বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার নাম করে কয়েকশো ট্রলার বাংলাদেশের সীমানা পার করে সেখান থেকে এই খোকা ইলিশ ও তার থেকেও ছোট আকারের মাছ ধরে নিয়ে আসছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ট্রলারগুলি ইলিশ ধরার জন্য নির্দিষ্ট জাল ব্যবহার করছে না। পরিবর্তে ট্রলার নেটিং জাল দিয়ে এই সব মাছ ধরেছে বলে খবর। মৎস্যজীবীদের একাংশের দাবি, এই ছোট ইলিশগুলি এক মাসের মধ্যে অনেকটাই বড় হয়ে যেত। আগামীদিনে তার একাংশ এখানকার জালে উঠত। তাতে বেশি লাভ হত তাদের। জানা গিয়েছে, প্রায় ২০০-২৫০ ট্রলার এই আয়তনের মাছ নিয়ে কাকদ্বীপ এবং নামখানায় আসে। শনিবার সেই মাছ নিয়ে ডায়ামন্ডহারবার সহ অন্যান্য বাজারে বিক্রি করার জন্য ৮-৯টি ট্রাক রওনা দেয়। কিন্তু কাকদ্বীপ এবং হারউড কোস্টাল থানার যৌথ উদ্যোগে এই ট্রাকগুলি আটকানো হয়। একটি কাকদ্বীপ থানায় আনা গেলেও বাকিগুলি থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিসের চোখে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায়। তার আগে তাদের মালিকদের থানায় ডেকে পাঠানো হয়েছিল। ট্রাকগুলি পালিয়ে যাওয়ার পর এই মালিকদের গ্রেপ্তার করে পুলিস। মৎস্যজীবীদের আশঙ্কা, যেভাবে ছোট ইলিশ তুলে বাজারে বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, তাতে সঠিক তথা বড় সাইজের এই মাছ পাওয়া দুষ্কর হবে এবার। এমনিতেই মাঝ সমুদ্রে ইলিশের আকাল লেগে আছে, তার উপর এমন অসাধু কারবার করা হলে এই মরশুমে লোকসানের বহর অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে। এই প্রসঙ্গে কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী উন্নয়ন সমিতির সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, সংশ্লিষ্ট ট্রলার মালিকদের লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। এমনিতেই বাজার খারাপ, এই সবের কারণে আরও সংকট তৈরি হল বলেই আমাদের আশঙ্কা।