কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
সন্ধ্যায় ফের আলাদাভাবে কপিলমুনির মন্দিরের সামনের অনেকটা অংশ জুড়ে জেলাশাসক, অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্যামল মণ্ডল, কর্ণেল সঞ্জয় শ্রীবাস্তব, অশোক দাস, সুজিত দাস, বিধায়ক বঙ্কিম হাজরা সহ সমস্ত বিভাগের আধিকারিক ও স্বেচ্ছসেবী সংস্থার লোকজন সকলে হলুদ গেঞ্জি গায়ে ঝাঁটা হাতে সাফাইয়ের কাজ করলেন। অনেক রাত পর্যন্ত তা চলেছে। এদিনও নদীয়া, গোসাবা, হুগলি, বর্ধমান থেকে বহু তীর্থযাত্রীকে সাগরে আসতে দেখা গিয়েছে। তার মাঝখানে এই কাজ চলেছে।
এদিন মেলা প্রাঙ্গণ থেকে রাতে জেলাশাসক জানান, এবার প্রথম মেলার যাবতীয় আবর্জনা সলিড ওয়েষ্ট ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে দ্রুত বাছাই করে বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এজন্য অস্থায়ীভাবে সাগরে আলাদা একটি বড় ইউনিট বসানো হয়েছে। সেখানে একশো দিন ও রাত পর্যায়ক্রমে কাজ করছেন। আরও ক’দিন ইউনিটটি সাফাইয়ের সঙ্গে সঙ্গে ওই কাজ করবে। এদিকে, মেলা শেষ ঘোষণার পর এদিন কোথাও বাঁশ, কোথাও মাইক, কোথাও হোগলা, কোথাও হোডিং, কোথাও জেনারেটর, কোথাও লাইট লাগানোর লোহার বড় খাম্বা খোলার কাজ শুরু হয়েছে। কাকদ্বীপের বিধায়ক ও সুন্দরবন বিষয়ক দপ্তরের মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন, এখানেও পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি থেকে আলাদা দল করে সাফাই অভিযান হয়েছে।