কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
সঙ্গীতাদেবী বলেন, আমি এনআরএসের ছাত্রী ছিলাম না। সেখানে কাজও করিনি। আমি ও আমার যে পরিচিতের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহার করে এনআরএসে কুকুরছানা মারার ঘটনায় জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তাতে সামাজিকভাবে আমি বদনামের শিকার হচ্ছি। আমরা দু’জনেই মালদহ মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী ছিলাম। সম্প্রতি আমি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে একটি কোর্স করার জন্য গিয়েছিলাম। সেখানেই আমার ওই পরিচিত মহিলা এসেছিলেন। সেখানেই আমাদের একটি ছবি তোলা হয়েছিল। সেই ছবিটি তিনি তাঁর সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে ডিপি হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। সেখান থেকেই কে বা করা সেটি নিয়ে ছড়িয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে আমার কাছে প্রচুর ফোন আসছে। আমি রায়গঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। প্রকৃত অপরাধীদের ধরতে পুলিসকে অনুরোধ জানিয়েছি।
দিন কয়েক আগেই এনআরএসে কয়েকটি কুকুরছানাকে নৃশংসভাবে হত্যা করার কথা সামনে আসে। বিষয়টি নিয়ে রাজ্যজুড়ে হইচই চলছে। চারিদিকে নিন্দার ঝড় উঠেছে। এতে নার্সদের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। এর মাঝেই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে সঙ্গীতাদেবী ও তাঁর এক পরিচিতের ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে দাবি করা হয়, ওই ঘটনার সঙ্গে তাঁরা জড়িত রয়েছেন। সঙ্গীতাদেবীর দাবি, তাঁর পরিচিতরাই তাঁকে ফোন করে জানান যে তাঁর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পশুহত্যার ঘটনায় দেখা যাচ্ছে। এতে তিনি অস্বস্তিতে পড়ে যান। তাঁর দাবি, যেঘটনার সঙ্গে তাঁর কোনও যোগ নেই সেই ঘটনায় তাঁর ছবি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তির দাবি এদিন তিনি অভিযোগপত্রে পুলিসকে জানিয়েছেন।