সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
ঘোষণা সত্ত্বেও কেন কেন্দ্রীয় অভিন্ন পোর্টালের মাধ্যমে এবার ভর্তি নেওয়া যাচ্ছে না, তার ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়েছে সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে। সরকার নিযুক্ত এক্সপার্ট কমিটি ইউজিসির নির্দেশ অনুযায়ী ন্যাশনাল কারিকুলাম অ্যান্ড ক্রেডিট নেটওয়ার্ক (এনসিসিএফ) মেনে চার বছরের অনার্স ডিগ্রি কোর্সের সুপারিশ করেছে। সরকার তা মেনেও নিয়েছে। তবে রাজ্যের অভিন্ন পোর্টালে ডিগ্রি কোর্স ছিল তিন বছরের। সেখানে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনার জন্য যে সময় প্রয়োজন, তা এখন আর নেই। সেই কারণে এবার কলেজগুলির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া চালাতে হবে। তবে এই বিজ্ঞপ্তির আওতায় বিএড বা বিপিএডের মতো ডিগ্রি কোর্সগুলি আসবে না। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে দ্বিতীয় দফায় ভর্তির জন্যও পোর্টাল খুলতে পারবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি। তবে গোটা প্রক্রিয়া ৩১ আগস্টের মধ্যে শেষ করতে হবে।
অন্যান্যবারের মতো এবারও ছাত্রছাত্রীদের ভর্তির সময় তথ্য যাচাই করা হবে। সেটা করা হবে ক্লাস শুরু হলে। তখন যদি দেখা যায়, কারও তথ্যে ভুল রয়েছে তখন তাঁর অ্যাডমিশন বাতিল করা হবে। ভর্তি সংক্রান্ত সমস্ত আর্থিক লেনদেন হবে ব্যাঙ্কের মাধ্যমে। ভর্তির অ্যাপ্লিকেশন করার সময় তথ্যাদি স্ক্যান বা আপলোড করার জন্য কোনও টাকা নিতে পারবে না কলেজগুলি। অ্যাপ্লিকেশনের জন্যও কোনও মাশুল ধার্য করা যাবে না। সফল ছাত্রছাত্রীদের ব্যক্তিগতভাবে ফোন বা ই-মেলের মাধ্যমে অ্যাডমিশন নেওয়ার কথা জানাতে বাধ্য থাকবে কলেজগুলি।