আর্থিক ক্ষতি
ড়সড় আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ‘সিকান্দর’। চলতি বছর ঈদের মরশুমে মুক্তি পেয়েছিল সলমন খান অভিনীত এই সিনেমা। বিশ্বজুড়ে বক্স অফিসে আয় করেছে ১৭৫ কোটি টাকা।
বড়সড় আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ‘সিকান্দর’। চলতি বছর ঈদের মরশুমে মুক্তি পেয়েছিল সলমন খান অভিনীত এই সিনেমা। বিশ্বজুড়ে বক্স অফিসে আয় করেছে ১৭৫ কোটি টাকা। তবে মুক্তির আগেই একাধিক ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে পড়েছিল ছবিটি। অত্যন্ত ভালো কোয়ালিটিতেই দেখা যাচ্ছিল ‘সিকান্দর’। এই পাইরেসির কারণে প্রায় ৯১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা নাকি এর জন্য বিমার আবেদন জানিয়েছেন। পাইরেসির কারণে ক্ষতির হিসেব কষতে অডিট ফাইলও করা হয়েছে বলে খবর। প্রেক্ষাগৃহে ছবি মুক্তির পর অনলাইনে তা ছড়িয়ে পড়া ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম বড় সমস্যা। এর জেরে বারবার ক্ষতির মুখে পড়েছেন প্রযোজকরা। পাইরেসির অভিযোগে শাস্তির নিদানও রয়েছে। তা সত্ত্বেও দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ছে এই সমস্যা। ‘সিকান্দর’ মুক্তির আগে তা ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন সিনে বিশেষজ্ঞরা। তবে তার জেরে যে এত বড় ক্ষতি হতে পারে, তা ভাবতে পারেননি তাঁরা। অডিট ফাইল করার পর রীতিমতো চক্ষু চড়ক গাছ অবস্থা নির্মাতাদের। এর মধ্যে কত টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হবে, তা নিয়েই এখন সংশয়ের কালো মেঘ ঘনাচ্ছে।
