গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
গত ৫ ডিসেম্বর ওই মাদ্রাসা পরিচালন কমিটির নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। তৃণমূল ছাড়া কোনও রাজনৈতিক দল মনোনয়ন জমা না দেওয়ায় নির্দিষ্ট দিনের পর শাসকদলের ছয় প্রার্থীকে বিজয়ী বলে ঘোষণা করা হয়। যার মধ্যে মহিলা সংরক্ষিত আসনে জয়ী হন রুমিনা বেওয়া। তিনি বলেন, ছ’জনের মধ্যে একমাত্র আমি মাধ্যমিক পাশ করেছি। বাকিরা কেউই প্রাথমিক স্কুলের গণ্ডি পার হয়নি। আমাকেই পরিচালন কমিটির সম্পাদক করার কথা ছিল। কিন্তু গত ২৪ জানুয়ারি আমাকে না জানিয়েই কমিটি গঠন করেন বাকি পাঁচজন। সম্পাদক হন কবীর আলি। কী করে নির্বাচিত সদস্যাকে অন্ধকারে রেখে বোর্ড গঠন করা যায় এনিয়ে গত ৩১ জানুয়ারি আমি রামপুরহাট আদালতের দ্বারস্থ হই। আদালত সমস্ত দিক বিচার করে কমিটির কাজকর্মের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে। আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি এই মামলার পরবর্তী দিন ধার্য হয়েছে। এদিকে কবীর আলি বলেন, কমিটি গঠনের দিন ওই সদস্যা উপস্থিত ছিলেন। রেজ্যুলিউশনে ওই সদস্যার সইও আছে। ওঁকে সম্পাদক করার কথা আগাম বলা হয়নি। কারণ এগুলি দল ঠিক করে। আইনের মোকাবিলা আইনি পথেই করা হবে।