নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: ট্রাফিক পুলিস ও সিভিক ভলান্টিয়াররা চালকদের নানাভাবে হেনস্তা করছে, এই অভিযোগে সোমবার হাওড়া স্টেশনে বিক্ষোভ দেখালেন ট্যাক্সি চালকরা।
উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
বিএনএ, চুঁচুড়া: শান্তিনিকেতন থেকে ফেরার পথে সিঙ্গুর ঘুরে গেলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকার। সোমবার বিকালে তিনি ঝটিকা সফরে সিঙ্গুর বিডিও অফিসে আসেন। এদিন বিডিও ছুটিতে থাকায় এবং জয়েন্ট বিডিওরা অন্যত্র ব্যস্ত থাকায় অফিসে পদস্থ কর্মীরা কার্যত কেউ ছিলেন না। তবে রাজ্যপালের আসার খবর পেয়ে স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা বিডিও অফিসে ভিড় করেছিলেন। তাঁদের অনেকেই সিঙ্গুর নিয়ে নানান অভিযোগ করেন রাজ্যপালের কাছে। তবে সরাসরি রাজ্যপাল এদিন সিঙ্গুর প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করেননি। তিনি বলেন, আমি সমস্ত কিছু নিয়ে বিশদে না জেনে মন্তব্য করি না। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান হিসাবে এই মাটিতে পা রেখে, সবটা জেনে তারপর পদক্ষেপ করতে চাই। তাই এবিষয়েও সঠিকভাবে জানব।
সাংবাদিকদের এদিন দেশ ও রাজ্যের একাধিক বিষয়ে নিজের অভিমত দিয়েছেন রাজ্যপাল। জয়েন্ট এন্ট্রান্সে বাংলা প্রশ্নপত্র বিষয়ে তিনি বলেন, আমার একটি দায়িত্ব আছে। আমি এনিয়ে দিল্লিতে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছি। একটি চিঠি বাংলা থেকে গেলে বিষয়টি অন্যরকম হতে পারত। আমি যদি নাই বলি আমি আসব, তবে তুমি আমাকে অভ্যর্থনা কীভাবে করবে। আমি তখন অভিযোগ করতে পারি যখন আমি জানালাম যে আসছি, তারপরেও তুমি অভ্যর্থনা করলে না। দেশের ক্ষেত্রে তিনি রামমন্দির রায় এবং দু’টি কেন্দ্রশাসিত নতুন এলাকা তৈরি নিয়ে তিনি বলেন, এই বছর সংবিধানের দৃষ্টিকোণ থেকে একটি স্মরণীয় বছর। তিনি আরও বলেন, আমি সেই দিনের দিকে তাকিয়ে আছি যেদিন গোটা দেশ বলবে, বাংলা শান্তিপূর্ণ, হিংসামুক্ত একটি রাজ্য। সিঙ্গুরে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে দেখা না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি তাঁর প্রশ্ন, তোলেন কে জানত না আমি আসছি? কর্তৃপক্ষ কেউ থাকলে দু’টি সাধারণ কথা বলতাম, একটু জানতে চেষ্টা করতাম। যা হোক পরবর্তীতে সব জেনে, জানিয়ে আসব। তাঁর দাবি, রাজভবনের দরজা সবার জন্যে হাট করে খোলা। তিনি বলেন, আমি সবার সঙ্গে কথা বলতে চাই। ট্যুইটারে কথা বলুন, রাজভবনের ওয়েবসাইটে আপনার কথা বলুন। দু’দিন দেরি হতে পারে কিন্তু আমি নিজে সবটা দেখি।
এদিন বিকেল চারটের পরে রাজ্যপালের কনভয় সিঙ্গুর বিডিও অফিসে ঢোকে। সেখানে ঢুকেই তিনি সিঙ্গুরবাসী তাঁর এক নিরাপত্তা রক্ষীর শিশুকন্যাকে আদর করেন। ওই পরিবার তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল। এরপর সেখানে তাঁকে চা বিস্কুট দেওয়া হয়। উপস্থিত বিজেপি কর্মীরা তাঁর সঙ্গে কথা বলেন। স্থানীয় বিজেপি নেতা সঞ্জয় পাণ্ডে বলেন, রাজ্যপালকে অভ্যর্থনা জানাতে কেউ ছিলেন না। তাই আমরাই তাঁকে স্বাগত জানাতে এসেছিলাম। সিঙ্গুরের সমস্যার কথাও বলেছি।
সাংবাদিকদের এদিন দেশ ও রাজ্যের একাধিক বিষয়ে নিজের অভিমত দিয়েছেন রাজ্যপাল। জয়েন্ট এন্ট্রান্সে বাংলা প্রশ্নপত্র বিষয়ে তিনি বলেন, আমার একটি দায়িত্ব আছে। আমি এনিয়ে দিল্লিতে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছি। একটি চিঠি বাংলা থেকে গেলে বিষয়টি অন্যরকম হতে পারত। আমি যদি নাই বলি আমি আসব, তবে তুমি আমাকে অভ্যর্থনা কীভাবে করবে। আমি তখন অভিযোগ করতে পারি যখন আমি জানালাম যে আসছি, তারপরেও তুমি অভ্যর্থনা করলে না। দেশের ক্ষেত্রে তিনি রামমন্দির রায় এবং দু’টি কেন্দ্রশাসিত নতুন এলাকা তৈরি নিয়ে তিনি বলেন, এই বছর সংবিধানের দৃষ্টিকোণ থেকে একটি স্মরণীয় বছর। তিনি আরও বলেন, আমি সেই দিনের দিকে তাকিয়ে আছি যেদিন গোটা দেশ বলবে, বাংলা শান্তিপূর্ণ, হিংসামুক্ত একটি রাজ্য। সিঙ্গুরে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে দেখা না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি তাঁর প্রশ্ন, তোলেন কে জানত না আমি আসছি? কর্তৃপক্ষ কেউ থাকলে দু’টি সাধারণ কথা বলতাম, একটু জানতে চেষ্টা করতাম। যা হোক পরবর্তীতে সব জেনে, জানিয়ে আসব। তাঁর দাবি, রাজভবনের দরজা সবার জন্যে হাট করে খোলা। তিনি বলেন, আমি সবার সঙ্গে কথা বলতে চাই। ট্যুইটারে কথা বলুন, রাজভবনের ওয়েবসাইটে আপনার কথা বলুন। দু’দিন দেরি হতে পারে কিন্তু আমি নিজে সবটা দেখি।
এদিন বিকেল চারটের পরে রাজ্যপালের কনভয় সিঙ্গুর বিডিও অফিসে ঢোকে। সেখানে ঢুকেই তিনি সিঙ্গুরবাসী তাঁর এক নিরাপত্তা রক্ষীর শিশুকন্যাকে আদর করেন। ওই পরিবার তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল। এরপর সেখানে তাঁকে চা বিস্কুট দেওয়া হয়। উপস্থিত বিজেপি কর্মীরা তাঁর সঙ্গে কথা বলেন। স্থানীয় বিজেপি নেতা সঞ্জয় পাণ্ডে বলেন, রাজ্যপালকে অভ্যর্থনা জানাতে কেউ ছিলেন না। তাই আমরাই তাঁকে স্বাগত জানাতে এসেছিলাম। সিঙ্গুরের সমস্যার কথাও বলেছি।
