বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
এদিন ওই আধিকারিক বিষ্ণু অধিকারী বলেন, প্ল্যান এস্টিমেট পাস করানোর জন্য থেকে বাড়তি টাকা নেওয়া হয়েছিল। ওই টাকাই এদিন ফেরত দেওয়া হয়েছে। এতে আমাকে অযথা জড়ানো হয়।
বিজেপির মেখলিগঞ্জ শহর মণ্ডলের সাধারণ সম্পাদক আশেকার রহমান বলেন, পুরসভার এক আধিকারিক প্ল্যান পাশ করানোর নামে বাড়তি টাকা নিয়েছিলেন। আমরা পুরসভায় বিক্ষোভ দেখানোর পর এদিন টাকা মিলল। আমরা চাইছি যাঁদের থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে সকলকেই অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে হবে।
অন্যদিকে, ময়নাগুড়ির সাপ্টিবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে রাস্তার কাজ না করে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে ৮২ হাজার টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয়, নির্মাণসামগ্রী বাবদ তিনলক্ষ টাকাও দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ তুলে স্থানীয় বাসিন্দারা সরব হন। গ্রামের জবকার্ডধারীদের দাবি, পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ খাতায় কলমে টাকা দিয়ে দেওয়ার হয়েছে বলে জানালেও কারও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকেনি। এর প্রতিবাদ জানিয়ে এদিন ১০০ দিনের কাজের দায়িত্বপ্রপ্ত সুপারভাইজারের বাড়িতে কিছুক্ষণ বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। সাপ্টিবাড়ি রহমতুল্ললা বুথে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সুপারভাইজার সাহিদুল হক। সহিদুল সাহেব বলেন, আমাকে না বলেই গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস থেকে পেমেন্ট হয়ে যায়। এব্যাপারে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের স্কিল টেকনিক্যাল পার্সন (এসটিপি) দিলীপ দাস সবটা বলতে পারবেন। দিলীপবাবু বলেন, আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ করা হচ্ছে। ময়নাগুড়ির বিডিও লেন্ডুপ ছোদেন শেরপা বলেন, কাজ না করেই টাকা দেওয়ার অভিযোগ আমি পেয়েছি। আমি ওই ঘটনার তদন্ত করে উপযুক্ত পদক্ষেপ করব। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার ৯০০ মিটার রাস্তার কাজ অসমাপ্ত হয়ে রয়েছে। তার আগেই খাতায় কলমে টাকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে।