গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪সালের ৬জানুয়ারি শহরের আশাবরী আবাসনের একটি ফ্ল্যাট থেকে বিজয়া বসু ও তাঁর মেয়ে আত্রেয়ী বসু এবং বৃদ্ধা প্রভা দাসের মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিস। সেই সময় ওই ঘটনা শহরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। ঘটনাটি নিয়ে খুনের মামলা রুজু করে তদন্তে নামে বহরমপুর থানার পুলিস। তারা সেই বছরই ১০জানুয়ারি শিলিগুড়ি থেকে অভিযুক্ত জ্যোতিষী নিত্যানন্দকে গ্রেপ্তার করে। ওই সময় থেকেই অভিযুক্ত জেল হেফাজতে রয়েছে। পুলিসের চার্জশিট সহ মামলার নথি পর্যবেক্ষন করে এবং ৪৩জনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর এদিন মামলার রায় ঘোষণা করেছে আদালত।
মামলার সরকার পক্ষের আইনজীবী দেবাশিস রায় বলেন, চুরি ও লুট পাটের উদ্দেশ্যে ওই তিন মহিলাকে ঘুমের ট্যাবলেট খাইয়ে ছিল অভিযুক্ত জ্যোতিষী। তাঁরা জেগে গেলে গলা টিপে শ্বাসরোধ করে তাঁদের খুন করার পর প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করা হয়। নৃশংস এই খুনের মামলায় অভিযুক্তকে আদালত দোষী সাব্যস্ত করায় খুশি। আজ, আদালতে দোষীর ফাঁসির দাবি জানানো হবে। এদিকে, অভিযুক্তের আইনজীবী জয়ন্তনারায়ণ চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমরা এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাচ্ছি।