কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন, আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এর জেরে সাংসদ কোটার টাকা পুরসভাগুলি ব্যবহার করতে পারছে না। জেলা ও রাজ্য প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই সমস্যা দেখা দেওয়ার পরে জেলার প্রতিনিধিদল কেন্দ্রীয় সরকারের রাজ্যের ক্যাম্প অফিস তথা স্টেট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিটে (এসপিএমইউ) গিয়েছিল। কিন্তু, সেখানে রাজ্যের বা জেলার তরফে কোনও ত্রুটি মেলেনি।
রাজ্য প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় অর্থের ব্যয়বরাদ্দ ব্যবহারের বিষয়টি নজরে রাখার জন্যে সেন্ট্রাল প্ল্যান স্কিম মনিটরিং সিস্টেমের পরিবর্তে কিছুদিন আগে পাবলিক ফিনান্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম পোর্টাল চালু করা হয়। এই নতুন পোর্টালে নথিভুক্ত সংস্থাগুলিকেই কেন্দ্রীয় তহবিলের টাকা দেওয়া যায়। সাংসদ কোটার টাকা অনুমোদন করতে তা পোর্টালে গিয়ে প্রকল্পের নাম সহ নথিভুক্ত করতে হয়। তারপরেই টাকা ব্যবহারের ছাড়পত্র মেলে। গত নভেম্বরে শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর তহবিলের ১ কোটি ৭৪ লক্ষ টাকা শ্রীরামপুর পুরসভাকে দিতে গেলে সমস্যা প্রকাশ্যে আসে। দেখা যায় হুগলির ১৪টি পুরসভার নামই নেই। তারপরেই বিষয়টি রাজ্য কর্তাদের জানানো হলে দেখা যায় বহু জেলার ক্ষেত্রেই এই সমস্যা আছে। এরপর নভেম্বর ও ডিসেম্বরে দু’দফায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে চিঠি গেলেও সমস্যা মেটেনি। আর এতেই ভোটের মুখে বিপাকে পড়েছে পুরসভাগুলি।