বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সাতবাঁকি গ্রামের বাসিন্দা শম্ভু মাহাতো বলেন, বারবার বলা সত্ত্বেও এতদিন কোনও কাজ হয়নি। তিনটি হাতিঠাকুর মারা যাওয়ার পর টনক নড়েছে প্রশাসনের। আজ সকাল থেকেই জোরকদমে কাজ শুরু করেছে। নতুন বিদ্যুতের খুঁটিও বসানো হয়েছে। ২০১১ সালে কাজের পর ফের এদিন ১১হাজার ভোল্টের বিদ্যুতের তারের কাজ হল। গ্রামের বাসিন্দা জয়ন্ত মাহাত, মিতালি মাহাত, ধীমান মাহাতদের আক্ষেপ, গত চারমাস ধরে এই কাজের জন্য বিদ্যুৎ দপ্তরকে জানানো হয়েছে। বিদ্যুৎ দপ্তর আগে এই কাজ করলে অন্তত তিনটি অবলা প্রাণীর প্রাণ যেত না। গ্রামের প্রধান পুরোহিত অরুণ পূজারি বলেন, যেহেতু আমাদের গ্রামেই এরকম একটা অঘটন ঘটেছে। তাই আজ রাতে গ্রামবাসীরা বসে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কীভাবে হাতিঠাকুরের জন্য পূজার্চনা করা যায়।
ঝাড়গ্রামের ডিএফও বাসবরাজ এস হেলোইচ্চি বলেন, ওই দলে থাকা বাকি হাতিগুলি ঝাড়খণ্ডের দিকে চলে গিয়েছে। বিদ্যুৎ দপ্তরকে আমরা লিখিত জানিয়েছি, হাতির করিডর এলাকাগুলিতে যেন বিপজ্জনকভাবে বিদ্যুতের তার ঝুলে না থাকে।