বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালে যাঁরা পরীক্ষা দিয়েছিলেন, তালিকায় তাঁদের কারও নাম না থাকলে তাঁরা ফের আবেদন করতে পারবেন। এরকম পরীক্ষার্থীদের কারও বয়স যদি ৪০ বছর পেরিয়েও যায়, সেক্ষেত্রেও যোগ্যপ্রার্থীদের চাকরি পেতে সমস্যা হবে না। পরবর্তী নিয়োগের ক্ষেত্রেও ছাড় দেওয়া হবে। অভিযোগ জানানোর জন্য এসএসসির ওয়েবসাইটে আগামী মঙ্গলবার একটি নির্দিষ্ট ই-মেল অ্যাড্রেস দেওয়া হবে। ই-মেল ছাড়াও রেজিস্ট্রি পোস্টের মাধ্যমে বা কমিশনের অফিসে হার্ড কপি জমা দিয়ে অভিযোগ জানানো যাবে। তারা আরও জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহ থেকে যে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে, সেখানে প্রতি ১০০টি শিক্ষকপদের জন্য ১৪০ জনকে ডাকা হবে। কোনও ভুল থাকলে অবশ্যই তা সংশোধন করা হবে বলে চাকরিপ্রার্থীদের আশ্বস্ত করেছেন কমিশনের চেয়ারম্যান।
এদিকে, শনিবার নবান্নে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, এখন থেকে প্রতি বছরই শিক্ষক নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেওয়া হবে। তড়িঘড়ি মামলা না করে সবারই শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে ভাবা উচিত। অনেক ক্ষেত্রেই মামলাগুলি রাজনৈতিক কারণে করা হয় বলেও দাবি করেন তিনি। এদিন তিনি জানান, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ার পর ৯ জুলাই পর্যন্ত ২৫ হাজার ৪৮৭টি আবেদন জমা পড়েছে। প্রায় ১ হাজার ৩৫৫ কোটি টাকার ঋণ চেয়ে এই আবেদন জমা পড়েছে। যাঁরা ঋণ চেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ছাত্র ১৬ হাজার ৩৮৪ জন এবং ছাত্রী ৯ হাজার ৪৬১ জন।