পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
পিয়নদের অভিযোগ, ডাকঘরের তিনতলায় ঢুকে ডিভিশনাল অফিসার পি কে দাসের কাছে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, কেন বারুইপুরের বাসিন্দাদের চিঠিপত্র আটকে রাখা হয়েছে? পুরসভার বিভিন্ন পদে পরীক্ষায় অ্যাডমিট কার্ড, নিয়োগপত্র কেন পাঠাতে দেরি করা হচ্ছে? এসবই আয়ুষ্মান প্রকল্পের চিঠি বিলির অজুহাত দিয়ে করা হচ্ছে বলেই তাঁরা দাবি করেন। ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাস, জেলা পরিষদ সদস্য জয়ন্ত ভদ্র ডিভিশনাল অফিসারকে বলেন, সাধারণ মানুষের চিঠিপত্র বিলির কাজ বন্ধ রেখে আয়ুষ্মান প্রকল্পের কোনও চিঠি পাঠানো যাবে না। এরপর ডাকঘরের নীচের অফিসে বিজেপি কর্মী বিষ্ণু বসুকে দেখতে পেয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা। তাঁর সঙ্গে বচসা এবং ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাস ও জেলা পরিষদ সদস্য জয়ন্ত ভদ্র বলেন, রাজ্য সরকার আয়ুষ্মান প্রকল্প থেকে হাত তুলে নিয়েছে। আর ডাকঘরে সাধারণ মানুষদের চিঠি দেওয়া বন্ধ করে আয়ুষ্মান প্রকল্পের চিঠি বিলি করা হচ্ছে। সাধারণ পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে। অবিলম্বে আয়ুষ্মান প্রকল্পে চিঠি বিলি বন্ধ করতে হবে। নাহলে আগামীদিনে আরও আন্দোলনে নামা হবে। অন্যদিকে, ডিভিশনাল অফিসার পি কে দাস বলেন, এব্যাপারে যাবতীয় অভিযোগ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।