পেশাদারি ও ব্যবসায়িক কর্মোন্নতি ও ধনাগম যোগ। শারীরিক সমস্যায় মানসিক অশান্তিভোগ। আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
এদিন সংগঠনের বর্তমান সম্পাদক শঙ্কর রায় অভিযোগ করেন, বিমল দে অসত্য বলছেন। তাঁর দাবি, ২০২০ সালের ২০ ডিসেম্বর আইনি পদ্ধতি মেনে সর্বসম্মতিক্রমে বিমলবাবুকে বহিষ্কার করা হয়। এমনকী, সংগঠনের প্রাক্তন সভাপতি বিষ্ণু পালচৌধুরীর দাবি, বৈঠকের সময়েও সদস্যরা বিমলবাবুকে ফোন করে সমস্যা মিটিয়ে নিতে বলেন। কিন্তু বিমলবাবুর তরফে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি। তাঁর বিরুদ্ধে সংগঠনের টাকা নয়ছয় করার অভিযোগও আনা হয়েছে। সংগঠনের অন্য সদস্যদের না জানিয়ে ফেডারেশন ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিমলবাবু মামলা করেন বলেও এদিন অভিযোগ ওঠে।
এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি রাজা মিত্র, সহ-সভাপতি অনুপ সেনগুপ্ত ও স্বপন সাহা, প্রাক্তন সভাপতি ও সম্পাদক অশোক বিশ্বনাথন, প্রাক্তন সভাপতি বিষ্ণু পালচৌধুরী, সুদীপ গুহ, রাজ মুখোপাধ্যায় প্রমুখ।
তাঁর বিরোধীদের অভিযোগের উত্তরে বিমল দে দাবি করেন, প্রবীণ পরিচালকরা জানেন, আমি কেমন মানুষ। আজকের অভিযোগকারীদের মতো ব্যক্তিদের কুৎসার জবাব দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করি না। ওঁরা আমাকে এত ভয় পেয়ে গিয়েছেন যে, একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন! টাকা তছরুপের কথা বলছেন ওরা? প্রতিটি খরচের হিসাব, ভাউচার আমার কাছে রয়েছে। আমিই তো ওঁদেরই ন’জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।