বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
পতিন রায়, মহম্মদ দুরকুদু, পল্টু রায়রা বলেন, ওই সদস্য কারও কাছ থেকে দু’হাজার টাকা কারও কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা করে নিয়েছেন। টাকা ফেরতের দাবিতে এদিন তাই মানসী বর্মনের বাড়িতে গিয়ে ধর্নায় বসা হয়। মানসী বর্মন এই টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার লিখিত প্রতিশ্রুতি দিলে আমরা ধর্না থেকে উঠে যাই।
পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য মানসী বর্মন বলেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘরের কোনও টাকা আমি নেইনি। যাঁরা এদিন বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাঁদের মধ্যে দু’জন ঘর পেয়ে গিয়েছেন। তাঁরা খুশি হয়ে আমাকে জোর করে মিষ্টি খাওয়ার জন্য টাকা দিয়ে গিয়েছিলেন। এদিন আমাকে জোর করে ওরা টাকা ফেরতের বিষয়টি লিখিয়ে নেয়। এর পেছনে বিজেপির ইন্ধন রয়েছে।
ময়নাগুড়ি ব্লক তৃণমূলের সভাপতি মনোজ রায় বলেন, বিজেপি প্রতিনিয়ত চক্রান্ত করে আমাদের দলের জনপ্রতিনিধিদের হেনস্তা করছে। এদিন তাদের ইন্ধনে কিছু গ্রামবাসী এমনটা করেছে। আমাদের দলের সদস্য ওই জনপ্রতিনিধি কাটমানির নেওয়ার সঙ্গে যুক্ত নন।
বিজেপির জলপাইগুড়ির জেলা সম্পাদক অনুপ পাল বলেন, যেসব জনপ্রতিনিধি কাটমানি নিয়েছেন তাদের কাছ থেকে ফেরত আনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই বলেছেন। গ্রামবাসীরা এদিন তাঁদের প্রাপ্য টাকা চাইতে যান। এখানে অযথা বিজেপির নাম জড়ানো হচ্ছে।