ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
গার্লস স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা মনীষা সাহা বলেন, এবারের ফলাফলে আমরা একটু হতাশ হয়েছি। আমাদের আশা ছিল আরও ভালো ফলাফল হবে। কিন্তু অঙ্কে নম্বর কম আসায় আমাদের ছাত্রীরা মেধাতালিকায় জায়গা পায়নি।
ইসলামপুর মিলনপল্লি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অসীম মহন্ত বলেন, করোনার কারণে পড়াশুনার উপর যে প্রভাব পড়েছে তা এখনও সম্পূর্ণভাবে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে। সে কারণেই হয়ত গত দু’বছর মেধাতালিকায় স্থান পায়নি। আশা করছি আগামীতে ইসলামপুর আবার গৌবর ফিরে পাবে।
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী মোনালিসা দেবনাথ ৬৭৮ নম্বর পেয়েছে। সে ৫ নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় স্থান পায়নি। সে ইসলামপুর মহকুমায় সম্ভাব্য প্রথম। স্কুলের আরেক ছাত্রী আলিশা হুসেন ৬৬৭ নম্বর পেয়েছে। ইসলামপুর হাইস্কুলের ছাত্র অভীক দত্ত স্কুলের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৭০ নম্বর পেয়েছে।
অন্যদিকে, মিলনপল্লি হাই স্কুলের ছাত্র অমরনাথ দাস পেয়েছে ৫৮৬, ক্ষুদিরামপল্লি হাইস্কুলের ছাত্র পরীক্ষিত সিংহ ৬৩৫ এবং স্টেট ফার্ম কলোনি হাইস্কুলের ছাত্রী চয়নিকা বিশ্বাস ৬২৫ নম্বর পেয়েছে।