সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
মেইতেই ও কুকি সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে বিধ্বস্ত মণিপুরে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। চারদিনের এই সফরে তিনি রাজ্য সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন জনজাতির নেতাদের সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন। গিয়েছিলেন সংঘর্ষ বিধ্বস্ত সীমান্ত শহর মোরে টাউন পরিদর্শনে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিল্লি ফেরার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ১৪০টি অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র প্রশাসনের কাছে জমা দেওয়া পড়ল। পুলিস জানিয়েছে, গোষ্ঠী সংঘর্ষের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে প্রায় ২ হাজার অস্ত্র লুট করা হয়। এদিন জমা পড়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে একে ৪৭, ইনসাস রাইফলে, টিয়ারগান, পিস্তল, গ্রেনেড লঞ্চার। মণিপুরের পদস্থ পুলিস আধিকারিক জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নির্দেশ দিয়ে গিয়েছেন খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারের জন্য জোর তল্লাশি চালাক নিরাপত্তা বাহিনী। এদিকে, কুকি বিদ্রোহীদের বেশ কিছু গোষ্ঠীর সঙ্গে সরকারের সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি রয়েছে। এই সব গোষ্ঠীর সদস্যদের সরকার চিহ্নিত নির্দিষ্ট ক্যাম্পে থাকতে হয়। সেইসব ক্যাম্পগুলির উপর আকাশপথে নজরদারি শুরু করেছে সেনাবাহিনী। ড্রোন থেকে তোলা মনবুং ও চোংখোজুউ ক্যাম্পের ছবি ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। যাতে কোনও অবস্থাতে সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘিত সেদিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। উল্লেখ্য, উত্তর-পূর্বের এরাজ্যের গোষ্ঠী সংঘর্ষে ৮০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।