বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
সরকারি আইনজীবী আবুল হাসান জানান, ইতিমধ্যে ওই যুবকের মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সেটি পরীক্ষার জন্য ফরেন্সিকে পাঠানো হয়েছে। এর সঙ্গে ওই অভিযুক্ত দেবরাজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও খতিয়ে দেখছে পুলিস। সরকারি আইনজীবী জানান, গৃহবধূকে ভয় দেখানো, হুমকি সহ তথ্য‑প্রযুক্তির বিভিন্ন ধারায় ধৃতের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি জানান, প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, ফেসবুকে বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে তাঁদের প্রতারণা করার অভিযোগ ওঠে ধৃতের বিরুদ্ধে। কিন্তু অনেকেই লোকচক্ষুর ভয়ে অভিযোগ জানানো থেকে সরে আসেন।
এদিকে, পুলিস ধৃতের মোবাইল ফোনের কললিস্ট খতিয়ে দেখছে। পাশাপাশি যে সমস্ত মহিলার সঙ্গে অভিযুক্ত নিয়মিত হোয়াটসঅ্যাপে কথোপকথন চালাত বা চ্যাট করত, সেই সমস্ত মহিলার সঙ্গে পুলিস কথা বলবে বলে কোর্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। এদিন ধৃতের তরফে যে কোনও শর্তে জামিনের আর্জি জানানো হয় আদালতে। যদিও তা নিয়ে তীব্র আপত্তি জানান সরকারি আইনজীবী। উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক মামলার নথিপত্র খতিয়ে দেখে ধৃত দেবরাজের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন।