Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

সিমলার ভৌতিক টানেল
সমুদ্র বসু

অন্ধকার একটা টানেল। স্যাঁতস্যাঁতে শ্যাওলা ধরা দেওয়াল। টানেলের ভেতরে ঢোকার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় জল পড়ার আওয়াজ। সঙ্গে কিছু ‘অন্য’ আওয়াজও কানে আসে। না, এটা কোনও ভৌতিক সিনেমার প্লট নয়। খোদ ভারতের বুকেই রয়েছে এমন একটি ‘ভূতুড়ে’ টানেল। যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রকৃতি। আর স্থানীয় লোকবিশ্বাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন একজন ‘ব্যর্থ’ ইঞ্জিনিয়ার। যাকে নাকি আজও ‘ঘুরে বেড়াতে’ দেখা যায় এই সুড়ঙ্গ চত্বরে।
ভারতের মধ্যে যে কয়েকটি জায়গা নৈসর্গিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত, সেগুলির মধ্যে পাহাড়ি শহর সিমলা অন্যতম। স্বভাবতই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণেই এই জায়গাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। সিমলায় ঘুরে দেখার মতো একাধিক জায়গা রয়েছে। তবে এর অন্যতম আকর্ষণ ট্রয় ট্রেনে করে সিমলা পৌঁছনো। যাত্রীদের নিয়ে এই পাহাড়ি শহরে পৌঁছনোর সময় ট্রেনগুলিকে বেশ কয়েকটি সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে ছুটে যেতে হয়। সুড়ঙ্গগুলির মধ্যে দীর্ঘতম সুড়ঙ্গটি রয়েছে সিমলা-কালকা রুটে। এই সুড়ঙ্গ পেরতে দু’মিনিটেরও বেশি সময় লাগে। এই সুড়ঙ্গের ভিতর দিয়ে ট্রেনে চেপে যাওয়া এক অনন্য অভিজ্ঞতা হলেও এক বিশেষ কারণে এই সুড়ঙ্গের ‘বদনাম’ও রয়েছে। অনেকের দাবি, এটি নাকি ভূতুড়ে সুড়ঙ্গ। এই সুড়ঙ্গে নাকি তেনারা বসবাস করেন। সিমলা-কালকা রুটে থাকা এই সুড়ঙ্গের পোশাকি নাম— ‘টানেল-৩৩’ বা ‘বারোগ টানেল’।
ইউনেস্কোর হেরিটেজ তালিকার অন্তর্গত এই রেলওয়ে জুড়ে রয়েছে ১০২টি টানেল। আগে অবশ্য এর সংখ্যা ছিল ১০৭। প্রকৃতির কোনও ক্ষতি না করে, তার সৌন্দর্য অক্ষুণ্ণ রেখেই যে উন্নয়ন সম্ভব, প্রায় ১০০ বছর আগে সেটাই দেখিয়ে গিয়েছিলেন ব্রিটিশ ইঞ্জিনিয়াররা। চারদিকে পাহাড়ের গায়ে ঝলমল করছে পাহাড়ি ফুল, সবুজ গাছ। তার মধ্যে দিয়ে ছুটে যাচ্ছে ট্রয় ট্রেন। দেখলে মনে হবে পোস্টকার্ডের দৃশ্য! এই হেরিটেজ রেলওয়েরই একটি অংশ বারোগ টানেল। কালকা-সিমলা রুটের সবচেয়ে লম্বা এই টানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ১.১৪ কিমি। শুধু তাই নয়, পৃথিবীর সবথেকে স্ট্রেট টানেলও এটিই। এখানকার সব টানেলই ১৯০০ থেকে ১৯০৩ সালের মধ্যে তৈরি হয়। নানা ইতিহাস, নানা ঘটনার সাক্ষী থেকেছে এই বারোগ স্টেশন। সাক্ষী থেকেছে এই টানেলও। 
আগে এই টানেলগুলোকে এক একটি সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত করা হতো। সেই হিসেবে বারোগ টানেলের ক্রমাঙ্ক ৩৩। এই সুড়ঙ্গের নামকরণ কর্নেল বারোগের নামানুসারে হয়েছে। ১৮৯৮ সালে বারোগকে এই সুড়ঙ্গ নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। বারোগ রেলের একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তাঁকে পুরো সুড়ঙ্গটি তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সুড়ঙ্গ তৈরি নিয়ে বেশ কিছু হিসাব-নিকাশ করে বারোগ সুড়ঙ্গ তৈরির কাজে থাকা সমস্ত শ্রমিককে পাহাড়ের উভয় প্রান্ত থেকে গর্ত খোঁড়ার নির্দেশ দেন। তিনি ভেবেছিলেন, এভাবে তাড়াতাড়ি কাজটা শেষ করা সম্ভব হবে। তবে পরে তিনি বুঝতে পারেন যে, তাঁর করা হিসাবে কোনও কাজ দেয়নি। সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হয়নি। এ ছাড়াও দু’পাশ থেকে খুঁড়তে শুরু করা শ্রমিকেরাও এক জায়গায় এসে কাজ 
শেষ করেননি।
আসলে হিসেবে সামান্য ভুল হয়েছিল। ফলস্বরূপ, রাস্তা এক জায়গায় এসে মিলল না। কর্মীরা তো বুঝতে পারলই, বারোগও বুঝতে পারলেন খুব বড় একটা ভুল হয়েছে। পুরো কাজটা ব্যর্থ হল। যথারীতি খবর পৌঁছল ব্রিটিশ সরকারের কাছে। রেল ইঞ্জিনিয়ার কর্নেল বারোগকে ১ টাকা জরিমানা করা হল। এদিকে তাঁর কর্মীরাও বিরক্ত, ক্ষুব্ধ। সাহেবের ভুলের জন্য এতদিনের পরিশ্রম বিফলে গেল। অবসাদে চলে গেলেন বারোগ। সমস্ত ব্যর্থতার দায় যে তাঁরই! যাবতীয় সম্মান ধূলিসাৎ হয়ে গেল। মানসিক ও শারীরিকভাবে ভেঙে 
পড়লেন তিনি।
শোনা যায় যে, এই ঘটনার কিছু দিন পরে এক রাতে তাঁর পোষা কুকুরের সঙ্গে বেড়াতে বেরন বারোগ। সঙ্গে ছিল তাঁর পিস্তলও। ওই সুড়ঙ্গের কাছাকাছি এক জায়গাতেই নিজেকে গুলি করে আত্মঘাতী হন তিনি। মালিককে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চিৎকার শুরু করে বারোগের পোষ্যটি। কিন্তু যখন মানুষ বারোগকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন, ততক্ষণে তিনি মারা গিয়েছেন। বারোগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তাঁকে ওই অসম্পূর্ণ সুড়ঙ্গের বাইরেই সমাধিস্থ করা হয়। তবে স্থানীয়দের বিশ্বাস যে, তিনি কখনও ওই সুড়ঙ্গের মায়া এবং অপমানের কথা ভুলতে পারেননি। ওই সুড়ঙ্গেই ঘুরতে থাকে বারোগের অতৃপ্ত আত্মা।
তারপর ১৯০৩ সালে টানেল নম্বর ৩৩-এর কাজ শেষ করেন চিফ ইঞ্জিনিয়ার এইচ এস হ্যারিংটন। তাঁকে সাহায্য করেছিলেন এক ভারতীয় সাধু, বাবা ভালকু। তারপর, ইতিহাস এগিয়েছে নিজের মতো। কত লোক এসেছেন, গিয়েছেন। কিন্তু লোকের বিশ্বাস, একজন এখনও এই টানেলের চারপাশে রয়েছেন। তিনি, প্রয়াত বারোগ! 
সিমলার স্থানীয়দের বিশ্বাস, বারোগের প্রেতাত্মা এখনও সুড়ঙ্গের মধ্যে ঘুরে বেড়ায়। বারোগ বেশ কিছু মানুষকে দেখা দিয়েছেন বলেও স্থানীয়দের দাবি। ট্রেনযাত্রীদেরও অনেকেই জানিয়েছেন যে, সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁরাও কিছু ‘ব্যাখ্যাতীত’ ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন। এই টানেলের ভেতর ঘণ্টায় ২৫ কিমি স্পিডে চলে ট্রয় ট্রেন। পেরতে সময় লাগে আড়াই মিনিট মতো। এই সময়ের মধ্যে অনেকেই নাকি ‘কিছু’ দেখেছেন। টানেলের ভেতর ঢুকলে, নিস্তব্ধতা ভেদ করে আসে ফিসফিস আওয়াজ। পাশাপাশি হার্লিংটনের নেতৃত্বে কাজ করা শ্রমিকরাও নাকি একাধিক বার বারোগের ‘ভূত’-এর পাল্লায় পড়েছিলেন বলে সেই সময় শোনা গিয়েছিল। তা নিয়ে নানান গল্পও ফাঁদা হয়েছিল। 
‘ভূত’ সত্যিই আছে কি না, সেটা তো তর্কের বিষয়। কিন্তু টানেলের ইতিহাস, তার চেহারা দেখলে একটা গা ছমছমে ব্যাপার আসে তা তো বলাই বাহুল্য। 
29th  September, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দাদি-পোতি মকবরা
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা বেশ মজার তাই না দাদি? আমাদের কেউ চিনবে না! বিশদ

29th  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
একনজরে
ওয়ার্ড থেকে রোগীকে নিয়ে স্ট্রেচারে শুইয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁর পরিবারের লোকেরা। তাঁদের ওয়ার্ড থেকে বলে দেওয়া হয়েছিল অ্যাঞ্জিওগ্রাম করাতে হবে। কিন্তু, তাঁদের সঙ্গে হাসপাতালের কোনও স্বাস্থ্যকর্মী ছিলেন না। ...

কংগ্রেসের আপত্তি টিকল না। হরিয়ানা বিধানসভা ভোটের তিনদিন আগে বুধবার জেল থেকে ছাড়া পেলেন  ধর্ষণ ও খুনের মামলা সাজাপ্রাপ্ত দেরা সাচা সৌদার প্রধান গুরমিত রাম ...

একটানা বেজে চলেছে তীক্ষ্ণ সাইরেন। কাতারে কাতারে জনতা আশ্রয় নিয়েছে বাঙ্কারে। চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট। বাইরে রাতের আকাশ চিরে ধেয়ে আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইরানি ...

অবশেষে কিছুটা হলেও জট কাটল চেঙ্গাইলের ল্যাডলো জুটমিলে। মঙ্গলবার জুটমিল কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের বোনাস দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯১: ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মাসিক পত্রিকা ‘ক্যালকাটা ম্যাগাজিন অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল মিউজিয়াম’ প্রকাশ শুরু হয়
১৮৭৭: পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১: ক্রিকেটার সুঁটে বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২০: বিশিষ্ট ধারাভাষ্যকার অজয় বসুর জন্ম 
১৯২৩: প্রথম মহিলা স্নাতক ও ডাক্তার কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪৫: বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৪৯: পরিচালক জে পি দত্তের জন্ম
১৯৭৮: বিশ্বের দ্বিতীয় ও ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব শিশুর জন্ম
১৯৮৯: বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান কলকাতায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন
১৯৯০: অক্টোবরে দুই জার্মানি অর্থাৎ পূর্ব জার্মানি এবং পশ্চিম জার্মানি আনুষ্ঠানিকভাবে একত্রিত হবার ঘোষণা করে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৯ টাকা ৮৪.৭৩ টাকা
পাউন্ড ১১০.৩৮ টাকা ১১০.৩৮ টাকা
ইউরো ৯১.৮১ টাকা ৯৫.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
02nd  October, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৫৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
02nd  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৭ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ ৫৩/৩৮ রাত্রি ২/৫৯। হস্তা নক্ষত্র ২৫/০ দিবা ৩/৩২। সূর্যোদয় ৫/৩২/২০, সূর্যাস্ত ৫/১৯/৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৪ গতে ২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৯ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে।
১৬ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ রাত্রি ১/১২। হস্তা নক্ষত্র দিবা ৩/১৯। সূর্যোদয় ৫/৩২, সূর্যাস্ত ৫/২১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ২/২৪ গতে ৫/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৭ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
২৯ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: শ্রীলঙ্কাকে ৩১ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল পাকিস্তান

10:57:00 PM

দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে বাংলা ভাষায় নয়া স্বীকৃতি নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

10:16:00 PM

দিল্লিতে ইউপিআইয়ের মাধ্যমে ফুলের তোড়া কিনলেন জামাইকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু হোলনেস

10:12:00 PM

আর জি কর কাণ্ড: সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আশিস পাণ্ডে গ্রেপ্তার
আর জি করে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার সন্দীপ ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক ...বিশদ

10:11:19 PM

মধ্যপ্রদেশের ভোপালে অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে তৈরি হল দুর্গা মণ্ডপ

10:05:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে দুবাই ফেরত চার যাত্রীর কাছ থেকে ১২টি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স উদ্ধার করল কাস্টমস

09:43:00 PM