বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই পঞ্চায়েত এখন বিজেপির পার্টি অফিসে পরিণত হয়েছে। পঞ্চায়েতের সমস্ত কাজ এখন প্রধান ও উপপ্রধানের স্বামীরা তদারকি করেছেন। তাঁরা নিজেদের ইচ্ছামতো কাজ করেন। ১০০ দিনের কাজে ইচ্ছামতো মাস্টার রোল বানিয়ে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যরা। লিয়াকত শেখ সহ তৃণমূলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যদের অভিযোগ, ১০০ দিনের কাজে ভুয়ো মাস্টাররোল তৈরি করে নিজেদের সমর্থকদের টাকা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। সরকারি নিয়মনীতি না মেনে টাকার বিনিময়ে নিজস্ব লোকজনকে কাজের বরাত পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। এনিয়ে তেহট্ট-২ বিডিওর কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন পঞ্চায়েত সদস্যরা। সেই অভিযোগ পেয়ে বিডিও তদন্ত শুরু করেন। তদন্তে দেখা যায় ১০০ দিনের কাজের মাস্টার রোলে গরমিল রয়েছে। সেইমতো মাস্টাররোলে টাকা আটকে দেওয়া হয়েছে। এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করলেও মাস্টাররোলের বিষয়টি স্বীকার করে পঞ্চায়েতের প্রধান আরজিয়া বিবি বলেন, ওই মাস্টার রোল তৈরি করেছেন সুপারভাইজার। কিন্তু আমার সন্দেহ হওয়ায় সেই মাস্টাররোল সই করিনি। এই বিষয়ে তেহট্ট-২ ব্লকের বিডিও শুভ সিংহ রায় বলেন, অভিযোগ পেয়ে ঘটনা নিয়ে তদন্ত হয়েছে। মাস্টাররোলে গরমিল থাকায় টাকা দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। তারসঙ্গে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। তবে কোনও টাকা নয়ছয় হয়নি।