Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

বুমরাহের সিঁড়ি ভাঙার গল্প

আমেদাবাদের অতি সাধারণ পরিবারে জন্ম। ছোট বয়সেই হারান বাবাকে। অদম্য জেদ তাঁকে দিয়েছে ক্রিকেট বিশ্বে সেরা পেসারের তকমা! যশপ্রীত বুমরাহের লড়াইয়ের গল্প শোনালেন  সৌগত গঙ্গোপাধ্যায়
 
৬ ডিসেম্বর ১৯৯৩! আমার প্রিয় বান্ধবী দলজিত্ আমায় ছুটি নিতে বাধ্য করেছে। ওর দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম। অগত্যা সকাল থেকেই হাসপাতালে আমি। বান্ধবীর স্বামী কিছুক্ষণের জন্য বাইরে গিয়েছেন। এমন সময় নার্স এসে একটি লিকলিকে রোগা সদ্যোজাতকে আমার কোলে ধরিয়ে দিয়ে গেলেন। বাচ্চাটা যেন হাসতে চেষ্টা করছে, কিন্তু পারছে না। ডাক্তার দ্রুত তার চিকিত্সা শুরু করলেন। কয়েক বছর পর দলজিতের স্বামী যশবীর মারা গেলেন। তাঁদের পরিবারে যেন কালবৈশাখী ঝড়। খুব অসহায় পরিস্থিতি। সংসার চালাতে দিনে ১৬-১৮ ঘণ্টা কাজ করত দলজিত্। ওই সময় বাচ্চা দুটোকে আমিই সামলেছি। ওদের পড়াতাম। কিন্তু ছোট ছেলেটার পড়াশোনায় তেমন মন ছিল না। সস্তা প্লাস্টিকের বল নিয়ে শুধু খেলে বেড়াত। আমি তখন জুনিয়র সাংবাদিক। বেতনও বেশি ছিল না যে, ওদের সাহায্য করব। ছোট ছেলেটার জন্য এক প্যাকেট দুধ কিনতে গিয়েও হিমশিম খেতে হতো দলজিৎকে। তবে, ছেলেটা মুখে কিছু বলত না। খুব শান্ত-নম্র। আমার বেতন বৃদ্ধির পর ওকে একটা উইন্ডচিটার কিনে দিয়েছিলাম। তাতে যে কী খুশি! বলে বোঝাতে পারব না।’
— সেই লিকলিকে, দুর্বল ছেলেটি আর কেউ নন, যশপ্রীত বুমরাহ! এই মুহূর্তে তিনটি ফরম্যাটে বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার। এই ক্রিকেট তারকার ছোটবেলার জীবন সংগ্রামের গল্প প্রকাশ্যে এনেছেন তাঁর মায়ের বান্ধবী দীপাল ত্রিবেদী। চলতি বছরে ভারতকে টি-২০ বিশ্বকাপ জেতানোয় বড় ভূমিকা রেখেছিলেন ‘বুমবুম বুমরাহ’। টুর্নামেন্টের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন। সেই রাতেই যশপ্রীতের জীবনের গল্প সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন দীপাল ত্রিবেদী। ক্রিকেট খুব একটা বোঝেন না তিনি। বিরাট কোহলিকেও চেনেন বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মার স্বামী হিসেবে। তবুও সেই ছোট্ট ছেলেটার সাফল্যের দিনে আবেগ চেপে রাখতে পারেননি। তিনি যে চোখের সামনে লিকলিকে অসুস্থ ছেলেটাকে কিংবদন্তি হতে দেখেছেন। তাই পোস্টের শেষে তিনি লিখেছিলেন, ‘এই পোস্টটা আমার জীবনের নায়ককে ঘিরে।’ না বুমরাহ এখন শুধু দীপালের নয় আগামী প্রজন্মেরও নায়ক।
গুজরাতের আমেদাবাদে জন্ম বুমরাহর। তাঁর বাবা যশবীর সিং কেমিক্যালের ব্যবসা করতেন। আর মা দলজিত্ ছিলেন স্কুল শিক্ষিকা। ছোটবেলায় বুমরাহ খুব একটা কথা বলতেন না। চেহারার জন্য তাঁকে নিয়ে পরিবারের চিন্তার শেষ ছিল না। মাত্র পাঁচ বছর বয়সেই বাবাকে হারান ভারতীয় দলের এই পেসার। মা দলজিতের ওপর সংসারের সমস্ত ভার এসে পড়ে। বলাই বাহুল্য, বুমরাহের ছোটবেলাটা খুবই কষ্টে কেটেছে। নির্মাণ হাইস্কুলে দলজিত্ পড়াতেন, সেখানেই ছেলেকে ভর্তি করেন তিনি। আর এই স্কুলেই  ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় বুমরাহের। প্রতিদিন স্কুল শেষে বল নিয়ে মাঠে নেমে পড়তেন তিনি। তাঁর ইউনিক বোলিং অ্যাকশন নজরে আসে কোচ কিশোর ত্রিবেদী ও কেতুল পুরোহিতের। নেটে যশপ্রীতের বোলিং দেখে হীরে চিনে নিতে ভুল হয়নি তাঁদের। এক সাক্ষাত্কারে কিশোর বলেছেন, ‘শর্ট রানআপেও বুমরাহের বলের গতি বিপক্ষ ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলত। ওর কুইক আর্ম অ্যাকশন সবার থেকে আলাদা। আমাদের মনে হয়েছিল, ঠিকমতো গাইড পেলে ওর ভবিষ্যত্ উজ্জ্বল। লাইন-লেংথে সামান্য কাজ করতে হবে।’
কয়েক বছর যেতে না যেতেই লোকাল ক্রিকেটের সেনসেশন বনে যান বুমরাহ। ধারাবাহিকভাবে তাঁর ১৪০ কিমি প্রতি ঘণ্টার ডেলিভারিতে সর্ষে ফুল দেখতেন ব্যাটাররা। বুমরাহর সৌজন্যে ওই সময় নির্মাণ স্কুলও হারতে ভুলে গিয়েছিল। তবে তাঁর ক্রিকেট খেলায় মায়ের আপত্তি ছিল। কারণ, তিনি মনে করতেন, তাঁর ছোট ছেলে ততটাও শৃঙ্খলাপরায়ণ নয়। আর খেলোয়াড় হতে হলে শৃঙ্খলার একান্ত প্রয়োজন। একদিন স্কুলের কোচ কিশোর ত্রিবেদীকে ফোন করেন বুমরাহের মা। এই প্রসঙ্গে কোচের স্মৃতিচারণা, ‘ওর মা ফোন করে জানতে চেয়েছিলেন, ক্রিকেটে ছেলের আদৌ কোনও ভবিষ্যৎ আছে কি না? আমি তাঁকে আশ্বস্ত করি। বলি, ছেলেকে দুটো বছর সময় দিন।’ এই পর্বে ক্রিকেটে অভূতপূর্ণ উন্নতি করেন বুমরাহ।  সুইং, ইয়র্কারে শান দিয়ে আরও পরিণত হন। আর ১৯ বছর বয়সে আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স টিমে ডাক পাওয়াটা তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। সেই সময় ফ্র্যাঞ্চাইজিটির স্কাউটিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন জন রাইট। ভারতের প্রাক্তন কোচ ভবিষ্যতের রত্নকে ঠিক চিনে নিয়েছিলেন। তবে তারপরও তাঁর সফর অত সহজ ছিল না। ভিন্ন বোলিং অ্যাকশনের জন্য জেলার অনূর্ধ্ব-১৯ টিমে পর্যন্ত রিজার্ভ হিসেবে থাকতে হয়েছিল বুমরাহকে। তবে সুযোগ পেয়ে জাত চেনাতেও ভুল হয়নি স্পিডস্টারের। এক ম্যাচেই সাত উইকেট নিয়ে চমক দিয়েছিলেন। আইপিএলেও সেবছর তিনটির বেশি ম্যাচ পাননি তিনি। তারমধ্যেই বিরাট কোহলিকে আউট করে শিরোনামে আসেন বুমবুম। ক্রোড়পতি লিগে নজর কেড়ে গুজরাতের হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে সুযোগ পান এই ডানহাতি পেসার। কিন্তু ২০১৫-’১৬ মরশুমে বিজয় হাজারে ট্রফিতে বুমরাহের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আম্পায়াররা। যদিও গুজরাত টিম ম্যানেজমেন্টের হস্তক্ষেপে সমস্যাটি মিটে যায়। সেই ঘটনার একমাস পর ২০১৬ সালের ২৩ জানুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ভারতের জাতীয় দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় যশপ্রীত বুমরাহের। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। লিকপিকে সেই দুর্বল ছেলেটি এখন ভারতের বোলিংয়ের স্তম্ভ, লিডার। শুধু ভারতের কেন বিশ্বের সেরা পেসার। তাঁর দু’দিকে সুইং, বিষাক্ত ইয়র্কার, ভয় ধরানো বাউন্সার বা বুদ্ধিদীপ্ত স্লোয়ারে খাবি খান প্রতিপক্ষ ব্যাটাররা। সম্প্রতি আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার চালু হওয়ায় ব্যাটারদেরই দাপট থাকে। তবে বুমরাহ উজ্জ্বল ব্যতিক্রম। তিনি বল হাতে তুললেই যেন ম্যাচের রং বদলে যায়। তাঁর চার ওভার কোনওক্রমে পার করতে পারলেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন ব্যাটাররা। চলতি বছর টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালেও দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারতে বসেছিল ভারত। কিন্তু শেষদিকে বুমরাহের বোলিংয়েই ম্যাচে ফেরে ভারত। সম্প্রতি বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতেও বল হাতে আগুন ঝরিয়েছেন। তাঁর দাপটেই পারথ টেস্টে ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করে অস্ট্রেলিয়া। শচীন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, এম এস ধোনি কিংবা বিরাট কোহলিরা ব্যাট হাতে প্যাভিলিয়ন থেকে বেরতেই গলা ফাটাচ্ছেন সমর্থকরা— এটা ক্রিকেট মাঠের চেনা ছবি। আর এখন বুমরাহ বল হাতে তুললেও ‘বুমবুম’ স্লোগানে উত্তাল হয় গ্যালারি।
15th  December, 2024
ক্লোস্টারমানের বাড়ি

বিশ্ববিদ্যালয়টা জার্মানির হাইডেলবার্গে। সকালের ফ্লাইটে ফ্রাঙ্কফুর্ট। আর ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে ট্রেনে করে হাইডেলবার্গ। মোটামুটি রাতের মধ্যে ইউনিভার্সিটি গেস্ট হাউসে পৌঁছে যাওয়া যাবে। তারপর বিশ্রাম নিয়ে পরপর তিনদিন আমার সেমিনার
বিশদ

05th  January, 2025
ফুসফুসের ছাঁকনি

আমরা বেঁচে থাকার জন্য বাতাস থেকে অক্সিজেন নিই। আর কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়ি। কিন্তু বাতাসে তো অক্সিজেন ছাড়াও আরও অনেক গ্যাস রয়েছে। এরমধ্যে নাইট্রোজেনই থাকে শতকরা ৭৮ ভাগ। আর অক্সিজেন শতকরা ২১ ভাগ। আর থাকে আর্গন, কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য গ্যাস।
বিশদ

05th  January, 2025
বিভ্রান্তিকর মানচিত্র

বিশ্বের মানচিত্রের সঙ্গে নিশ্চয়ই তোমাদের পরিচয় আছে? চোখ বন্ধ করলেই মনের মধ্যে ভেসে উঠবে বিভিন্ন দেশের ছবি। প্রত্যেকটির দেশে আকার-আয়তন ভিন্ন। এবার যদি বলা হয়, মানচিত্রে যা দেখানো হয়েছে সেটা পুরো সত্য নয়! শুনে অবাক হচ্ছ তো? কিন্তু এটাই সত্যি।
বিশদ

05th  January, 2025
বড়দিনে ঐক্যের বার্তা

দিন বড় হোক মিলেমিশে। এই ঐক্যের বার্তা ছড়িয়ে দিতে কলকাতার রুবি পার্ক পাবলিক স্কুল আয়োজন করেছিল বড়দিনের বিশেষ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানটির পোশাকি নাম—‘জেনেসিস’। বড়দিনের ছুটি পড়ার আগে শীতের হিমেল পরশ গায়ে মেখে গোটা স্কুল সেজে উঠেছিল লাল রঙে।
বিশদ

05th  January, 2025
পৃথিবীর প্রাচীনতম ক্যালেন্ডার
সোমা চক্রবর্তী

পরিক্রমণের পথে আমরা পার করছি আরও একটি বছর। ২০২৪ শেষ হতে আর দু’দিন! ২০২৫ আগত। নতুন বছরে নতুন ক্যালেন্ডার, নতুন ডায়েরি ইতিমধ্যে আমাদের হাতে চলে এসেছে। ইংরেজি বছরের মতো বাংলা নববর্ষেও পঞ্জিকা, বাংলা ক্যালেন্ডার এগুলো আমরা সংগ্রহ করি। বিশদ

29th  December, 2024
বিচিত্র বর্ণমালা
অনির্বাণ রক্ষিত

ভাষা মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। ভাষা শিক্ষার মানসিক ক্ষমতা নিয়ে জন্মায় মানুষ। একবার ভাষার মূলসূত্রগুলি আয়ত্ত করে ফেলার পর অসংখ্য নতুন নতুন বাক্যের সৃষ্টি হয়। একটা দেশের সংস্কৃতি বা সেই দেশের চরিত্র হয়ে ওঠে তাদের ভাষা। বিশদ

29th  December, 2024
নামের খোঁজে
সাগর দাস

পঞ্চদশ শতকে ইতালিয়ান চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি তাঁর নোট বইয়ে লিখেছিলেন, ‘বাতাসে কোনও একটা উপাদান আছে, যা মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আর এই উপাদানটি ছাড়া মোমবাতি জ্বলতে পারে না।’ কিন্তু সেই উপাদানটি যে কী, সেটি ভিঞ্চি বা অন্য কেউ বলতে পারেননি সে সময়। বিশদ

29th  December, 2024
মেরি ক্রিসমাস

‌আগামী বুধবার বড়দিন। প্রভু যিশুর জন্মদিন মানেই কেক, আলো, ক্রিসমাস ট্রি আর সান্তা ক্লজ। কেমনভাবে কাটবে বড়দিন জানাল সিঁথি আর বি টি বিদ্যাপীঠের পড়ুয়ারা।
বিশদ

22nd  December, 2024
হাতে তৈরি  রঙিন পর্দা

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

22nd  December, 2024
দাবার  কনিষ্ঠ সম্রাট

সালটা ২০১৩। চেন্নাইয়ের এক পাঁচতারা হোটেলে বসেছে বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের আসর। কিংবদন্তি বিশ্বনাথন আনন্দের মাথায় আরও একবার মুকুট ওঠার প্রহর গুনছে দেশবাসী। কিন্তু সেই আশায় জল ঢেলে ভারত থেকে খেতাব ছিনিয়ে নিয়ে গেলেন নরওয়ের ম্যাগনাস কার্লসেন।
বিশদ

22nd  December, 2024
পরিত্যক্ত মহাকাশযানের সমাধিস্থল
উৎপল অধিকারী

সেই প্রাচীনকাল থেকে মানুষ অপার আগ্রহে মহাশূন্যের দিকে চেয়ে থাকে। পাখির মতো ওড়ার ইচ্ছা তার দীর্ঘদিনের। তারপর ধীরে ধীরে বিজ্ঞানকে হাতিয়ার করে মানুষ নানা যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করেছে। এমনভাবে সে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। বিশদ

15th  December, 2024
ঠান্ডা আলো
স্বরূপ কুলভী

রাতের নিকষ কালো অন্ধকারে বনে-জঙ্গলে, গাছের শাখায় শাখায়, পুকুর পাড়ে খুদে আলোর হুল্লোড়। তা দেখে কার না ভালো লাগে! আমরা সবাই জানি, এভাবে আলোর দীপ জ্বেলে কারা ঘুরে বেড়ায়। ওরা জোনাকি। ছোট্ট হলে কী হবে, বড় বিচিত্র প্রাণী ওরা। বিশদ

15th  December, 2024
স্বস্তিকের সাইকেল
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায়

কী রে সতু, অঙ্কে কত পেলি? আজ তোর রেজাল্ট বেরিয়েছে তো?’ বিশদ

08th  December, 2024
খাঁচা ভর্তি গাছ

একটা অন্য ধরনের হাতের কাজ আজ শেখাবেন তোমাদের ডিজাইনার বিদিশা বসু। নাম ‘কেজ প্লান্টিং’। খাঁচার ভেতর গাছের ছায়া। অবাক হলে নাকি? ভাবছ, খাঁচায় আবার গাছ কবে থেকে রাখা হয়? খাঁচা তো পাখির জন্য। কিন্তু তা মোটেও বিশ্বাস করেন না এই ডিজাইনার। বিশদ

08th  December, 2024
একনজরে
কড়া নিরাপত্তার চাদরে মোড়া ভোপাল সেন্ট্রাল জেল। তারপরও জেল চত্বরে উড়ল ‘মেড ইন চায়না’ ড্রোন। নিরাপত্তা বেষ্টনি পেরিয়ে কীভাবে ঢুকল সেই ড্রোন? সেই প্রশ্নই এখন প্রশাসনিক আধিকারিকদের কপালে ভাঁজ ফেলেছে।  ...

কোচবিহার মেডিক্যালে চলছে হবু ডাক্তারদের দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা। নকলের অভিনব পথ খুঁজছেন তাঁদের একাংশ! নকলের জন্য এসির ডাক্ট পাইপ ব্যবহার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পরীক্ষার আগে মহারাজ জিতেন্দ্রনারায়ণ মেডিক্যাল কলেজের একটি ঘরের এসির ডাক্ট পাইপের ভিতর থেকে নকল বের করা হয়। ...

ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত লস এঞ্জেলস। পুড়ে ছাই হাজারের বেশি বাড়ি। রাত পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গৃহহীণ লক্ষাধিক মানুষ। প্রাণ ...

আলো কম। আবার বিদ্যুৎ বিলের খরচও বেশি। এবার ভিআইপি রোডের দৃশ্যমানতা বাড়াতে উদ্যোগ নিল পিডব্লুডি (ইলেকট্রিক্যাল)। কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে উল্টোডাঙা পর্যন্ত ভিআইপি রোডের দু’দিকেই পুরনো ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬১৬ - রাজদূত স্যার টমাস রো সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে হাজির হন
১৬৪২ - রাজা প্রথম চার্লস সপরিবারে লন্ডন থেকে অক্সফোর্ডে পালিয়ে যান
১৬৯৩- কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা জোব চার্নকের মৃত্যু
১৮৩৯- ভারত থেকে প্রথম চা রপ্তানি হল ব্রিটেনে
১৮৬২ - পিস্তল আবিষ্কারক স্যামুয়েল কোল্টের মৃত্যু
১৮৬৩ - লন্ডনে প্রথম পাতাল রেল চালু হয়
১৮৮০ – হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীতজ্ঞ তথা বিষ্ণুপুর ঘরানার শিল্পী গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০১ – বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী তিমিরবরণ ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯০৮ - বিশিষ্ট  সাহিত্যিক বিনয় মুখোপাধ্যায়ের (যিনি যাযাবর ছদ্মনামে সুপরিচিত) জন্ম
১৯১১ - জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও নাট্য রচয়িতা শিশির কুমার ঘোষের মৃত্যু
১৯২৪ - অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী সবিতাব্রত দত্তের জন্ম
১৯৩০ - কিংবদন্তি চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার  বাসু চ্যাটার্জীর জন্ম
১৯৫০ - বিশিষ্ট সাহিত্যিক সুচিত্রা ভট্টাচার্যর জন্ম 
১৯৬৮ - চাঁদে মহাশূন্য যানের পদাপর্ণ এবং পৃথিবীতে ছবি প্রেরণ শুরু হয়
১৯৬৮ - "জাপান-বন্ধু ভারতীয়" নামে সুপরিচিত বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য রাধাবিনোদ পালের মৃত্যু 
১৯৭২ - পাকিস্তানে বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন
১৯৭৪- অভিনেতা হৃত্বিক রোশনের জন্ম
১৯৮২ - সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার ও সঙ্গীতশিল্পী সুধীন দাশগুপ্তর মৃত্যু
২০২০ - দশকের প্রথম 'উল্ফ মুন এক্লিপ্স' দেখা যায়
২০২৪ - ভারতে নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ কার্যকরী হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.১০ টাকা ৮৬.৮৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪১ টাকা ১০৮.১১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৫ টাকা ৯০.৪০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী ৯/৫৩, দিবা ১০/২০। কৃত্তিকা নক্ষত্র ১৮/২৮ দিবা ১/৪৬। সূর্যোদয় ৬/২২/৪৯, সূর্যাস্ত ৫/৫/২৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৬ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে পুনঃ ১২/১০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৩ গতে ১১/৪৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৪ মধ্যে।
২৫ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫। একাদশী দিবা ৯/৩৮। কৃত্তিকা নক্ষত্র দিবা ১/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৫/৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৫ মধ্যে।
৯ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হল মাসান হোলি

10:50:00 PM

দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল

10:27:00 PM

অসমে কয়লা খনিতে এখনও চলছে উদ্ধারকাজ

09:48:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১

09:38:00 PM

আইএসএল: নর্থ ইস্ট ১-পাঞ্জাব এফসি ১ (৮৪ মিনিট)

09:13:00 PM

১২ এবং ১৯ জানুয়ারি এসপ্ল্যানেড-হাওড়া ময়দান রুটে মেট্রো বন্ধ
আগামী ১২ ও ১৯ জানুয়ারি গঙ্গাবক্ষের মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ...বিশদ

09:03:12 PM