কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃষ্টি হলেই শহরের বুকে জল জমে যাওয়া চিরাচরিত দৃশ্য। এমনকী, কিছু অংশে দেড়দিন জল দাঁড়িয়ে থাকে, সেই দৃশ্য পুরনো নয়। কিন্তু কতটা জল দাঁড়িয়ে বা নিকাশি পাম্পিং স্টেশনে কতগুলি পাম্প চলছে, সেই তথ্য পুর প্রশাসনের কাছে তেমনভাবে আসত না। আর তাতেই নানাভাবে ধোঁয়াশা তৈরি হতো। বাস্তবের সঙ্গে তথ্যের অমিল হত। সেই ধোঁয়াশা দূর করতেই শহরের ৪৫৫টি শক্তিশালী সেন্সর বসানোর কাজ হয়। সেন্সর বসানো সংক্রান্ত পুরো ব্যবস্থাপনার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফ্লাড ফোরকাস্টিং অ্যান্ড আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেম’ (এফএফইডব্লুএস)। কেইআইআইপি’র আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই শহরের বেশ কয়েকটি পাম্পিং স্টেশন, খাল এবং গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলির সংযোগস্থলের বাতিস্তম্ভে সংশ্লিষ্ট সেন্সর বসানো হয়েছে। সেগুলি তথ্য দিচ্ছে। কিন্তু কলকাতা পুরসভার কাছে সেই তথ্য আসছিল না। এদিন বৈঠকে সেন্সর বসানোর বিষয়টি উঠে আসে। সেন্সরের সাহায্যে কত ভালোভাবে তথ্য মিলছে, তা মেয়রের কাছে দেখানো হয়। পুর কমিশনার খলিল আহমেদ জানান, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের থেকে প্রাপ্ত মোট সাত কোটি টাকায় এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।