উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৭৬ সালে তৎকালীন জেলাশাসক দীপক ঘোষ উদ্যোগ নিয়ে জেলা পরিষদের উল্টোদিকে এই শিশুউদ্যানটি তৈরি করেছিলেন। সেখানে নানা ধরনের পাখি, কচ্ছপ, খরগোশ রয়েছে। এছাড়া বাচ্চাদের জন্য দোলনা থেকে স্লিপার, সবই রয়েছে। উদ্যানের পাশে ফাঁকা জায়গায় সিনেমা হলের জন্য বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে। বসানো হয়েছে আধুনিকমানের চেয়ার। হলটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রত করা হয়েছে। স্ক্রিন ও উন্নতমানের মেশিন বসানো হয়েছে। একটি সংস্থার মাধ্যমে এই শো চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেই সংস্থার পক্ষ থেকে প্রশাসনের কর্তাদের কয়েকটি সিনেমার তালিকা দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে তিনটি সিনেমা চিহ্নিত করা হয়েছে।
এমনিতে শিশুউদ্যানে ঢুকতে ১০ টাকা করে টিকিট লাগে। দুপুর ২টো থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সেখানে কচিকাঁচাদের সঙ্গে বয়স্ক লোকজনদের ভালোই ভিড় হয়। আর ডিসেম্বরে শীতর মরশুমে এই শিশু উদ্যানে থ্রি-ডি শো চালু হলে তা হবে কচিকাঁচাদের কাছে বাড়তি পাওনা। কারণ, এই শহরে সিনেমা হল থাকলেও থ্রি-ডি শো দেখানোর মতো কোনও হল নেই। তাছাড়া হলগুলিতে শিশুদের জন্য কোনও সিনেমা আসে না। শিশুউদ্যানের এই হলে কচিকাঁচাদের ভিড় বাড়বে বলে প্রশাসনের কর্তারা মনে করছেন।
মহকুমা শাসক বলেন, একসঙ্গে তিনটি করে সিনেমা দেখানো হবে। আধ ঘণ্টার স্লট থাকবে। আশা করি, একদিনে তিনটে করে শোয়ের আয়োজন রাখা হবে। টিকিট কত টাকা, এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এখনই টিকিট রাখা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমার আশা, শিশুউদ্যানে এবার শীতের মরশুমে থ্রি-ডি শোকে বিশেষ উপহার হিসেবে তুলে ধরা যাবে। সকলেরই খুব ভালো লাগবে।