বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
বিধাননগর পুলিসের ডেপুটি কমিশনার (সদর) সূর্যপ্রতাপ যাদব জানান, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুযায়ী ৬৬সি, ৬৬ই এবং ৬৭এ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। সুতরাং, জামিন অযোগ্য ধারা দেওয়া হয়েছে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। পুলিসের ওই কর্তার অভিযোগকারী মেয়ের মতে, ফেসবুক থেকে তাঁর নম্বর একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর একাধিক অপরিচিত নম্বর থেকে রাতের বেলা ফোন ও ভিডিও কল আসতে থাকে। এরপরেই বিধাননগর সাইবার থানায় অভিযোগ জানানো হয়। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৯, ৫০০ ও ৫০৭ ধারায় মামলা রুজু করা হয়। তদন্তকারীদের এই পদক্ষেপে প্রশ্ন তোলেন অভিযোগকারীর বাবা তথা জেলা পুলিসের ডিএসপি পদের পুলিস কর্তা। তাঁর তরফ থেকে দাবি করা হয়, ‘কেন তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা রুজু করল না পুলিস?’ একইসঙ্গে, সাইবার থানায় হাজির হয়ে অভিযোগকারীর মায়ের দাবি, শাসক দলের নেতার ছেলে বলেই কি পুলিসের এই ভূমিকা! প্রসঙ্গত, জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ও অভিযোগকারিণী পূর্ব পরিচিত। তারা একই কলেজের পড়ুয়া। অন্যদিকে, অভিযুক্ত উত্তরপাড়া পুরসভার এক কো-অর্ডিনেটরের ছেলে। সংশ্লিষ্ট অভিযোগের কথা প্রকাশ্যে আসতেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করার প্রস্তুতি নিয়েছে পুলিস।