উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই রোবট। এর আগেও এমন রোবট তৈরি করেছে এই সংস্থা। মন্ত্র ৩ তারই উন্নত সংস্করণ। অতি প্রখর দৃষ্টিশক্তি ত্রিমাত্রিক ৪কে ভিশন কার্ট রয়েছে এই রোবটে। এই প্রযুক্তিতে ম্যাগনেটিং ফিল্ডটিও খানিকটা বড়। রোবটের হাত অনায়াসে ৩৬০ ডিগ্রি ঘোরে। এর আঙুলও অনেক সরু। দৃষ্টিশক্তি জোরালো। ভুলের শঙ্কা প্রায় নেই। রোবটিক সার্জারির খরচ একদিক থেকে দেখতে গেলে অনেক কমও, কারণ এতে রক্তপাত ও ব্যথাবেদনা অনেক কম হয়। কম দিন হাসপাতালে থাকতে হয়। অস্ত্রোপচারের পরের জটিলতাও অনেক কম হয়। চিকিৎসা জগতে সার্জারির সময়ের ঝুঁকি কমাতে, নিখুঁত ও সফল অপারেশন সারতে এর জুড়ি নেই। তাই অদূর ভবিষ্যতে রোবটিক টেলিসার্জারি চিকিৎসাক্ষেত্রে বিপ্লব আনবে, এমনই মত চিকিৎসকদের। রোবটের মূল্যও এমনই ধার্য করা হয়েছে, যাতে সরকারি-বেসরকারি নির্বিশেষে প্রায় সব স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহার করতে পারে। উপস্থিত ছিলেন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও ডাঃ সুধীর শ্রীবাস্তব, রোবটিক সার্জারির জনক ও সংস্থার ভাইস চেয়ারম্যান ডাঃ ফ্রেডরিক মল, রাজীব গান্ধী ক্যান্সার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের মেডিক্যাল ডিরেক্টর ডাঃ সুধীর কে রাওয়াল, ভারতের ‘মুন ম্যান’ ইসরো-র প্রাক্তন অধিকর্তা মাইলস্বামী আন্নাদুরাই সহ বিভিন্ন চিকিৎসক ও প্রযুক্তিবিদ। জটিল হার্ট ও লাং অপারেশনে রোবটিক সার্জারির উপযোগিতার কথা তুলে ধরেন বিশিষ্ট হার্ট সার্জেন ডাঃ নরেশ ত্রেহান ও ডাঃ দেবী শেঠি।