কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যে দলের পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করতে আজ বুধবার নেতৃত্ব বিশেষ বৈঠকে বসবে। রাজ্য নেতারা ছাড়াও কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্তরা এই বৈঠকে থাকবেন। রাহুলবাবু জানিয়েছেন, সর্বভারতীয় সভাপতির সঙ্গে কথা বলে কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে। নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ ছাড়াও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং, সড়ক পরিবহণমন্ত্রী নীতীন গাদকারি সহ বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা প্রচারে আসবেন। বিজেপি রাস্তাতেই থাকবে।
সুপ্রিম কোর্টের এদিনের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের কড়া সমালোচনা করেন এই বিজেপি নেতা। তাঁর অভিযোগ, রাজ্য গোয়েন্দা পুলিসের নেতিবাচক রিপোর্টের জন্যই সুপ্রিম কোর্টে যাত্রার অনুমতি পাওয়া গেল না। সরকারের ওই রিপোর্ট সম্পূর্ণ সাজানো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আসলে গোয়েন্দা পুলিসের নামে রিপোর্ট তৈরি হলেও আসলে এটি তৃণমূল কংগ্রেসেরই তৈরি। ওই রিপোর্ট দিয়ে আদালতকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে বলে তাঁর অভিযোগ। তৃণমূল দেউলিয়া রাজনীতি করছে। বিনাশকালে তাদের বুদ্ধিনাশ হয়েছে।
বিজেপির যাত্রা হলে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে বলে যে কথা পুলিস রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, তাকে কটাক্ষ করেন রাহুলবাবু। তিনি বলেন, এই রিপোর্টের মাধ্যমেই রাজ্য সরকার মেনে নিয়েছে যে, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। রাজ্যে বিজেপি এর আগে ছয়-সাতটি যাত্রা করেছে। তিনি নিজে একটি যাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন। রাম মন্দিরের দাবিতে দলের কেন্দ্রীয় যাত্রাও এরাজ্যে ঢুকেছিল। কিন্তু কখনই বিজেপির কোনও যাত্রাকে ঘিরে গোলমাল বা অশান্তি হয়নি।