পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
আগামী মঙ্গলবার শহরের দীনবন্ধু মঞ্চে ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান করবে সিপিএম নিয়ন্ত্রিত শিলিগুড়ি পুরসভা। এজন্য তারা আমন্ত্রণপত্রও বিলি করেছে। সেই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন মেয়র তথা বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্য। তাঁর নাম ছাড়াও আমন্ত্রণপত্রে পুরসভার চেয়ারম্যান দিলীপ সিংহ, ডেপুটি মেয়র রামভজন মাহাত, মেয়র পরিষদের সদস্য মুন্সি নুরুল ইসলাম, মুকুল সেনগুপ্ত, পরিমল মিত্র, শরদিন্দু চক্রবর্তী, কমল আগরওয়াল প্রমুখর নাম রয়েছে। এমনকী, অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণপত্রে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি তাপস সরকার, বিধায়ক তথা কংগ্রেস নেতা শঙ্কর মালাকার ও বিশিষ্ট অধ্যাপক মানস চক্রবর্তীর নাম ছাপা রয়েছে। কিন্তু, পুরসভার বিরোধী দলনেতা তৃণমূলের রঞ্জন সরকার, পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেবের নাম নেই। গৌতমবাবুর নির্বাচনী এলাকার মধ্যে শিলিগুড়ি পুরসভা এলাকার একাংশ রয়েছে।
পুরসভার বিরোধী দলনেতা তৃণমূলের রঞ্জন সরকার বলেন, রাজ্য সরকারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ও কর্মসূচির আমন্ত্রণপত্রে পুরসভার মেয়রের নাম না থাকলে সিপিএম নেতারা চেঁচাতে থাকেন। কিন্তু, পুরসভার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রে ওরা আমাদের নামই রাখেনি। বিগত বামফ্রন্ট জমানাতেও ওরা এই কাজ করত। এই ঘটনা থেকে ফের স্পষ্ট হল, সরকারি অনুষ্ঠান নিয়ে সিপিএমই রাজনীতি করছে।
পুরসভার শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া মেয়র পরিষদের সদস্য শঙ্কর ঘোষ অবশ্য বলেন, বিগত দিনে পুরসভার বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রে বিরোধী দলনেতার নাম ছাপা হয়েছিল। তাঁকে আমন্ত্রণও করা হয়ে ছিল। কিন্তু, সেই সব অনুষ্ঠানে তিনি শামিল হননি। যাই হোক তিনি আমাদের অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পেতে আগ্রহী শুনে ভালো লাগলো। আগামীতে বিষয়টি মাথায় রাখব। তবে, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। প্রসঙ্গত, আগামী ২৩ তারিখ দীনবন্ধুমঞ্চে ওই অনুষ্ঠান হবে। সেখানে প্রায় ৭০০জন ছাত্রছাত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।