উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
চেন্নাইয়ের ডেন্টাল কলেজে পড়াশোনার ফাঁকেই এ আর রহমানের গানের স্কুলে ক্লাস করতেন নিকিতা। সেই সূত্রেই দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে গানের সুযোগ আসে। ‘অ্যাক্সিডেন্টাল কেরিয়ার!’ বলেই হেসে আবার যোগ করলেন, ‘তবে আমি ভীষণ ভাগ্যবান, কারণ প্রতিদিন গানের সঙ্গে থাকতে পারি। যে কাজটা করতে ভালোবাসি, সেটা করার সুযোগ পাচ্ছি। যদিও আমি দাঁতের ডাক্তারিটাও ভালোবাসতাম।’ গায়িকা হওয়ার অনুপ্রেরণা কে? ‘ছোট থেকে গায়িকা হওয়ার কোনও পরিকল্পনা ছিল না। তবে অনুপ্রেরণা অভিভাবক, পরিবার, শিক্ষক, প্রকৃতি— সকলের থেকেই নিয়েছি। সবার আমি ছাত্র আর কী’, বলেই ফের হাসলেন নিকিতা। আর নাচ? বললেন, ‘ছোট থেকেই ওড়িশি শিখেছি। তবে এখন স্টেজ শোতে গানের পাশাপাশি নাচতেও হয়। ফলে দু’টো করারই সুযোগ পাচ্ছি।’
প্লে ব্যাক হোক বা স্টেজ শো দুই ক্ষেত্রেই অত্যন্ত সাবলীল নিকিতা। ব্যক্তিগত ভাবে কোনটা বেশি ভালো লাগে? ‘দু’টিতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। ভালোবাসা পাই দু’ক্ষেত্রেই’, বললেন গায়িকা। বাংলা ছবিতে এর আগেও শ্রোতারা তাঁর গান শুনেছেন। আপনার কণ্ঠে নতুন বাংলা গান শোনার সুযোগ মিলবে কবে? জানালেন, ‘সদ্য একটা ওয়েব সিরিজের জন্য বাংলা গান রেকর্ড করলাম।’
প্রতিযোগিতা যে কোনও পেশায় অত্যন্ত স্বাভাবিক। কেরিয়ার নিয়ে উদ্বেগ হয় না? ‘না। আমি যেটাই করি, নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি’, আত্মবিশ্বাসী উত্তর নিকিতার। আর এআই? তার জন্য চিন্তা হয়? স্পষ্ট জবাব, ‘প্রযুক্তির ভালোমন্দ দু’টিই আছে। তবে এআইয়ের মাধ্যমে অনেকের কণ্ঠস্বর চুরি হচ্ছে, এটা সত্যিই উদ্বেগের।’