বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
যা শুনে কোয়েস কর্তারা হাসছেন! এটা ঠিক, ইস্ট বেঙ্গল মাঠ অনুশীলন করার উপযুক্ত নয়। টেকনিক্যাল ম্যান হিসেবে স্প্যানিশ কোচ তাই সল্টলেক স্টেডিয়ামের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডকেই বেছে নিয়েছেন। এব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্তই নতমস্তকে মেনে নেওয়া উচিত। তাই মেনেছে কোয়েস। কিন্তু ইস্ট বেঙ্গল মাঠ আধুনিক করতে ইনভেস্টার কোয়েসের উদ্যোগ কোথায়? এই প্রসঙ্গে কোয়েসের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ‘সবাই জানে, ময়দানের মাঠে একটা পেরেক পুঁততে গেলে আর্মির অনুমতি লাগে। ফলে রাতারাতি মাঠের ভোল পাল্টানো সম্ভব নয়।’ তাহলে ক্লাব তাঁবুতে আচমকা বিক্ষোভের কারণ কী? কোয়েস-ইস্ট বেঙ্গল সিইও সঞ্জিত সেন বলছেন, ‘এটা আপনারাই বুঝুন। আর এব্যাপারটি দেখবেন ক্লাবের সঙ্গে জড়িত পদাধিকারীরা। কোয়েস-ইস্ট বেঙ্গল কোম্পানির আওতাভুক্ত ফুটবলের এটি কোনও বিষয় নয়। যে সব দাবি জানিয়ে ক্লাবে বিক্ষোভ হয়েছে তাতে কোয়েসের কিছুই করণীয় নেই।’
তবে ইস্ট বেঙ্গল তাঁবুর আড়ালে-আবডালে আলোচনা চলছে, কোয়েসকে ইনভেস্টার হিসেবে ডেকে নিয়ে এসে তাদের সঙ্গেই চাপা সংঘাত তৈরি হয়েছে কর্তাদের। কারণ, পেশাদার-কর্পোরেট মানসিকতা নিয়ে চলা কোয়েস আসার পর ইস্ট বেঙ্গল ফুটবল টিম পরিচালনার কাজে ক্লাবের একদা দাপুটে কর্তারা সেইভাবে গুরুত্ব পাচ্ছেন না। তারউপর ক্লাবের ঘরের ছেলে আলভিটো ডি’কুনহাকে কোয়েস-ইস্ট বেঙ্গলের কাজকর্ম থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর ক্লাবের একশ্রেণীর কর্তাদের গোঁসা হয়েছে। তাই প্রশ্ন উঠছে, বৃহস্পতিবার ক্লাব তাঁবুতে আচমকা বিক্ষোভ কি সাজানো?
এদিকে, বৃহস্পতিবার কলকাতায় চলে এলেন দিল্লি ডায়নামোজের ফুটবলার সিয়াম হাঙ্গাল। তিনি শুক্রবার ইস্ট বেঙ্গলের অনুশীলনে যোগ দেবেন।