পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
জাতীয় ক্রেতা সুরক্ষা আদালতে অভিযোগকারী বনমালীবাবু জানিয়েছেন, ২০১৬ সালের ২৫ ডিসেম্বর তাঁর ৩৪ বছরের স্কুলশিক্ষিকা মেয়ে বৈশাখী প্রামাণিকের তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়ায় মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানকার এক মেডিক্যাল অফিসার এবং দুই ফিজিশিয়ান তাঁকে দেখেন। ২৭ ডিসেম্বর তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে তার আলট্রাসোনোগ্রাফিও করা হয়নি। কোনও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞকেও দেখানো হয়নি। এরপর ৩০ ডিসেম্বর তাঁকে স্থানীয় নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। সেখানেও প্রায় ২৪ ঘণ্টা কোনও চিকিৎসকই তাঁকে দেখেননি। এরপর অনুমতি না নিয়েই অ্যাপেনডিসাইটিস অপারেশন করা হয়। এরপর অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাঁকে জোর করে হাত-পা বেঁধে ভেন্টিলেশনে পাঠানো হয়। অবস্থা আরও খারাপ হওয়ায় কলকাতার যেতে বলা হয়। কলকাতার আর একটি নার্সিংহোমে ভর্তির সওয়া দু’ঘন্টার মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার ‘অভিযুক্ত’ হাসপাতালগুলির অন্যতম মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষা ডাঃ মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। কাগজপত্র এখনও পাইনি। খতিয়ে দেখে তারপরই কিছু বলতে পারব।