গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
প্রসঙ্গত, এই ব্লকের চারটি স্কুলের ৫৯৬জন পরীক্ষার্থীর কেন্দ্র হয়েছে এই স্কুলে। কিন্তু, স্কুলে অত সংখ্যক পরীক্ষার্থীকে বসানোর কোনও ব্যবস্থা নেই। স্কুলের আটটি শ্রেণিকক্ষ ব্যবহারের অযোগ্য হওয়ায় ডেকরেটরকে দিয়ে প্যান্ডেল করে ৯৭জন পরীক্ষার্থীর বসার ব্যবস্থা করা হয়। যা কার্যত নজিরবিহীন। এনিয়ে মঙ্গলবারই ক্ষোভ জানান অভিভাবকরা।
ডেবরা পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ চিত্ত দে বলেন, এখন আর কী করার আছে? কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে? এখানেই পরীক্ষা হচ্ছে। বিডিও পিন্টু ঘরামি বলেন, আমরা তো বিদ্যালয় পরিদর্শককে বলেছিলাম। উনি প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথাও বলেছেন। আসলে পরিদর্শকেরও কিছু করার নেই। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে ওই স্কুলের পরিকঠামোর বাইরে অতিরিক্ত অ্যাডমিট ছাড়া হয়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখলাম, এদিনও ওখানেই প্রথম দিনের মতো পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। আমরা পঞ্চায়েতকে দিয়ে ওখানে আলো, পাখা লাগাবার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। এলাকা ও শৌচালয় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের জেলা আহ্বায়ক রাজীব মান্নাকে বারবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। এদিনও অনেক অভিভাবককে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। তাঁরা বলেন, প্রশাসন ও শিক্ষা দপ্তরের বিকল্প ব্যবস্থা করা উচিত ছিল। সুরেশ সেন নামে এক অভিভাবক বলেন, একদল ছাত্র ক্লাসরুমে বসে পরীক্ষা দিচ্ছে, আর একদল ছাত্র ক্লাসের বাইরে প্যান্ডেলে বসে পরীক্ষা দিচ্ছে, এটা খুবই দৃষ্টিকটু। প্রশাসন বা শিক্ষা দপ্তরের কোনও হেলদোলই দেখছি না।