ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি, চাইল্ড এই চারটি প্রধান বিভাগ রয়েছে। এছাড়াও মানসিক বিভাগ, ইএনটি, চোখ, চর্ম, জরুরি বিভাগ সহ সব মিলিয়ে ১০টির বেশি বিভাগ থেকে পরিষেবা পেয়ে থাকেন রোগীরা। মূলত জরুরি বিভাগ এবং ইন্ডোর বিভাগে কাজ করে থাকেন হাউসস্টাফ পদের চিকিৎসকরা। হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে কোনও রোগীকে ভর্তি করা হলে সংশ্লিষ্ট রোগীকে প্রথমেই চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে থাকেন ওয়ার্ডে থাকা এই হাউসস্টাফরা। তিনি রোগীর শারীরিক পরিস্থিতির দেখে সিনিয়র চিকিৎসাদের রিপোর্ট করেন। শুধু তাই নয় ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগীর শারীরিক পরিস্থিতির উপরে হাউসস্টাফ চিকিৎসকদের নজরদারি সর্বক্ষণ থাকে।
জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মোট ২৭টি হাউসস্টাফ চিকিৎসকের পদ রয়েছে। ওই পদের ১৮টিতে চিকিৎসক থাকলেও বাকি ন’পদ শূন্য। সেখানেই এবার চিকিৎসক নিয়োগ করা হচ্ছে। শুক্রবার মেডিক্যালের সুপার ডাঃ কল্যান খাঁ বলেন, কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ইন্টার্নশিপ করার পরেই হাউসস্টাফ হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। হাউসস্টাফ হিসেবে সিনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে থেকে তাঁরা কাজ শিখে থাকেন। তবে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হাউসস্টাফ চিকিৎসক কম থাকার কারণে পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হচ্ছে। পাশাপাশি অন্যান্য চিকিৎসকদের উপরেও বাড়তি চাপ পড়ে যাচ্ছে। তাই শূন্যপদগুলি পূরণ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ১৩ মে ইন্টারভিউ। একবছরের চুক্তিতে এই কাজে নেওয়া হবে।