ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
মঙ্গলবার সকালে হরিরামপুরের ধনাইপুরে সন্তোষ গোস্বামীর (৫৩) রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। মৃতের বাড়ি থেকে ৫০০ মিটার দূরে দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মৃতের ছেলে হরিরামপুর থানায় খুনের লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। আশপাশে সিসি ক্যামেরা না থাকায় বেকায়দায় পড়েছেন হরিরামপুর থানার তদন্তকারী অফিসাররা। শুক্রবার দুপুরে বালুরঘাট পুলিস লাইন থেকে নিয়ে আসা হয় স্নিফার ডগ। মৃতের পোশাক ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয়। বেশকিছু জায়গা চিহ্নিত করে স্নিফার ডগ। যদিও স্পষ্ট করে কিছু বলতে চায়নি পুলিস।
হরিরামপুর থানার আইসি অভিষেক তালুকদার বলেন, ধনাইপুরে খুনের কিনারা করতে স্নিফার ডগের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। বিশেষ কিছু জায়গা চিহ্নিত করেছে প্রশিক্ষিত কুকুর। সেই সূত্র ধরেই আমরা স্থানীদের সঙ্গে কথা বলে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাবো। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আমাদের হাতে আসেনি। তাহলে বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট হবে।
মৃতের ভাইপো নকুল গোস্বামী বলেন, হরিরামপুর থানার পুলিস ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এই খুনের পিছনে কী কারণ থাকতে পারে বুঝতে পারছি না। স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃতের পিডব্লিউডি রোডের পাশে চায়ের দোকান ও বাড়ি রয়েছে। তার পিছনে আছে শরিকি ৩ শতক জায়গা। সেটি কেনাবেচা নিয়ে দীর্ঘদিন থেকেই সমস্যা ছিল। জমি বিবাদে খুন, নাকি অন্য রহস্য লুকিয়ে রয়েছে ধন্দে পুলিস।