পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস দেড়েক গাজিপুরের ওই ঝাঁটা তৈরির কারখানায় কাজে যান রঞ্জিত। ওই কারখানায় দেগঙ্গা এলাকার আরও তিন যুবক কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার ওই যুবক কাজ করতে করতে কারখানায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাবা অজয় রায়ের সঙ্গে রঞ্জিতের কথাও হয়। এরপর রাতে রঞ্জিতের সঙ্গে আর যোগাযোগ করতে পারেননি পরিবারের লোকেরা। শুক্রবার সকালে দেগঙ্গার ওই তিন যুবক একটি অ্যাম্বুলেন্সে চাপিয়ে রঞ্জিতের মৃতদেহ বাড়িতে আনেন। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়। খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে এসে পরিবারের দাবি মতো মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠায়। ওই তিন বন্ধুকে পৃথক জিঙ্গাসাবাদ করে পুলিস জেনেছে, শারীরিকভাবে অসুস্থ রঞ্জিতকে প্রথমে গাজিপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে অ্যাম্বুলেন্সে চাপিয়ে তারা বেনারসের এক হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিল। রাস্তায় রঞ্জিতের মৃত্যু হয়। এরপর স্থানীয় চিকিৎসককে দেখিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে বুঝতে পারার পর, তারা সরাসরি মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে আছে। পুলিস জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে কীভাবে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে তা বোঝা যাবে।