Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

যদি ফিরে আসে ডাইনোসর 

প্রায় ২৩ কোটি বছর আগের কথা। তখন পৃথিবীতে মানুষ ছিল না। সারা পৃথিবী ছিল জঙ্গলে ঘেরা! অরণ্য তখন এতই ঘন ছিল যে সূর্যের আলোও মাটিতে পৌঁছত না। এছাড়া ছিল দুর্গম পাহাড়, জলাভূমি, আগ্নেয়গিরি!
আর সেই সবুজ বনরাজিতে, পাহাড়ে দাপিয়ে বেড়াত কিম্ভূতকিমাকার সরীসৃপের বিশেষ প্রজাতি! আর তাদের বলা হতো ডাইনোসর!
তোমরা নিশ্চয়ই এতদিনে ডাইনোসরদের নিয়ে বানানো সেরা ছবিগুলো দেখে ফেলেছ? না দেখে থাকলে অতি অবশ্যই দেখে নাও— জুরাসিক পার্ক (১৯৯৩), দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড: জুরাসিক পার্ক (১৯৯৭), জুরাসিক পার্ক -৩ (২০০১), জুরাসিক ওয়ার্ল্ড (২০১৫), জুরাসিক ওয়ার্ল্ড ফলেন কিংডোম (২০১৮)। বেশ অবাক করা ব্যাপার নয়? সবকটি ছবির সঙ্গে একটা শব্দ আছেই। আর তা হল— ‘জুরাসিক’। আসলে আবির্ভাবের পর ডাইনোসররা মোটামুটি ১৬ কোটি বছর ধরে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়িয়েছিল। এই ১৬ কোটি বছরকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। ট্রায়াসিক, জুরাসিক ও ক্রিটাসিয়াস। ট্রায়াসিক যুগে কিছু উভচর প্রাণীরা জল থেকে উঠে আসে ও পাকাপাকি ভাবে ডাঙায় বসবাস করতে শুরু করে। এরা ছিল আকারে ছোট। তবে এই যুগের শেষের দিকে বেশ কিছু লম্বা ডাইনোসরের দেখা মিলতে থাকে।
এরপর আসে জুরাসিক যুগ। এই সময়কাল হল বড় বড় ডাইনোসরদের। হিংস্র, মাংশাসী আর দানবাকৃতি ডাইনোসরদের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
জুরাসিক যুগের পর আসে ক্রিটাসিয়াস যুগ। এই সময়ে তৃণভোজী ডাইনোসরদেরও দেখা মিলতে থাকে। এরপর কোনও এক কারণে ডাইনোসররা পৃথিবী থেকে অবলুপ্ত হয়ে যায়।
তবে অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলেই যে নিশ্চিন্তে বসে থাকা যাবে এমন নয়। ডাইনোসরদের নিয়ে তৈরি ছবিগুলো তোমরা কেউ কেউ নিশ্চয়ই দেখেছ? সেখানে দেখানো হয়েছে পরীক্ষাগারে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সাহায্যে ডাইনোসর তৈরি করা হচ্ছে।
প্রশ্ন হল কী এই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং?
খুব সহজে বললে, এক কোষ থেকে নির্দিষ্ট জিন নিয়ে অন্য কোষে পুরে দেওয়া। এইভাবে উন্নত কোষ তৈরি করা। এবার প্রশ্ন হল জিন কী? এই প্রশ্নের উত্তরও সোজাভাবেই দিতে হবে। জিন হল কোষে থাকা একক। জিনের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে আমার স্বভাব, গায়ের রং, চুলের রং ইত্যাদির রহস্য।
যাইহোক, মোট কথা পরীক্ষাগারে এভাবে উন্নত প্রাণী এবং উদ্ভিদ তৈরি করা যায়। শোনা যাচ্ছে, কিছু কিছু দেশে বিজ্ঞানীরা নাকি এমন হারিয়ে যাওয়া জীবদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তার জন্য দরকার পড়বে হারিয়ে যাওয়া জীবটির রক্ত। এমনকী শরীরের বিশেষ কিছু অংশ হলেও চলবে যেখান থেকে ওই প্রাণীটির জিনগত বৈশিষ্ট্যগুলি মিলবে।
এভাবে নাকি হাতির পূর্বপুরুষ ম্যামথদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টাও চলছে। কিন্তু কিছু বিজ্ঞানীদের দাবি, ডাইনোসররা ম্যামথের চাইতেও বেশি পুরনো যুগের। ফলে ডাইনোসরের দেহের অংশবিশেষ মিললেও, তাদের পরীক্ষাগারে গবেষণা করেও ফিরিয়ে আনা যাবে না।
তবে বিজ্ঞান যেভাবে উন্নতি ঘটাচ্ছে তাতে ডাইনোসরদের ফিরিয়ে আনা খুব অসম্ভব কিছু নয়। কারণ কুমির, পাখি এরা সব ডাইনোসরদেরই প্রজাতি। ফলে পরীক্ষাগারে এইসব প্রাণীদের জিনে পরিবর্তন ঘটিয়ে ফের ডাইনোসরের মতো প্রাণী তৈরি করা অসম্ভব কিছু নয়!
আর এমন হলে কিন্তু বেশ মুশকিল। কারণ তখন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে বড় বড় ডাইনোসর! বাড়ির বাইরে বেরনো কঠিন হয়ে যাবে! তাছাড়া কোন ডাইনোসরের কী নাম তাও তো আমরা জানি না। বিজ্ঞানীরা বলছেন প্রায় ৭০০ রকমের ডাইনোসর ছিল সেই সময়। আমরা তো অত ধরনের ডাইনোসরের নামও মনে রাখতে পারব না। তবে মোটামুটি ৯ থেকে ১০ ধরনের প্রধান ডাইনোসরদের চিনে রাখা দরকার। অন্তত, রাস্তায় হঠাৎ করে ডাইনোসরের সঙ্গে মোলাকাত হলে মোকাবিলা করা যাবে।
টাইরানোসরাস
ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে এই দানবাকৃতি ডাইনোসরদের আবির্ভাব ঘটেছিল বলে মনে করা হয়। এদের টি রেক্স নামেও ডাকা হয়। খুনে প্রকৃতির এই ডাইনোসর ছিল মারাত্মক হিংস্র। সর্বক্ষণ শিকার ধরা ছিল টাইরানোসরাসের নেশার মতো। ছোট ছোট তৃণভোজী ডাইনোসরদের শিকার করত এই ডাইনোসর। প্রায় ১৫ থেকে ২০ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট ডাইনোসরটি প্রতি ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে দৌড়তে পারত। ফলে এই ডাইনোসরের সামনে হঠাৎ পড়ে গেলে টুক করে লুকিয়ে পড়াই ভালো।
সরোপডস
বিশাল বপু, বিরাট লম্বা গলা, লম্বা লেজ আর হাতির মতো চারটি পা, এই হল সরোপডসের আকার। ট্রায়াসিক যুগের শেষের দিকে তৃণভোজী এই প্রাণীগুলির আবির্ভাব হতে শুরু করে। জুরাসিক যুগে এই প্রাণীগুলি বহুসংখ্যায় বংশবিস্তার করে। মাটি থেকে এই ডাইনোসরের উচ্চতা প্রায় ৪০ ফুট অবধি হতো। তবে এই ডাইনোসরের গতি মোটেই বেশি ছিল না। প্রতি ঘণ্টায় ২ কিলোমিটারের কিছু বেশি বেগে হাঁটতে পারত। কিন্তু মুশকিল একটাই, বাড়ির ছাদের টবে গোলাপ গাছ লাগালে এই ডাইনোসর মুড়িয়ে খেয়ে নিতে পারে!
সেরাটোপসিয়ান
এই ডাইনোসরটিকে দেখে গণ্ডারের কথা মনে পড়ে যেতে পারে। কারণ এই ডাইনোসরটির মাথায় রয়েছে হর্ন বা খড়্গ! মোটামুটি একটা ছোটখাট মোটরগাড়ির আকারের চতুষ্পদ ডাইনোসরের প্রজাতিটি ছিল তৃণভোজী। ট্রাইসেরাটপস, পেন্টাসেরাটপস হল এই গোত্রের ডাইনোসর।
র‌্যাপটর
ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষদিকে এই পাখির মতো দেখতে ডাইনোসরগুলির আবির্ভাব ঘটে। র‌্যাপটর গোত্রের ডাইনোসরদের আকার বিভিন্ন রকম হতো। তবে মোটামুটি ভাবে একটা টার্কি পাখির মতো আকারে ছিল বলে মনে করা হয়। এই গোত্রের ডাইনোসর ছিল মাংশাসী। এদের সামনের হাত দুটি ছিল পাখনার মতো পালকে ঢাকা। গায়েও পালক ছিল। এছাড়া লেজের অংশেও পালক থাকত। এরা রাতে শিকার ধরতে ভালোবাসত।
অ্যাংকিলোসরাস
ঠিক যেন শিরস্ত্রাণ আর বর্ম পরা সৈনিক! আর লেজটি যেন মুগুর! চারপেয়ে এই ডাইনোসরের চেহারা এমনই। সারা দেহে ছোট ছোট হাড়ের উপবৃদ্ধি! এরা ফলমূল আর পাতা খেয়ে জীবনধারণ করত। প্রায় ৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এই প্রাণীটিকে বড় মাংশাসী ডাইনোসররা চাইলেই মারতে পারত না। কারণ এদের চামড়া ছিল বেশ মোটা। এছাড়া মুগুরের মতো লেজ দিয়ে আঘাত করতেও এরা বেশ পটু ছিল। ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে এদের আবির্ভাব ঘটেছিল বলে মনে করা হয়।
হাড্রোসরাস
পেটমোটা এই ডাইনোসরের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০ থেকে ৩৫ ফুট পর্যন্ত। তৃণভোজী ডাইনোসরটির পেছনের পা ছিল মোটা আর বড়। সামনের হাতদুটি তুলনায় বেশ ছোট। তবে মোটা লেজ দিয়ে শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পটু ছিল এরা। এমনকী বড় বড় গাছের পাতাও খেত লেজের উপর ভর দিয়ে। মাথায় শিং-এর মতো উপবৃদ্ধি দেখা যেত। মনে করা হয় অন্য ডাইনোসররা যখন খাবার গিলে খেত, এই ডাইনোসররা খাবার চিবোতে শিখেছিল!
অর্নিথোমিমিডস
পাখির মতো দেখতে এই ডাইনোসরের সারা দেহ ছিল পালকে ঢাকা। পেছনের পা ছিল বেশ লম্বা আর শক্তপোক্ত। চোয়াল ছিল সরু অনেকটা পাখির মতোই। আর সামনের দুটি হাতে পাখির ডানার মতো পালক থাকত। গলা ছিল লম্বা। অনেকটা উটপাখির মতো।
এরা মূলত ছিল তৃণভোজী ডাইনোসর। তবে ছোট ছোট প্রাণী ধরেও খেত।
স্টেগোসরাস
সারাগায়ে পাতার মতো কঠিন উপবৃদ্ধি ছিল এই ডাইনোসরের। লেজের শেষ প্রান্তে ছিল কাঁটার মতো বৃদ্ধি। এই ডাইনোসরের আকারও ছিল বেশ বড়। প্রায় একটা বাসের মতো! এদের মাথা মাটির দিকে ঝুঁকে থাকত আর লেজ থাকত উপরের দিকে। মূলত মাটির কাছাকাছি থাকা বুনো ঝোপ ছিল এদের খাদ্য। লেজ আর পিঠে থাকা উপবৃদ্ধিগুলি এদের শিকারি প্রাণীর হাত থেকে রক্ষা করত।
জুরাসিক যুগের শেষের দিকে তৃণভোজী এই ডাইনোসরগুলির আগমন ঘটেছিল।
উড়ন্ত ডাইনোসর
টেরোসররা হল উড়ন্ত ডাইনোসর প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত। ট্রায়াসিক যুগের শেষ থেকে ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষ পর্যন্ত এরা রাজত্ব করে গিয়েছে। এদের ছিল ছুঁচালো লম্বা ঠোঁট। আর সামনের হাত থেকে পেছনের পায়ের গোড়া পর্যন্ত চামড়ার মতো পাখা ছিল এই ডাইনোসরদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য। সামনের হাত দুটি পাখার সঙ্গেই লেগে থাকত। প্রায় এক মানুষ সমান বড় এই উড়ন্ত ডাইনোসররা পাহাড়ের উপরে বাসা তৈরি করত। খাদ্য বলতে ছিল ছোট ছোট জীবজন্তু, মাছ আর পোকামাকড়। এমনই একটি টেরোসর হল টেরোডাকটিল।
বেশ আপাতত এই পর্যন্তই থাক। ডাইনোসরদের সম্পর্কে অনেকটাই জানা হল। এখন শুধু অপেক্ষা, কবে বিজ্ঞানীরা ডাইনোসর তৈরি করবেন।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে 
14th  July, 2019
অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান 

অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদন গত ২৮ জুন একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এদিন এবছরের আই সি এস ই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য এই বিদ্যালয়েরই ছাত্রী রত্না নাঙ্গালিয়াকে পুরস্কৃত করা হয়। পরীক্ষায় রত্না জাতীয়স্তরে তৃতীয় এবং রাজ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।   বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট
মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কবিতা মুখস্থ
করো শব্দার্থ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণসহ

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা। 
বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি। পরামর্শ দিচ্ছেন বাণীপুরের গভর্নমেন্ট বেসিক কাম মাল্টিপারপাস স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা পর্ণা চৌধুরী।
বিশদ

07th  July, 2019
মাসির বাড়ি পোড়া পিঠে খেতে যান শ্রীজগন্নাথ 

শ্রীজগন্নাথ, শ্রীবলরাম ও সুভদ্রাদেবী এখন মাসির বাড়িতে। বাড়ি ফিরবেন উল্টোরথের দিন। মাসির বাড়ির গল্প শোনালেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।
 
বিশদ

07th  July, 2019
গিরের জঙ্গলে সিংহের মুখোমুখি 

ওমা! এ কী? সামনে দিয়ে শিংওয়ালা কতকগুলো হরিণ জঙ্গলের এপার থেকে ওপারে চলে গেল! গির পৌঁছে গেছি আমরা—হোটেলে যেতে আর কিছুক্ষণ। ‘গির’ শব্দটির অর্থই অরণ্য। আর অরণ্যে প্রবেশ করতেই অরণ্যের আমেজ পেলাম চারদিকে। আমরা গিরে থাকব দু’দিন—অর্থাৎ তিনটে সাফারি।  
বিশদ

07th  July, 2019
হিলি গিলি হোকাস ফোকাস
 

শুরু হল নতুন বিভাগ হিলি গিলি হোকাস ফোকাস। এই বিভাগে জনপ্রিয় জাদুকর শ্যামল কুমার তোমাদের কিছু চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ম্যাজিক সহজ সরলভাবে শেখাবেন। আজকের বিষয় তাসের টেলিপ্যাথি।  
বিশদ

23rd  June, 2019
শতবর্ষে গোখলে মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল 

১০০ বছর আগে সরলা রায় নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই স্কুল। শতবর্ষে দাঁড়িয়ে নিজের স্কুল সম্পর্কে লিখল সেখানকার ছাত্রীরা।   বিশদ

23rd  June, 2019
এক কিলোগ্রাম ঠিক কতটা কম এক কিলোগ্রামের থেকে? 

কাক্কেশ্বর কুচকুচে জানত ঠিক। তাদের দেশে সাত দুগুণে সব সময় চোদ্দো হয় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় গুণফলটা। সুকুমারী দুনিয়ার ভরও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যেত কি না, কে জানে! 
বিশদ

16th  June, 2019
বিশ্বকাপে তালিবানের দেশের লড়াই 

তালিবান বললেই যে ভয়ঙ্কর ব্যাপারটা মনে আসে আফগানিস্তান কিন্তু চেষ্টা করছে সেই অধ্যায় ভুলে যাওয়ার। ক্রিকেট বিশ্বকাপে সে দেশের অংশগ্রহণ এই কথাটাই প্রমাণ করে। লিখেছেন সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়।  
বিশদ

16th  June, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবনবিজ্ঞান। নবম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য জীবনবিজ্ঞানের জীববিদ্যা ও মানবকল্যাণ বিভাগটি গুরুত্বপূর্ণ। পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ গভঃ হাই স্কুলের জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত।
বিশদ

09th  June, 2019
কীট-পতঙ্গের বিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য 

দেখার চোখ, অনুসন্ধিৎসু মন, আত্মবিশ্বাস, অধ্যবসায় এবং নিরন্তর অনুশীলন এই গুণগুলির সহাবস্থান যে কোনও মানুষকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দিতে পারে। দারিদ্র্য বা উচ্চতর ডিগ্রির অভাব কোনও প্রতিবন্ধকতা হতে পারে না তা বারে বারেই প্রমাণ করেছেন অনেকের সঙ্গে গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য ।  
বিশদ

09th  June, 2019
টেকো মল্লিক জিন্দাবাদ!
আয়ূষী বন্দ্যোপাধ্যায় 

‘খেপেছিস নাকি? টাকা দেবে তাও আবার ওই টেকো।’ ঝাঁঝিয়ে বলে উঠল রতনদা। পাড়ায় এখন দারুণ ব্যস্ততা। সামনেই রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে ‘কবি প্রণাম’ আয়োজন করার জন্যে খাতা, পেন আর একখানা ঊহ্য বাটি হাতে ভিক্ষুক বেশে মিত্তিরদের দ্বার হতে মদ্যপ, গাঞ্জাখোর সুখেনদার বাড়ির দরজা অবধি একটাই বাণী ধ্বনিত হচ্ছে, ‘ভিক্ষাং দেহী’।  
বিশদ

09th  June, 2019
সঠিকভাবে পয়েন্টিংয়ের জন্য বিশ্ব মানচিত্রে দখল থাকা চাই 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভূগোল।
পরামর্শ দিচ্ছেন হুগলি ব্রাঞ্চ (গভঃ) স্কুলের ভূগোলের শিক্ষক ভাস্কর মৈত্র।
প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর কাছেই তাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা হল মাধ্যমিক পরীক্ষা। তাই যদি আমরা দশম শ্রেণীর আগে থেকেই একটু একটু করে প্রস্তুতি নিয়ে চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিয়ে সফল হতে পারি তাহলে মন্দ হয় না।
বিশদ

02nd  June, 2019
জামুন কুলার মকটেল ও ক্লাসিক টুনা স্যান্ডউইচ 

জামুন কুলার মকটেল (৪ জনের জন্য)
উপকরণ: সুগার পাউডার ৪ চা চামচ, আদার রস-২ চা চামচ, জামুন জুস ৫০০ এমএল, ক্লাব সোডা-৫০০ এমএল, লেমন জুস-৪ চা চামচ, বরফ কুচি আন্দাজমতো, পুদিনাপাতা কুচি সামান্য, গ্রেনেডিয়ান সিরাপ ৪ চা চামচ, কাচের গ্লাস ৪টি, চামচ ১টি, মিক্সিং জার ১টি। 
বিশদ

02nd  June, 2019
একনজরে
  সংবাদদাতা, তারকেশ্বর: শনিবার গভীর রাতে তারকেশ্বরের নাইটা মালপাহাড়পুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত মালপাহাড়পুর গ্রামের বিজেপি কার্যালয়ের সামনে বোমাবাজির অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দুষ্কৃতীদের ফেলে যাওয়া কয়েকটি তাজা বোমাকে ঘিরে এলাকায় আতঙ্ক ছড়ায়। বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। ...

সংবাদদাতা, ঘাটাল: রবিবার ঘাটাল-পাঁশকুড়া রাস্তা অবরোধ করলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ওই সড়কের চাঁদপুর শিমূলতলায় অবরোধ করা হয়। অবরোধে আটকে পড়ে বিভিন্ন রুটের বহু যাত্রীবাহী বাস সহ অন্যান্য গাড়ি। অবরোধ তুলতে গেলে পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা।  ...

লন্ডন, ১৪ জুলাই: এই বিশ্বকাপের আগে ইংল্যান্ডের সফল বোলার হিসেবে নাম ছিল ইয়ান বথামের। ১৯৯২ বিশ্বকাপে তিনি ১৬ উইকেট নিয়েছিলেন। ২০০৭ বিশ্বকাপে বথামকে প্রায় ছুঁয়ে ...

সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি: ডেঙ্গু প্রতিরোধে শিলিগুড়ি শহরের প্রতিটি স্কুল, কলেজ সহ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিঠি পাঠিয়েছে শিলিগুড়ি পুরসভা কর্তৃপক্ষ। তবে শুধু চিঠি দিয়ে কাজ সারতে চাইছে না পুর কর্তৃপক্ষ।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯১৮: সুইডেনের চিত্রপরিচালক ইঙ্গমার বার্গম্যানের জন্ম
১৯৩৬: লেখক ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৬৭: শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ হাসান তিলকরত্নের জন্ম
১৯৭১: মডেল মধু সাপ্রের জন্ম
১৯৭৫: সুরকার মদন মোহনের মূত্যু
২০০৩: অভিনেত্রী লীলা চিটনিসের মূত্যু
২০০৮: বিচারপতি ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ের মূত্যু

14th  July, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৭০ টাকা ৬৯.৩৯ টাকা
পাউন্ড ৮৪.২৯ টাকা ৮৭.৬০ টাকা
ইউরো ৭৫.৮২ টাকা ৭৮.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
13th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,১৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৩৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৮৫৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
14th  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৩০ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১৫ জুলাই ২০১৯, সোমবার, চতুর্দশী ৫১/৫০ রাত্রি ১/৪৯। মূলা ৩৪/২৮ রাত্রি ৬/৫২। সূ উ ৫/৪/২৫, অ ৬/২০/৪৫, অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৬ গতে ১০/২২ মধ্যে। রাত্রি ৯/১২ গতে ১৪/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ২/৫৫ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৪ গতে ৮/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪১ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪২ মধ্যে।
২৯ আষাঢ় ১৪২৬, ১৫ জুলাই ২০১৯, সোমবার, চতুর্দশী ৫০/৫৭/৪৯ রাত্রি ১/২৭/১৫। মূলানক্ষত্র ৩৬/২৫/৩৩ রাত্রি ৭/৩৮/২০, সূ উ ৫/৪/৭, অ ৬/২২/৪৯, অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৬ গতে ১০/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/১৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/২৯ গতে ২/৫৫ মধ্যে, বারবেলা ৩/৩/১০ গতে ৪/৪৩/০ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৩/৫৭ গতে ৮/২৩/৪৮ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/২০ গতে ১১/৪৩/৩০ মধ্যে। 
 ১১ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কোনও পুরানো রোগ থেকে সাবধানতা অবলম্বন করবেন। বৃষ: ধর্মাচারণে মতি আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮২০: সাহিত্যিক অক্ষয়কুমার দত্তের জন্ম১৯০৩: রানীতিক কে কামরাজের জন্ম১৯০৪: রুশ ...বিশদ

07:03:20 PM

টলিউডের এক অভিনেত্রীকে অশালীন মেসেজ, গ্রেপ্তার ১ 
টলিউডের এক অভিনেত্রীকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অশালীন মেসেজ পাঠিয়ে ক্রমাগত উত্যক্ত ...বিশদ

06:55:49 PM

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করলেন সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান

06:10:00 PM

খুনের চেষ্টার অভিযোগে দিল্লির দ্বারকায় গ্রেপ্তার ১ 

04:51:00 PM

লাভপুরের আমনাহা গ্রামে পুলিসকে ঘিরে এলাকাবাসীদের বিক্ষোভ 
বীরভূমের লাভপুর থানার আমনাহা গ্রামে পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন গ্রামবাসীরা। ...বিশদ

04:25:14 PM