Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

গিরের জঙ্গলে সিংহের মুখোমুখি 

ওমা! এ কী? সামনে দিয়ে শিংওয়ালা কতকগুলো হরিণ জঙ্গলের এপার থেকে ওপারে চলে গেল! গির পৌঁছে গেছি আমরা—হোটেলে যেতে আর কিছুক্ষণ। ‘গির’ শব্দটির অর্থই অরণ্য। আর অরণ্যে প্রবেশ করতেই অরণ্যের আমেজ পেলাম চারদিকে। আমরা গিরে থাকব দু’দিন—অর্থাৎ তিনটে সাফারি। এই সাফারিগুলোর জন্যই অধীর আগ্রহে বসে আছি আমি। যেদিন পৌঁছলাম, সেদিন দুপুরেই প্রথম সাফারি। হোটেল থেকে দু কিলোমিটার গেলে একটা সাফারির অফিস পড়ে, সেখান থেকেই সাফারির জন্য টিকিট কাটতে হবে। দেওলিয়া পার্ক বলে একটা জায়গা আছে যেখানে নাকি গেলেই সিংহ দেখা যায়। কিন্তু এমনি জঙ্গলে সিংহ না দেখতে পেলেই শুধু সেখানে যায় লোকে। আমি এর আগে অনেক জঙ্গলেই বেড়াতে গেছি, কিন্তু কোনওবার বাঘ, সিংহ, কিছু দেখিনি। তবে এবার আমাদের সঙ্গে এক আত্মীয় আছেন, যিনি যেখানেই যান, সেখানেই বাঘ, সিংহ, সব দেখেন। আমার বাবা বলেন যে বাঘ সিংহেরা নাকি তাঁকে একেবারেই পছন্দ করে না। তাই আমরা গেলেই আর দেখা দেয় না! অতএব আমাদের সেই আত্মীয়, আমার মামাদাদুর ভাগ্যের ওপর ভরসা করেই আমরা চলেছি গভীর জঙ্গলের ভিতর।
জঙ্গলের বারোটা রুট। প্রথমদিন আমাদের ছয় নম্বর রুট দেওয়া হল। জঙ্গলে আধঘণ্টা মতো যেতেই প্রথম চমক—একটা চিতা একটা ছোট্ট হরিণকে তাড়া করেছে। চিতার পা-গুলো এবং আকারটা দেখতে পেলাম গাছের আড়ালে। কিছুক্ষণেই জঙ্গলের এপাশ থেকে ওপাশে দৌড়ে পালিয়ে গেল হরিণটা। আমরা চলে আসায় চিতাবাঘটা আর পেরিয়ে যেতে পারল না। সবাই বলল, ‘আমাদের জন্যই হরিণটা এ যাত্রায় বেঁচে গেল!’ এগিয়ে চললাম এবং জঙ্গল ক্রমশ আরও গভীর হতে লাগল। আমরা একবার রণথম্বরে বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে প্রতিটি সাফারির সময় গাইড বলত, ‘আজ নিরানব্বুই শতাংশ আশা আছে বাঘ দেখার।’ কিন্তু কোনওদিনই বাঘ দেখতে পাইনি। তাই আমি আর আমার দাদামশাই এটাকে মজা করে গাইডের ‘অভিনয়’ বলতাম। এইবারও একটা উঁচু জায়গায় এসে আমাদের গাইড হিন্দিতে বলল আমরা যেন কেউ শব্দ না করি, সিংহ দেখার নিরানব্বুই শতাংশ সম্ভাবনা এখানে। তার কারণ, কাছেই একটি ছোট জলাশয়, সিংহ সেখানে জল খেতে আসে। কিন্তু আমি এই কথাটায় বিশেষ একটা গুরুত্ব না দিয়ে দাদামশাইকে বললাম, ‘ওই যে; আবার অভিনয় শুরু হয়েছে!’ আমার দাদামশাই এই কথায় সায় দিলেন ঠিকই, কিন্তু গাইডের এবারে উপদেশ শুধুমাত্র ‘অভিনয়’ ছিল না। হঠাৎ দেখি সেই উঁচু জায়গাটা থেকে একটা সিংহী নেমে আসছে...! চোখ একেবারে ধাঁধিয়ে গেল। আমাদের জিপটার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সিংহীটা। একেবারে কাছাকাছি এসে, তারপর এক লাফে জলাশয়টার দিকে গিয়ে জল খেতে লাগল। কিছুক্ষণ জল খেল, তারপর আবার একটা লাফ দিয়ে জলাশয়টার ওপারে গিয়ে হাত পা ছড়িয়ে বসে পড়ল। তারপর অনেকক্ষণ পা চাটল, হাই তুলল। সব শেষে, আবার জলাশয় পার করে আমাদের দিকে তাকিয়ে, উঁচু জায়গাটার উপর উঠে জঙ্গলের ভেতর ঢুকে গেল। এতক্ষণ আমার বাবার ক্যামেরায় শাটার টেপার শব্দ ছাড়া আর কোনও শব্দ ছিল না আমাদের জিপে। এবার আবার সবাই এই অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করতে শুরু করলাম। আমার জীবনে প্রথম এমন একটা অভিজ্ঞতা। এখনও বিশ্বাসই হচ্ছে না যে সত্যিই এই ঘটনা ঘটেছে এক্ষুনি, মনে হচ্ছে যেন সবটাই একটা অপূর্ব স্বপ্ন। চোখ বন্ধ করলেই বারবার দৃশ্যটা ভেসে উঠছে চোখের ওপর। বাবা বললেন, তিনি নাকি একবারও ক্যামেরার শাটারটা ছাড়েননি। তাই নিজের চোখে যা দেখেছেন, সবটাই আছে ক্যামেরায় বন্দি। সেদিন আরও কয়েকটি হরিণ ছাড়া আর কিছু দেখিনি, কিন্তু যা দেখেছি, তাই যথেষ্ট।
পরের দিন ভোর পাঁচটায় উঠে আবার রওনা দিলাম সাফারি অফিসের পথে। এটা দু নম্বর সাফারি। তখনও আলো ফোটার কোনও নাম নেই। সাফারি শুরু হওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পরে ভালো করে আলো ফুটল। শুনে গিয়েছিলাম গিরে নাকি খুব গরম। কিন্তু তবুও একটা করে জ্যাকেট নিয়ে গিয়েছিলাম সকলেই। সেদিন ভোরে বুঝলাম গিরেও ঠান্ডা পড়ে। প্রায় সকাল আটটার আগে, অর্থাৎ সূর্য ওঠার আগে পর্যন্ত খুবই ঠান্ডা ছিল। সেদিন আমাদের নয় নম্বর রুট অ্যালট করা হল। সাফারির প্রায় শুরুর দিকেই সিংহ দেখলাম সেদিন। গভীর জঙ্গলের ভেতর কেশরওয়ালা সিংহটাকে দেখতে পাওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই উঁচু ঘাসের মধ্যে মুখ লুকিয়ে ফেলল সে। এক ঝলক দেখতে পেলাম মুখটা। কিন্তু একটুখানি এগিয়ে যা দেখলাম, তা বর্ণনার বাইরে! দুটো সিংহী কোথা থেকে দৌড়ে এসে ঘাসের ওপর শুয়ে পড়ে খেলা শুরু করল। এ-ওর গা চাটছে, ঘাসে গড়াগড়ি খাচ্ছে, আরও কত রকম খেলা দেখাচ্ছে। পরপর দুবেলা এইরকম অভিজ্ঞতা হবে, ভাবতেই পারিনি আমি। অন্য জিপগুলোকে দেখতে দেওয়ার জন্য আমাদের জিপটা যখন এগিয়ে চলে গেল, তখন ইচ্ছেই করছিল না যেতে। মনে হচ্ছিল সিংহ সিংহীদের দেখেই যাই যতক্ষণ তারা আছে। কিন্তু সেটা তো আর হয় না, তাই অগত্যা! সবাই সিংহটার মুখ দেখতে পেয়েছি এক ঝলক। কিন্তু তাই বা কম কীসে?
দ্বিতীয় দিন দুপুরেই তৃতীয়, অর্থাৎ শেষ সাফারি। এবার বারো নম্বর রুট। এই রুটের বিশেষত্ব হল কমলেশ্বর ড্যাম নামক একটি জলাশয়। এই সাফারিতে আমরা সিংহ বা সিংহী দেখিনি ঠিকই, কিন্তু তার পরিবর্তে দেখেছি কমলেশ্বর ড্যামের সৌন্দর্য ও সেখানকার নানা রকম পাখি। ড্যামে পৌঁছে কিছুক্ষণের বিরতি। জিপ থেকে নেমে নাম না জানা পাখির ছবি তুললাম বাবার সঙ্গে। যখন ড্যামের ধার দিয়ে আবার ফেরার পথ ধরেছি, তখন দেখি ড্যামের মাঝে চরা! আসলে বিশাল কুমির ড্যামের একেবারে মাঝখানে পিঠটুকু তুলে শুয়েছিল। হঠাৎ দেখে তাই চরা মনে হয়েছিল আমার। এছাড়াও আর একটা জিনিস দেখলাম এই সাফারিতে। যখন গভীর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে ফিরছি, তখন দেখি একটা নীল গাই জঙ্গলের একেবারে বাইরের দিকে বেরিয়ে এসে পাতা খাচ্ছে। আমাদের দিকে এক মুহূর্ত তাকিয়ে থেকে, লাফিয়ে, দৌড়ে, যেভাবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জঙ্গলের ভেতরে ঢুকে গেল।
তিনটে সাফারিতে তিনরকম আলাদা আলাদা অভিজ্ঞতা হল। বাড়ি ফিরে আসার পরেও বেশ কয়েকদিন এই দৃশ্যগুলো দেখতে পাচ্ছিলাম চোখ বুজলেই। গির ভ্রমণ চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
লেখা ও ছবি : জাগরী বিশ্বাস
সপ্তম শ্রেণী, সাউথ পয়েন্ট হাই স্কুল  
07th  July, 2019
অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান 

অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদন গত ২৮ জুন একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এদিন এবছরের আই সি এস ই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য এই বিদ্যালয়েরই ছাত্রী রত্না নাঙ্গালিয়াকে পুরস্কৃত করা হয়। পরীক্ষায় রত্না জাতীয়স্তরে তৃতীয় এবং রাজ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।   বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট
মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কবিতা মুখস্থ
করো শব্দার্থ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণসহ

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা। 
বিশদ

14th  July, 2019
যদি ফিরে আসে ডাইনোসর 

কয়েক কোটি বছর আগের কথা! তখন আমাদের চেনাজানা পৃথিবী ছিল সম্পূর্ণ আলাদা। ঘন অরণ্যে ঘুরে বেড়াত দানবাকৃতি ডাইনোসররা। কালের নিয়মে তারা অবলুপ্ত। তবে বিজ্ঞান এখন খুবই উন্নত। গবেষণা চলছে সেই হারিয়ে যাওয়া ডাইনোসরদের ফিরিয়ে আনার। যদি ফিরে আসে তারা তাহলে কী হবে? কেমনই বা দেখতে ছিল সেই ডাইনোসরদের। লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক। 
বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি। পরামর্শ দিচ্ছেন বাণীপুরের গভর্নমেন্ট বেসিক কাম মাল্টিপারপাস স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা পর্ণা চৌধুরী।
বিশদ

07th  July, 2019
মাসির বাড়ি পোড়া পিঠে খেতে যান শ্রীজগন্নাথ 

শ্রীজগন্নাথ, শ্রীবলরাম ও সুভদ্রাদেবী এখন মাসির বাড়িতে। বাড়ি ফিরবেন উল্টোরথের দিন। মাসির বাড়ির গল্প শোনালেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।
 
বিশদ

07th  July, 2019
হিলি গিলি হোকাস ফোকাস
 

শুরু হল নতুন বিভাগ হিলি গিলি হোকাস ফোকাস। এই বিভাগে জনপ্রিয় জাদুকর শ্যামল কুমার তোমাদের কিছু চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ম্যাজিক সহজ সরলভাবে শেখাবেন। আজকের বিষয় তাসের টেলিপ্যাথি।  
বিশদ

23rd  June, 2019
শতবর্ষে গোখলে মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল 

১০০ বছর আগে সরলা রায় নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই স্কুল। শতবর্ষে দাঁড়িয়ে নিজের স্কুল সম্পর্কে লিখল সেখানকার ছাত্রীরা।   বিশদ

23rd  June, 2019
এক কিলোগ্রাম ঠিক কতটা কম এক কিলোগ্রামের থেকে? 

কাক্কেশ্বর কুচকুচে জানত ঠিক। তাদের দেশে সাত দুগুণে সব সময় চোদ্দো হয় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় গুণফলটা। সুকুমারী দুনিয়ার ভরও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যেত কি না, কে জানে! 
বিশদ

16th  June, 2019
বিশ্বকাপে তালিবানের দেশের লড়াই 

তালিবান বললেই যে ভয়ঙ্কর ব্যাপারটা মনে আসে আফগানিস্তান কিন্তু চেষ্টা করছে সেই অধ্যায় ভুলে যাওয়ার। ক্রিকেট বিশ্বকাপে সে দেশের অংশগ্রহণ এই কথাটাই প্রমাণ করে। লিখেছেন সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়।  
বিশদ

16th  June, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবনবিজ্ঞান। নবম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য জীবনবিজ্ঞানের জীববিদ্যা ও মানবকল্যাণ বিভাগটি গুরুত্বপূর্ণ। পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ গভঃ হাই স্কুলের জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত।
বিশদ

09th  June, 2019
কীট-পতঙ্গের বিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য 

দেখার চোখ, অনুসন্ধিৎসু মন, আত্মবিশ্বাস, অধ্যবসায় এবং নিরন্তর অনুশীলন এই গুণগুলির সহাবস্থান যে কোনও মানুষকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দিতে পারে। দারিদ্র্য বা উচ্চতর ডিগ্রির অভাব কোনও প্রতিবন্ধকতা হতে পারে না তা বারে বারেই প্রমাণ করেছেন অনেকের সঙ্গে গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য ।  
বিশদ

09th  June, 2019
টেকো মল্লিক জিন্দাবাদ!
আয়ূষী বন্দ্যোপাধ্যায় 

‘খেপেছিস নাকি? টাকা দেবে তাও আবার ওই টেকো।’ ঝাঁঝিয়ে বলে উঠল রতনদা। পাড়ায় এখন দারুণ ব্যস্ততা। সামনেই রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে ‘কবি প্রণাম’ আয়োজন করার জন্যে খাতা, পেন আর একখানা ঊহ্য বাটি হাতে ভিক্ষুক বেশে মিত্তিরদের দ্বার হতে মদ্যপ, গাঞ্জাখোর সুখেনদার বাড়ির দরজা অবধি একটাই বাণী ধ্বনিত হচ্ছে, ‘ভিক্ষাং দেহী’।  
বিশদ

09th  June, 2019
সঠিকভাবে পয়েন্টিংয়ের জন্য বিশ্ব মানচিত্রে দখল থাকা চাই 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভূগোল।
পরামর্শ দিচ্ছেন হুগলি ব্রাঞ্চ (গভঃ) স্কুলের ভূগোলের শিক্ষক ভাস্কর মৈত্র।
প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর কাছেই তাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা হল মাধ্যমিক পরীক্ষা। তাই যদি আমরা দশম শ্রেণীর আগে থেকেই একটু একটু করে প্রস্তুতি নিয়ে চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিয়ে সফল হতে পারি তাহলে মন্দ হয় না।
বিশদ

02nd  June, 2019
জামুন কুলার মকটেল ও ক্লাসিক টুনা স্যান্ডউইচ 

জামুন কুলার মকটেল (৪ জনের জন্য)
উপকরণ: সুগার পাউডার ৪ চা চামচ, আদার রস-২ চা চামচ, জামুন জুস ৫০০ এমএল, ক্লাব সোডা-৫০০ এমএল, লেমন জুস-৪ চা চামচ, বরফ কুচি আন্দাজমতো, পুদিনাপাতা কুচি সামান্য, গ্রেনেডিয়ান সিরাপ ৪ চা চামচ, কাচের গ্লাস ৪টি, চামচ ১টি, মিক্সিং জার ১টি। 
বিশদ

02nd  June, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: শনিবার দুপুরে পাঁচলার গাববেড়িয়ায় টোটো ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক শিশুর। তার নাম আমিরুদ্দিন শাহ (৭)। বাড়ি সিদ্ধেশ্বরী সাহাপাড়ায়। পুলিস জানিয়েছে, এদিন ওই শিশুটি মায়ের সঙ্গে একটি টোটোয় মাজারে যাচ্ছিল। তখন একটি লরি ওই টোটোয় ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: গ্রামের একমাত্র জল নিকাশির জায়গায় রাইসমিল গড়ে তোলার প্রতিবাদে শুক্রবার রামপুরহাট-১ ব্লকের খরুণ গ্রাম পঞ্চায়েতে অভিযোগ জানালেন তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা। এই ব্লকের চাকপাড়া, মালসা ও ফরিদপুর গ্রামের বাসিন্দাদের অভিযোগ, ফিবছর বর্ষার সময় আমরা খুবই দুশ্চিন্তায় থাকি।   ...

নয়াদিল্লি, ১৯ জুলাই (পিটিআই): স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা নিয়ে পরামর্শ চেয়ে আবারও জনতার দরবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার এই আহ্বান জানিয়ে মোদি লিখেছেন, সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনার কথা জানবে গোটা দেশ। ...

 সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: কাজ করার জন্য প্রয়োজন মতো পাইপ কিনতে হবে। তবে তা কিনে ফেলে রাখা যাবে না বলে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের সব এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রতিটি প্রকল্পের কাজ খতিয়ে দেখে প্রতি মাসে এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে রিপোর্ট ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২০: মা সারদার মৃত্যু
১৮৬৩: কবি, গীতিকার ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্ম
১৮৯৯: লেখক বনফুল তথা বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ক্রিকেটার রজার বিনির জন্ম
২০১২: বাংলাদেশের লেখক হুমায়ুন আহমেদের মূত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৯২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,৪৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ শ্রাবণ ১৪২৬, ২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, তৃতীয়া ১০/১৮ দিবা ৯/১৪। শতভিষা অহোরাত্র। সূ উ ৫/৬/৩, অ ৬/১৯/৩১, অমৃতযোগ দিবা ৯/৩১ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪ গতে ১/৩১ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪০ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ৩/১ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৬ গতে উদয়াবধি।
৩ শ্রাবণ ১৪২৬, ২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, তৃতীয়া ৪/২৪/৪ দিবা ৬/৫১/২। শতভিষানক্ষত্র ৬০/০/০ অহোরাত্র, সূ উ ৫/৫/২৪, অ ৬/২১/৫৭, অমৃতযোগ দিবা ৯/৩২ গতে ১/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৩৭ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ১/৩২ মধ্যে ও ২/১৬ গতে ৩/৪৪ মধ্যে, বারবেলা ১/২৩/১৫ গতে ৩/২/৪৯ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৪/৫৮ মধ্যে ও ৪/৪২/২৩ গতে ৬/২১/৫৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৪২/২৩ মধ্যে ও ৩/৪৪/৫৮ গতে ৫/৫/৪১ মধ্যে। 
১৬ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। বৃষ: মাতৃস্থানীয় ব্যক্তির স্বাস্থ্যোন্নতির ইঙ্গিত। মিথুন: সম্পত্তি লাভের ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২০: মা সারদার মৃত্যু১৮৬৩: কবি, গীতিকার ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ...বিশদ

07:03:20 PM

একুশে জুলাইয়ের সভাস্থল পরিদর্শনে মুখ্যমন্ত্রী
একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সভাস্থলের প্রস্তুতি পর্ব ...বিশদ

05:54:05 PM

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের বৈঠক, মিলল না রফাসূত্র

05:05:54 PM

ইন্দোনেশিয়া ওপেন: চেন ইউ ফেইকে হারিয়ে ফাইনালে পি ভি সিন্ধু 

04:32:32 PM

শীলা দীক্ষিত প্রয়াত 
প্রয়াত দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেত্রী শীলা দীক্ষিত। ...বিশদ

04:12:00 PM