গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
সেখানে হাজির ছিলেন প্রাক্তন বিধায়ক তথা দলের মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। তাঁর দাবি, এদিন হুগলিসহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মাঠে আলু বিক্রি হয়েছে তিন টাকা প্রতি কেজি দরে। যদিও বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়। এখনই যদি ফড়েরা কেজিতে সাত টাকা দাঁও মেরে নিয়ে যায়, আগামীদিনে পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর আকার নেবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন শমীকবাবু। তিনি আরও বলেন, রাজ্য সরকার যেভাবে গত কয়েকবছর পশ্চিমবঙ্গের আলু ভিন রাজ্যে রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, তাতে বীতশ্রদ্ধ হয়ে অসংখ্য চাষি এ বছরে আলু চাষ করেননি। রামকৃষ্ণবাবুর কথায়, গত বছর আলুর অতিরিক্ত দাম থাকার কারণে বহু ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাই এ বছর তাঁদের অনেকেই আলু কেনায় আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। সবমিলিয়ে আসন্ন মরশুমে আলুর দাম পেতে চাষিদের কালঘাম ছুটবে।
সেই আশঙ্কা থেকে আগেভাগেই রাজ্য সরকারকে সতর্ক করতে চাইছে বিজেপি। সেই সূত্রে আজ, শুক্রবার রাজ্যের কৃষি বিপণনমন্ত্রী তপন দাশগুপ্তের সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি তুলে দেওয়ার কথা কিষাণ মোর্চার। যদিও সংগঠনের রাজ্য সভাপতির দাবি, শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মন্ত্রীর অফিসের তরফে গেরুয়া শিবিরের প্রতিনিধিদের সাক্ষাতের সময় দেওয়া হয়নি।