বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
জম্মু, ১২ জুলাই (পিটিআই): ফের সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে গুলি চালাল পাক সেনা। শুক্রবার পুঞ্চ ও রাজৌরি জেলায় এই সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে। পাক গুলির অবশ্য উপযুক্ত জবাব দেয় ভারতীয় সেনা। যদিও আজকের ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক মুখপাত্র বলেন, এদিন সকাল ৮টা নাগাদ কোনও প্রকার প্ররোচনা ছাড়াই পুঞ্চের কৃষ্ণঘাঁটি ও রাজৌরির নৌসেরা সেক্টরে গুলি চালাতে শুরু করে পাক সেনাবাহিনী। প্রথমদিকে তারা মাঝারি পাল্লার আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করলেও পরে মর্টার থেকে গুলি চালায়। ভারতীয় সেনাদের চৌকির পাশাপাশি সীমান্ত ঘেঁষা মানকোটের জনবসতি এলাকাও টার্গেট করে পাকিস্তান। তবে ভারতীয় সেনা পাক গোলার জবাব দিতে দেরি করেনি। সমক্ষমতা সম্পন্ন অস্ত্র ব্যবহার করে কড়া জবাব দেয় সেনা। গত শুক্রবারও একইভাবে রাজৌরির নৌসেরা সেক্টরে সীমান্তের ওপার থেকে মর্টারের গোলা এসে পড়েছিল। মঙ্গলবার লোকসভায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, চলতি বছরে এখনও পর্যন্ত ১ হাজার ২৪৮ বার সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে পাক সেনাবাহিনী। এছাড়া মৃত্যু হয়েছে চারজনের। সেইসঙ্গে সেনাবাহিনীকে পাক গোলার উপযুক্ত জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্র সরকারের পুনর্বাসন প্রকল্পে সাড়া দিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে এসেছিলেন কাশ্মীরের এক প্রাক্তন জঙ্গির পাকিস্তানি স্ত্রী। তারপর দীর্ঘদিন কেটে গেলেও পাননি ভারতীয় নাগরিকত্ব। এবার কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের এই নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন কয়েক বছর আগে পাকিস্তানের অ্যাবটাবাদ থেকে কাশ্মীরে আসা ওই মহিলা। তিনি কেন্দ্র ও রাজ্যের কাছে দাবি জানিয়েছেন, হয় তাঁকে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হোক, নয়তো পাকিস্তানে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক। ওই মহিলা বলেন, ‘তাঁর মতো এরকম ৩৫০ জন মহিলা রয়েছেন। যাঁরা ভারতীয় পুরুষকে বিয়ে করে এদেশে এসেছেন। কিন্তু তাঁদের কোনও নাগরিকত্ব নেই। একজন মহিলা যে কোনও দেশে বিয়ে করতেই পারেন। সেদিক থেকে সরকারের বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। পাসপোর্ট না থাকায় পাকিস্তানে আত্মীয়ের বাড়িতেও যেতে পারছি না। এনিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে একাধিকবার দরবার করেও লাভ হয়নি।’ তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল এস পি মালিক এবং পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন ওই মহিলা। পাশাপাশি রাষ্ট্রসঙ্ঘ ও মানবাধিকার সংগঠনগুলির কাছেও বিষয়টি জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, এর আগেও ওই মহিলা প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন।
এদিকে কেন্দ্র সরকারের পুনর্বাসন প্রকল্পে সাড়া দিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে এসেছিলেন কাশ্মীরের এক প্রাক্তন জঙ্গির পাকিস্তানি স্ত্রী। তারপর দীর্ঘদিন কেটে গেলেও পাননি ভারতীয় নাগরিকত্ব। এবার কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের এই নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন কয়েক বছর আগে পাকিস্তানের অ্যাবটাবাদ থেকে কাশ্মীরে আসা ওই মহিলা। তিনি কেন্দ্র ও রাজ্যের কাছে দাবি জানিয়েছেন, হয় তাঁকে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হোক, নয়তো পাকিস্তানে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক। ওই মহিলা বলেন, ‘তাঁর মতো এরকম ৩৫০ জন মহিলা রয়েছেন। যাঁরা ভারতীয় পুরুষকে বিয়ে করে এদেশে এসেছেন। কিন্তু তাঁদের কোনও নাগরিকত্ব নেই। একজন মহিলা যে কোনও দেশে বিয়ে করতেই পারেন। সেদিক থেকে সরকারের বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। পাসপোর্ট না থাকায় পাকিস্তানে আত্মীয়ের বাড়িতেও যেতে পারছি না। এনিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে একাধিকবার দরবার করেও লাভ হয়নি।’ তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল এস পি মালিক এবং পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন ওই মহিলা। পাশাপাশি রাষ্ট্রসঙ্ঘ ও মানবাধিকার সংগঠনগুলির কাছেও বিষয়টি জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, এর আগেও ওই মহিলা প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন।
