বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
২০২০ সালের ২৩ ডিসেম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। তানজিনা আবেদন করেন। কিন্তু তাঁর প্রার্থীপদ বাতিল হয় বয়স বেশি, এই কারণে। এই বয়স নিয়ে পর্ষদ সিদ্ধান্ত নেয় তাদের ২০১৬ সালে তৈরি তথ্যভাণ্ডারের ভিত্তিতে। তানজিনা আদালতকে জানান, ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যবর্তী সময়ে তিনি ‘ওবিসি-এ’ হিসেবে সরকারি শংসাপত্র পেয়েছেন। এই শ্রেণিভুক্ত প্রার্থীরা সরকারি চাকরিতে নিয়োগের সময়ে বয়সের ক্ষেত্রে তিন বছর পর্যন্ত ছাড় পান। কিন্তু, পর্ষদ আদৌ তা বিবেচনা করেনি।
উল্লেখ্য, তানজিনা ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়াতেও অংশ নিয়েছিলেন। তখন তাঁর ওই শংসাপত্র ছিল না। যে কারণে বিচারপতি বলেছেন, পর্ষদের মনে রাখা উচিত, ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে একই প্রার্থীর সামজিক অবস্থান বদলে যেতে পারে। তাই ২০১৬ সালের তথ্যের ভিত্তিতে পর্ষদের ২০২০ সালে নেওয়া সিদ্ধান্ত বিচারপতিকে রবীন্দ্রনাথের ওই দুই চরিত্রের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। এই ব্যাপারে পর্ষদের বক্তব্য জেনে নিয়ে আদালতকে জানানো হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়। ১২ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি।