বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাই আশুতোষ বিশ্বাস তাঁর দাদা বাসুদেব বিশ্বাসের কাছে কিছু টাকা পেতেন। বাসুদেব সেই টাকা পরিশোধ না করায় ভাই ওই টাকা ফেরত চেয়েছিলেন। তা নিয়েই দুই ভাইয়ের মধ্যে বিবাদ চলছিল। ওই বিবাদের জেরেই ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাসুদেব একটি মোটা মুগুর দিয়ে ভাই আশুতোষের মাথায় মারে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে কয়েকদিন চিকিৎসার পর আশুতোষের মৃত্যু হয়। তারপরই খুনের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস বাসুদেবকে গ্রেপ্তার করে। বেশ কিছুদিন জেল হেফাজতে থাকার পর সে জামিনে মুক্তও হয়। এদিন সাজা ঘোষণা ছিল। বিচারক তাকে যাবজ্জীবন সাজার নির্দেশ দেন।
অন্যদিকে, এদিনই শাশুড়িকে খুনের মামলায় অভিযুক্ত বউমাকে বেকসুর খালাস করেছে বনগাঁ মহকুমা আদালত। প্রায় ১১ মাস জেল খাটার পর অভিযুক্ত বউমা রূপা দে কর্মকার খালাস হলেন। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালের ৮ ই জানুয়ারি শাশুড়ি কল্যাণী দে কর্মকারকে ভরসন্ধ্যায় খুনের অভিযোগ উঠেছিল বউমা রূপাদেবীর বিরুদ্ধে। মৃতার ছেলে তথা রূপাদেবীর স্বামী বনগাঁ থানায় এই খুনের অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারও করে। দীর্ঘ ১১ মাস ধরে তিনি জেল হেফাজতে ছিলেন। বুধবার বনগাঁ মহকুমা আদালতের ফাস্ট ট্রাক (দ্বিতীয়) বিচারক অসীমকুমার দেবনাথ বেকসুর খালস করে দেন। খুনের মতো অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস হতে পেরে খুশি রূপাদেবীও।