Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

পরিবারতান্ত্রিক সঙ্কট 
শান্তনু দত্তগুপ্ত

ছবিটা খুব পরিচিত। নিজের দলের বিরুদ্ধেই ধর্নায় বসেছেন ইন্দিরা গান্ধী। ভাঙতে চলেছে কংগ্রেস। আর তার নেপথ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য বজায় রাখার সংঘাত। একদিকে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা। অন্যদিকে কামরাজ, মোরারজি দেশাই, তৎকালীন কংগ্রেস সভাপতি নিজলিঙ্গাপ্পা। ইন্দিরার উত্থান থেকে যে চাপা টেনশন তৈরি হয়েছিল, সেই চাপানউতোরের আগুনে ঘি ছড়ানোর কাজটা করেছিল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ইন্দিরার পছন্দ ছিলেন উপ-রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি। অন্যদিকে কংগ্রেস চালানেওয়ালা, অর্থাৎ কামরাজ, নিজলিঙ্গাপ্পা, মোরারজি দেশাইদের প্রার্থী স্পিকার সঞ্জীব রেড্ডি। ইন্দিরা গান্ধী কখনওই চাননি সঞ্জীব রেড্ডি রাষ্ট্রপতি হোন। কারণ, সঞ্জীব রেড্ডি কংগ্রেস সভাপতি থাকার সময় থেকেই তাঁর সঙ্গে ইন্দিরার বরফ শীতল সম্পর্ক। প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হওয়ার সময় সঞ্জীব নেহরু-কন্যাকে দাঁড় করানোর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রবল আপত্তিও তুলেছিলেন। আসলে সঞ্জীব রেড্ডি মনে করতেন, জওহরলাল নেহরুর মেয়ে হওয়ার সুবাদে ইন্দিরা অযাচিতভাবে তাঁর উপর খবরদারি করেন। এমন এক ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি প্রজেক্ট করতে কখনওই চাননি ইন্দিরা। কিন্তু দলীয় চাপ এমন জায়গায় গিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী বাধ্য হয়েছিলেন সঞ্জীব রেড্ডির পক্ষে বিবৃতি জারি করতে। যদিও তলে তলে তিনি সমর্থন জুগিয়েছিলেন ভি ভি গিরিকে। শেষমেশ হয়েছিলও তাই। ইন্দিরার কলকাঠির জোরে হার স্বীকার করতে হয়েছিল সঞ্জীব রেড্ডিকে। আর সঙ্গে সঙ্গেই কংগ্রেসের অন্দরে ক্ষমতা প্রদর্শনের ইগোটা বেরিয়ে এল প্রকাশ্যে। আক্রমণ চলল খুল্লামখুল্লা। নিজলিঙ্গাপ্পার সভাপতিত্বে ইন্দিরা গান্ধীকে দল থেকে বহিষ্কার করল কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি। ইন্দিরার অনুগামী কংগ্রেসিরাও পাল্টা সভা ডেকে দাবি তুললেন, আমাদের সঙ্গে অধিকাংশ আছেন। তাই আমরাই আসল কংগ্রেস। মানলেন না মোরারজি, কামরাজরা। সংসদীয় পার্টির নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হল প্রধানমন্ত্রীকে। দু’ভাগ হয়ে গেল কংগ্রেস। আদি কংগ্রেস এবং ইন্দিরা কংগ্রেস।
সেটা ছিল কংগ্রেসের আশাতীত এক সঙ্কট-মুহূর্ত। ভারতের শতাব্দীপ্রাচীন এই রাজনৈতিক দলটিতে তখনও তাও একজন সভাপতি ছিল। কিন্তু আজ যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে কংগ্রেস যাচ্ছে, তা অবশ্যই নজিরবিহীন। ইস্তফা দিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। ওয়ার্কিং কমিটিকে তিনি জানিয়েছেন, আমার বদলি কাউকে খুঁজে বের করুন। দল অবশ্য প্রথমে দাবি করেছিল, সভাপতির ইস্তফা গ্রহণ করা হবে না। তাতে অবশ্য গোঁ ছাড়েননি রাহুল। লোকসভা নির্বাচনে শোচনীয় ফলাফলের দায় কাঁধে নিয়ে তিনি দায়িত্ব ছেড়েছেন। এবং সেটাও সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘ এক পাতা লিখে।
প্রথমে আসা যাক ওই খোলা চিঠি প্রসঙ্গে। রাহুল গান্ধী লিখেছেন, বিজেপি বা একটি নির্দিষ্ট কোনও রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই ছিল না। তিনি এবং তাঁর দল যুদ্ধে নেমেছিলেন রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত মেশিনারির বিরুদ্ধে। যেখানে বিরোধীদের কোমর ভাঙতে সর্বোতভাবে সরকারি মেশিনারিকে কাজে লাগানো হয়েছিল। তিনি পাশাপাশি দায়ী করেছেন নির্বাচন কমিশনকে। প্রশ্ন তুলেছেন কমিশনের নিরপেক্ষতা, স্বচ্ছতা নিয়ে। এখানে বেশ কিছু প্রশ্ন আসে। বিজেপির বিরুদ্ধে না হলে রাহুল গান্ধীর লড়াই কার বিরুদ্ধে ছিল? তিনি বলেছেন, ভারতকে নরেন্দ্র মোদি যেভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছেন, সেই ধারণার বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই। গণতন্ত্রকে মোদি যেভাবে করায়ত্ত করছেন, দেশে জরুরি অবস্থার মতো পরিস্থিতি তৈরি করছেন, কংগ্রেসের লড়াই ছিল সেই প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে। কংগ্রেস যা মানে না। তাহলে ইন্দিরা গান্ধী ভারতে যে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন, তা কি অন্য কোনও দলের প্রতিনিধি হিসেবে? কংগ্রেসের নয়? বছরের পর বছর কংগ্রেস তথা অন্য শাসক দল সরকারি মেশিনারি ব্যবহার করে ভোটে যে সব সুবিধা নিয়ে এসেছে, সেটা তাহলে কী? একটা কথা মনে রাখা খুব প্রয়োজন। নির্বাচনে অল্পবিস্তর সুবিধা সব শাসক দলই নিয়ে থাকে। কিন্তু তা কখনওই নির্ণায়ক হতে পারে না। রিগিং করে মার্জিনাল কিছু আসনের ভাগ্য ঘুরিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু ৩৫৩টি আসন দখল করা যায় না। আর বাকি রইল নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন। ভোটে দলীয় ব্যর্থতার জন্য কমিশনকে দায়ী করার অর্থই হল সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করা। যদি সরকারি মেশিনারি কাজে লাগিয়েই বিজেপি জয়ের ধারা বজায় রাখত, তাহলে কয়েক মাস আগে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস গেরুয়া শিবিরকে এমন ঝটকা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারত না। সেই সময় তো ইভিএম বা নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনি? বা একটা সময় যখন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা কংগ্রেসি নেতা-মন্ত্রীদের গাড়িতে ঘুরতেন, সেই সময়ের প্রসঙ্গও তো টানা হয়নি! রাহুল গান্ধী বা কংগ্রেসের কেন এটা মেনে নিতে অসুবিধা হচ্ছে যে, নরেন্দ্র মোদির প্রতিপক্ষ হিসেবে সোনিয়া-তনয় মোটেই ধোপে টিকতে পারেননি। লোকসভা ভোট প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের। এই দু’জনের মধ্যে একজনকে যদি বেছে নেওয়ার দায়িত্ব ভোটারকে দেওয়া হয়, তাহলে নিঃসন্দেহে মোদি এগিয়ে যাবেন। কংগ্রেস তথা বিরোধীদের আশা-ভরসা ছিল প্রতিষ্ঠানবিরোধী ভোট। মোদির মিসঅ্যাডভেঞ্চারমূলক সংস্কারের বিরুদ্ধে মানুষ যদি ভোট দেন। যদিও তা হয়নি। এবং তারপর থেকেই রাহুল গান্ধী দায় স্বীকার করে পালাতে পারলে বাঁচেন। তিনি যে আগে আঁচ পাননি, সেই দাবিও করা যায় না! কারণ, অতটাই নিশ্চিত হলে রাহুল আমেথির পাশাপাশি ওয়ানাড় থেকেও প্রার্থী হতেন না। স্মৃতি ইরানির কাছে আমেথিতে পর্যুদস্ত হয়েছেন রাহুল। আর সার্বিক বিপর্যয়ের পর দায়িত্ব থেকে ছুটি চাইছেন তিনি। এমন একটা সময়ে, যখন কংগ্রেসের একজন সত্যিকারের নেতা প্রয়োজন। যিনি দলকে এই ভরাডুবির পর তুলে ধরতে পারবেন।
অর্থাৎ এই ঘটনার পর অদ্ভুত একটা সঙ্কট তৈরি হয়েছে দলে। ওয়ার্কিং কমিটি থাকলেও যেহেতু কংগ্রেসে সভাপতি বলে এখন কেউ নেই, অনেক কিছুই এই জাঁতাকলে আটকে গিয়েছে। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, সোমেন মিত্ররা পদত্যাগ করার ইচ্ছে জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু কাকে উদ্দেশ করে? সভাপতি? তাঁর চেয়ারই তো ফাঁকা! তাহলে সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করবে কে? ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক যতদিন না বসছে, ততদিন রাহুল গান্ধীকে সামনে রেখেই বিভিন্ন প্রদেশ কমিটি গঠন কিংবা নিয়োগ চালিয়ে যাচ্ছে কংগ্রেস। অবশ্যই তার প্রধান কারণ হল, উত্তরসূরির খোঁজ নেই। সোনিয়া গান্ধী অসুস্থতার জন্য আর দায়িত্ব নেবেন না। প্রিয়াঙ্কা উত্তরপ্রদেশে ভরাডুবির পর দায়িত্ব থেকে পালাতে পারলে বাঁচেন। আর তাই রাহুল গান্ধী নিজে বলছেন গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে কংগ্রেস সভাপতি করার কথা। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদি কিছুটা হলেও উল্লসিত হতে পারেন, কংগ্রেস পরিবারতন্ত্রের হাত থেকে বেরচ্ছে। রাহুল গান্ধী বলেছেন, রীতিমতো নির্বাচন করে যেন সভাপতি ঠিক করা হয়। কেমন নির্বাচন? যেমন ১৯৩৮ সালে হরিপুরা কংগ্রেসে হয়েছিল?
এখানেও কিন্তু একটা প্রশ্নচিহ্ন রয়েছে। সেই সময় মহাত্মা গান্ধী নিজেকে কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছিলেন। মন দিয়েছিলেন হরিজনদের উন্নতি সাধনে। আর কংগ্রেস ভাগ হয়ে গিয়েছিল নেহরুপন্থী এবং সুভাষপন্থীতে। জওহরলাল নেহরু রক্ষণশীল এবং সুভাষচন্দ্র বসু কট্টরপন্থী। কিন্তু সুভাষচন্দ্র বসু তাঁর জনপ্রিয়তায় ভর করেই কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচিত হন। আর তারপরই সরাসরি ব্রিটিশ রাজত্বের বিরুদ্ধে আক্রমণে নেমে পড়েন। ব্রিটেন যেভাবে ভারতকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে টেনে আনছিল, সুভাষ ছিলেন তার ঘোর বিরোধী। তিনি চেয়েছিলেন, ব্রিটেনে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়েছে, তার সুযোগ নিতে। সেই কারণে ভারতকে স্বাধীনতা দেওয়ার ব্যাপারে ব্রিটেনকে ছ’মাসের চূড়ান্ত সময়সীমা দিয়ে তিনি একটি রেজল্যুশন পাশ করিয়েছিলেন। যা গান্ধীজির পছন্দ হয়নি। এরপর ছিল ত্রিপুরি কংগ্রেস। সেখানে গান্ধীজি সুভাষ বসুর বিরুদ্ধে পট্টভি সীতারামাইয়াকে প্রার্থী দাঁড় করান। তার আগে গান্ধীজি অবশ্য জওহরলাল এবং মৌলানা আবুল কালাম আজাদকে সভাপতি পদের নির্বাচনে প্রার্থী হতে বলেছিলেন। দু’জনেই গান্ধীজির সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। এতকিছু সত্ত্বেও সুভাষেরই জয় হয়। কিন্তু তারপরই গান্ধীজি বিবৃতি দেন, এই হার পট্টভি সীতারামাইয়ার নয়। এই পরাজয় তাঁর নিজের। এমনকী নিজের লোক দিয়ে যাতে সুভাষ বসু ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করেন, সেই পরামর্শও দেন গান্ধীজি। কংগ্রেস দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যায়।
সুভাষ সভাপতি হয়তো হয়েছিলেন, কিন্তু সেই অর্থে তাঁর ক্ষমতা ছিল না। প্রবল সমালোচনা সহ্য করে যখন অসুস্থ সুভাষকে স্ট্রেচারে চেপে ত্রিপুরি অধিবেশনে আসতে হয়েছিল, তখন পাশ থেকে মন্তব্য ভেসে আসে... ‘বগলের নীচে পেঁয়াজ রেখে জ্বর বাধাননি তো?’ খুব বেশিদিন আর সভাপতি থাকেননি সুভাষ। পদত্যাগ করেছিলেন। বা ইস্তফা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
গান্ধী-নেহরু পরিবারের বাইরের কেউ আজ যদি সভাপতি হন, তাহলে তাঁর অবস্থা সুভাষ বসুর মতো হবে না তো? এটাই হল লাখ টাকার প্রশ্ন। ইতিহাস বলছে, কংগ্রেসের যে সভাপতি গান্ধী-নেহরু পরিবারের ঘনিষ্ঠ নন, দলে তাঁর ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ অনায়াস হয়নি। বরং তাঁকে সরাসরি ‘যুদ্ধে’ অবতীর্ণ হতে হয়েছে। এবার প্রশ্ন হল, ‘পরিবারের’ বাইরে থেকে আসা সভাপতিকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেই কি কংগ্রেস তার হৃত গৌরব ফিরে পাবে?
মোরারজি দেশাই, নিজলিঙ্গাপ্পা, কামরাজকে হার স্বীকার করতে হয়েছিল ইন্দিরা কংগ্রেসের কাছে। ইন্দিরা গান্ধী যে দাপট নিয়ে একের পর এক নির্বাচনে জয় পেয়েছিলেন, তা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার দিকে ঠেলে দিয়েছিল আদি কংগ্রেসকে। ১৯৭১ সালের লোকসভা নির্বাচনে ‘সিন্ডিকেটের’ আদি কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ১০ শতাংশ ভোট। আর ১৬টি আসন। সেখানে ইন্দিরা কংগ্রেসের দখলে ৩৫২টি আসন এবং ৪৪ শতাংশ ভোট। ’৭৭ সালের নির্বাচনে আদি কংগ্রেসের ভোট শতাংশ অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত বছর তিনেকের মধ্যেই ইন্দিরা কংগ্রেস হয়ে উঠেছিল ‘আসল’ কংগ্রেস। এর দু’টি অর্থ। প্রথমত, কংগ্রেস নয়, নেহরু-গান্ধী পরিবারে আস্থা রেখেছিলেন ভোটাররা। এবং দ্বিতীয়ত, কংগ্রেসের যাঁরা পূর্ণ কর্মী এবং সমর্থক, তাঁরাও নেতৃত্বে এমন কাউকে চেয়েছিলেন, যাঁর ক্যারিশমায় মানুষ ভোটবাক্সে নিজেদের মতামত উজাড় করে দেবে। নয়ের দশকে যে সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে দল যাচ্ছিল, সোনিয়া গান্ধী দায়িত্ব নেওয়ার পরই কিন্তু ধীরে ধীরে তার থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করে কংগ্রেস। ধীরে ধীরে কেন? বিদেশিনী সহ আরও বহু ইস্যুতে সেই মুহূর্তে বিদ্ধ ছিলেন সোনিয়া। তাঁকেও এই দেশের রাজনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সবকিছু গুছিয়ে নিতে হয়েছে। সেই সময়টুকু নিয়েছিলেন সোনিয়া। তারপর অটলবিহারী বাজপেয়ির বিজেপি সরকারকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে ক্ষমতায় এসেছিল ইউপিএ। ২০০৪ সালে। তখন কংগ্রেসের আসন সংখ্যা ছিল ১৪৫। শরিকদের ম্যানেজ করে ১০ বছর শাসন করেছিল কংগ্রেস।
নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, কংগ্রেসের জিয়নকাঠি লুকিয়ে আছে ওই পরিবারেরই অন্দরে। কাজেই যদি কংগ্রেস-মুক্ত ভারত গঠন করতে হয়, তাহলে সবার আগে শেষ করতে হবে ‘পরিবার’কে। রাহুল গান্ধী নিজেকে নেতৃত্বের সেই স্তরে নিয়ে যেতে পারেননি। মোদি তাই গুরুত্ব দিচ্ছেন নরসিমহা রাও, মনমোহন সিংদের। আজ বাদে কাল যদি মনমোহন সিংকে তিনি ভারতরত্নের জন্য মনোনীত করেন, তাহলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। অর্থাৎ শতাব্দীপ্রাচীন দলের ভিতে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা। কংগ্রেস কিন্তু এরপরও নেতা খুঁজবে সেই পরিবারের মধ্যে থেকেই। এবং কোনওদিন হয়তো ঘুরেও দাঁড়াবে। কারণ, কংগ্রেস কোনও সাদামাটা রাজনৈতিক দল নয়। কংগ্রেস একটা ব্র্যান্ড। যার কোনও বিজ্ঞাপনের প্রয়োজন আজও নেই। 
16th  July, 2019
ছোটদের বড় করতে হলে আগে শুধরাতে হবে নিজেকে
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

সব থেকে ভালো হয়, যদি আপনার ‘বাছা’কে নিজের মতো বেড়ে উঠতে দেন। আনন্দে বেড়ে উঠুক। আলো চিনিয়ে দিন, অন্ধকার চিনিয়ে দিন। লক্ষ্য রাখুন, ঠিকঠাক এগচ্ছে কি না! সামনে পিছনে কত ফাঁদ, চোরাবালি। আপনিই ঈশ্বর, ওকে রক্ষা করুন। ছোটদের ‘বড়’ করতে হলে আগে শুধরাতে হবে নিজেকে। দয়া করে ওর উপর মাতব্বরি করবেন না, হ্যাঁ আমরা মাতব্বরিই করি।
বিশদ

জন্ম এবং মৃত্যুর দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ
শুভময় মৈত্র

সম্প্রতি অকস্মাৎ আমার একটি বন্ধুর মৃত্যু হয়েছে। এই উপলক্ষে জগতে সকলের চেয়ে পরিচিত যে মৃত্যু তার সঙ্গে আর-একবার নূতন পরিচয় হল। জগৎটা গায়ের চামড়ার মতো আঁকড়ে ধরেছিল, মাঝখানে কোনো ফাঁক ছিল না। মৃত্যু যখন প্রত্যক্ষ হল তখন সেই জগৎটা যেন কিছু দূরে চলে গেল, আমার সঙ্গে আর যেন সে অত্যন্ত সংলগ্ন হয়ে রইল না।
——— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বিশদ

অ্যাপোলো ৫০: গো ফর দ্য মুন
মৃণালকান্তি দাস

 মই বেয়ে লুনার মডিউল ঈগল থেকে চাঁদের বুকে নামতে নামতে নিল আর্মস্ট্রং বলেছিলেন, ‘একজন মানুষের এই একটি পদক্ষেপ হবে মানবজাতির জন্য এক বিরাট অগ্রযাত্রা।’ সেই ছিল চাঁদের বুকে মানুষের প্রথম পদচিহ্ন আর মানবজাতির সেদিনের প্রমিথিউস ছিলেন নিল আর্মস্ট্রং। চাঁদের বুকে নিলের পা ফেলার মাধ্যমে মানুষ চাঁদকে জয় করেছিল।
বিশদ

19th  July, 2019
বাঙালির যে সংস্কৃতি হারিয়ে গেল
জিষ্ণু বসু

ইদানীং রাজ্যে একটা গেল গেল রব শোনা যাচ্ছে। বাঙালি তার সংস্কৃতি হারাচ্ছে। বিজেপি ও আরএসএসের দৌরাত্ম্যে বাংলা যে চেহারা নিচ্ছে সেটা এ রাজ্যের সংস্কৃতির পরিপন্থী। বাঙালি বড়জোর ‘জয়দুর্গা’ বলতে পারে, কিন্তু ‘জয় শ্রীরাম’ বলার প্রশ্নই ওঠে না।
বিশদ

18th  July, 2019
মোদি সরকারের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি দেশকে কোন দিকে নিয়ে চলেছে
তরুণকান্তি নস্কর

নয়া শিক্ষানীতির কেন্দ্রবিন্দুই হল এই ভারতীয়ত্বের নাম করে মধ্যযুগীয় বাতিল চিন্তা ভাবনার জাবর কাটার প্রচেষ্টা। পঞ্চতন্ত্র, জাতক, হিতোপদেশের গল্পকে তাঁরা স্কুল পাঠ্য করতে চাইছেন, সংস্কৃত শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন অথচ ইংরেজি ভাষা শিক্ষাকে গুরুত্বহীন করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। পাঠ্যতালিকায় বহু ব্যক্তির জীবনীচর্চার উল্লেখ আছে, কিন্তু সেই তালিকায় ভারতীয় নবজাগরণের পথিকৃৎ রামমোহন ও বিদ্যাসাগরের নাম সযত্নে বাদ দেওয়া হয়েছে। রামমোহন-বিদ্যাসাগরই যে এদেশে প্রথম ধর্মীয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন শিক্ষা ব্যবস্থাকে বাতিল করে আধুনিক শিক্ষা প্রচলনের জন্য লড়াই করেছিলেন তা কারোর অজানা নয়। ভারতীয় নবজাগরণের এই মনীষীরা যে আরএসএস-বিজেপির চক্ষুশূল তা আজ জলের মতো পরিষ্কার।
বিশদ

15th  July, 2019
সাত শতাংশ বৃদ্ধির ফাঁদে
পি চিদম্বরম

 কেন্দ্রীয় সরকারের বাজেটগুলির মধ্যে ২০১৯-২০ সালের বাজেট স্বাভাবিকের তুলনায় দ্রুত জট খুলল। মানুষের মধ্যে এই বাজেট নিয়ে কিংবা আগের বাজেট প্রস্তাবটি নিয়ে কোনও আলোচনা নেই। অতিশয় ধনীরা (সুপার রিচ ৬৪৬৭) বিরক্ত, তবুও ভয়ে স্পিকটি নট। ধনীদের স্বস্তি এখানেই যে তাঁদের রেয়াত করা হয়ে থাকে।
বিশদ

15th  July, 2019
একটু ভাবুন
শুভা দত্ত

 বিশ্বের চারদিক থেকে পানীয় জল নিয়ে গুরুতর অশনিসংকেত আসার পরও আমাদের এই কলকাতা শহরে তো বটেই, গোটা রাজ্যেই প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ জল অপচয় হয়। আপাতত বেশিরভাগ জায়গায় জলের জোগান স্বাভাবিক আছে বলে সেটা গায়ে লাগছে না। তাই এখনও আসন্ন মহাবিপদের কথাটা ভাবছেন খুব সামান্যজনই। বাদবাকিরা এখনও নির্বিকার, ভয়ডরহীন—দু’জনের সংসারে আড়াই-তিন হাজার লিটার শেষ করে দিচ্ছে দিনে, বাড়ি গাড়ি ধোয়া চালাচ্ছে কর্পোরেশনের পানীয় জলে! আহাম্মক আর কাকে বলে।
বিশদ

14th  July, 2019
বেনোজলের রাজনীতি
তন্ময় মল্লিক

জেলায় জেলায় নব্যদের নিয়ে বিজেপির আদিদের ক্ষোভ রয়েছে। আর এই ক্ষোভের অন্যতম কারণ যোগদানকারীদের বেশিরভাগই এক সময় হয় সিপিএমের হার্মাদ বাহিনীর সদস্য ছিলেন, অথবা তৃণমূলের ‘কাটমানি নেতা’। তাই এই সব নেতাকে নিয়ে স্বচ্ছ রাজনীতির স্লোগান মানুষ বিশ্বাস করবে না। উল্টে লোকসভা ভোটে যাঁরা নীরবে সমর্থন করেছিলেন, তাঁরা ফের নিঃশব্দেই মুখ ফিরিয়ে নেবেন।‘ফ্লোটিং ভোট’ যে মুখ ঘুরিয়ে নিতে পারে, সেটা বিজেপির পোড়খাওয়া নেতারা বুঝতে পারছেন। তাঁরা বলছেন, ভোটের ফল প্রকাশের পর যাঁরা আসছেন তাঁরা কেউই বিজেপির আদর্শের জন্য আসছেন না, আসছেন বাঁচার তাগিদে। কেউ কেউ লুটেপুটে খাওয়ার অভ্যাস বজায় রাখার আশায়।
বিশদ

13th  July, 2019
ঘোষণা ও বাস্তব
সমৃদ্ধ দত্ত

ভারত সরকারের অন্যতম প্রধান একটি প্রকল্পই হল নদী সংযোগ প্রকল্প। দেশের বিভিন্ন নদীকে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হবে। যাতে উদ্বৃত্ত জলসম্পন্ন নদী থেকে বাড়তি জল শুকনো নদীতে যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বারংবার এই প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। গোটা প্রকল্প রূপায়ণ করতে অন্তত ১ লক্ষ কোটি টাকা দরকার। এদিকে আবার বুলেট ট্রেন করতেও ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা খরচ হচ্ছে! আধুনিক রাষ্ট্রে অবশ্যই দুটোই চাই। কিন্তু বাস্তব প্রয়োজনের ভিত্তিতে বিচার করলে? কোনটা বেশি জরুরি? বিশদ

12th  July, 2019
মোদি সরকারের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি দেশকে কোন দিকে নিয়ে চলেছে
তরুণকান্তি নস্কর

 কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন দপ্তর থেকে সম্প্রতি জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১৯-এর যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে তার যে অংশ নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে হই চই পড়েছিল তা হল বিদ্যালয় স্তরে ত্রি-ভাষা নীতির মাধ্যমে অ-হিন্দিভাষী রাজ্যে জোর করে হিন্দি চাপানোর বিষয়টি। তামিলনাড়ুর মানুষের প্রবল আপত্তিতে তা কেন্দ্রীয় সরকার প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
বিশদ

11th  July, 2019
কেন তেরোজন অর্থনীতিবিদ অখুশি হবেন?
পি চিদম্বরম

প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. অরবিন্দ সুব্রামনিয়ন পাঁচ বছর আগে তাঁর প্রথম অর্থনৈতিক সমীক্ষা (ইকনমিক সার্ভে ২০১৪-১৫) পেশ করে বলেছিলেন, ‘‘ভারত একটা সুন্দর জায়গায় (সুইট স্পট) পৌঁছে গিয়েছে—জাতির ইতিহাসে এটা বিরল—এইভাবে শেষমেশ দুই সংখ্যার মধ্যমেয়াদি বৃদ্ধির কৌশলে ভর করে এগনো যাবে।’’
বিশদ

08th  July, 2019
জলের জন্য হাহাকার আমাদের কি একটুও ভাবাচ্ছে!
শুভা দত্ত

আমাদের এখনও তেমন অসুবিধে হচ্ছে না। কারণ, কলকাতা মহানগরীতে এখনও পানীয় হোক কি সাধারণ কাজকর্ম সারার জলের অভাব ঘটেনি। ঘটেনি কারণ আমাদের জল জোগান যে মা গঙ্গা, তিনি এখনও বহমান এবং তাঁর বুকের ঘোলা জলে এখনও নিয়ম করে বান ডাকে, জোয়ার-ভাটা খেলে।
বিশদ

07th  July, 2019
একনজরে
 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

  কটক, ১৯ জুলাই: একুশতম কমনওয়েলথ টেবল টেনিস প্রতিযোগিতায় পুরুষ ও মহিলা বিভাগে সোনা জিতল ভারতীয় টিটি দল। শুক্রবার কটকে এই প্রতিযোগিতার পুরুষ বিভাগের ফাইনালে ...

নয়াদিল্লি, ১৯ জুলাই (পিটিআই): স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা নিয়ে পরামর্শ চেয়ে আবারও জনতার দরবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার এই আহ্বান জানিয়ে মোদি লিখেছেন, সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনার কথা জানবে গোটা দেশ। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: শনিবার দুপুরে পাঁচলার গাববেড়িয়ায় টোটো ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক শিশুর। তার নাম আমিরুদ্দিন শাহ (৭)। বাড়ি সিদ্ধেশ্বরী সাহাপাড়ায়। পুলিস জানিয়েছে, এদিন ওই শিশুটি মায়ের সঙ্গে একটি টোটোয় মাজারে যাচ্ছিল। তখন একটি লরি ওই টোটোয় ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২০: মা সারদার মৃত্যু
১৮৬৩: কবি, গীতিকার ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্ম
১৮৯৯: লেখক বনফুল তথা বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ক্রিকেটার রজার বিনির জন্ম
২০১২: বাংলাদেশের লেখক হুমায়ুন আহমেদের মূত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৯২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,৪৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ শ্রাবণ ১৪২৬, ২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, তৃতীয়া ১০/১৮ দিবা ৯/১৪। শতভিষা অহোরাত্র। সূ উ ৫/৬/৩, অ ৬/১৯/৩১, অমৃতযোগ দিবা ৯/৩১ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪ গতে ১/৩১ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪০ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ৩/১ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৬ গতে উদয়াবধি।
৩ শ্রাবণ ১৪২৬, ২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, তৃতীয়া ৪/২৪/৪ দিবা ৬/৫১/২। শতভিষানক্ষত্র ৬০/০/০ অহোরাত্র, সূ উ ৫/৫/২৪, অ ৬/২১/৫৭, অমৃতযোগ দিবা ৯/৩২ গতে ১/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৩৭ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ১/৩২ মধ্যে ও ২/১৬ গতে ৩/৪৪ মধ্যে, বারবেলা ১/২৩/১৫ গতে ৩/২/৪৯ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৪/৫৮ মধ্যে ও ৪/৪২/২৩ গতে ৬/২১/৫৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৪২/২৩ মধ্যে ও ৩/৪৪/৫৮ গতে ৫/৫/৪১ মধ্যে। 
১৬ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। বৃষ: মাতৃস্থানীয় ব্যক্তির স্বাস্থ্যোন্নতির ইঙ্গিত। মিথুন: সম্পত্তি লাভের ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২০: মা সারদার মৃত্যু১৮৬৩: কবি, গীতিকার ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ...বিশদ

07:03:20 PM

একুশে জুলাইয়ের সভাস্থল পরিদর্শনে মুখ্যমন্ত্রী
একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সভাস্থলের প্রস্তুতি পর্ব ...বিশদ

05:54:05 PM

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের বৈঠক, মিলল না রফাসূত্র

05:05:54 PM

ইন্দোনেশিয়া ওপেন: চেন ইউ ফেইকে হারিয়ে ফাইনালে পি ভি সিন্ধু 

04:32:32 PM

শীলা দীক্ষিত প্রয়াত 
প্রয়াত দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেত্রী শীলা দীক্ষিত। ...বিশদ

04:12:00 PM