Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। কারণ এই নতুন বছরের প্রথম উৎসব নভরোজ থেকে শুরু হল মুঘল বাদশাহ পরিবারের সদস্যদের কারণে অকারণে নৌকাভ্রমণ। অতএব তৈরি থাকতে হবে। লালকেল্লার প্রতিটি পাঁচিল, দেওয়াল ও বহিরঙ্গে একই রং যেন পুনরাবৃত্তি করা না হয়। অতএব  প্রতি বছরই দেখা যায় রং বদলে গিয়েছে। নৌকার রংও বদলে যায়। বদলে যায় বাদশাহ শাহজাদা শাহজাদি বেগমসাহিবাদের পোশাকের রং। প্রতিটি নভরোজে এক-দু’মাস আগেই জ্যোতিষীরা বলে দেবে যে, এবারের নভরোজের কী রং। প্রতিটি বছর মানুষের জীবন তো সমান যায় না। কখনও সুখ, কখনও বেদনা, কখনও মিলন, কখনও বিচ্ছেদ, কখনও প্রাপ্তি, কখনও অপ্রাপ্তি, কখনও হাসি, কখনও কান্না। আর তাই জীবনের রঙের সঙ্গে বছরের রং বদলায়। অতএব হিন্দু ও মুসলিম উভয় জ্যোতিষীদেরই পরামর্শ নিয়েছেন শাহজাহান, দারা শিকোহ অথবা মুহম্মদ শাহ। ব্যতিক্রম ছিলেন অবশ্যই আওরঙ্গজেব। এসব অতিরিক্ত উৎসবপ্রিয়তা তাঁর ছিল না। আর তাই প্রজা থেকে পরিবার। সকলেই থেকেছে তটস্থ। তবে যেদিন থেকে এই লালকেল্লার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, সবথেকে ভালো সময়টা কেটেছে প্রতিষ্ঠাতা ওই শাহজাহানের আমলেই। তারপর রীতিগুলি সবই ছিল। কিন্তু ক্রমেই যেন ফ্যাকাশে হয়েছে। মহম্মদ শাহ ও বাহাদুর শাহ জাফরের সময়কালে ছিল শেষতম উজ্জ্বলতা। অবশ্য, আর্থিক উজ্জ্বলতা কম ছিল। তবে ছিল আন্তরিক মিলনোৎসব হয়ে ওঠার এক চিত্র। লালকেল্লার কাহিনি তো সর্বজনবিদিত। কিন্তু একটি লালকেল্লার মধ্যেও যে একঝাঁক মনোমুগ্ধকর এবং ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ খণ্ডকাহিনি রয়েছে সেটাও সমান প্রণিধানযোগ্য। যেমন দেওয়ান-ই-খাস। দেওয়ান-ই-খাসের পাথর, তার কুশল শিল্পকার্য, দেওয়ালে খচিত চুনি, পান্না। নভরোজ এগিয়ে আসছে। তাই সাজানো হবে দেওয়ান-ই-খাস। অঙ্গুরীবাগ আর গুলাবী বাগকে যেন ঠিক নববধূর মতো দেখতে হয়। ফুল, রঙিন দোপাট্টা, চাঁদোয়া যেন ঘোমটা। যে শামিয়ানার নীচে নবাব, সামন্ত, উজির, সুবেদাররা এসে বসবেন, সেটায় যেন জ্বলজ্বল করে সোনা আর রুপো কেটে সরু সরু সুতোর মতো তৈরি নকশাদার ফিতে দেখতে পান। তাঁদের চোখে যেন এসে ঠিকরে যায় সেই সোনা-রুপোর আলোকময় দ্যুতি। যাতে সন্ধ্যা হওয়ার পর উৎসবের রাতে অন্ধকারে সকলেই মনে করে আকাশের তারকারাজি এত কাছে নেমে এসেছে কীভাবে? অর্থাৎ ওই শামিয়ানা হবে আকাশ। আর ওই সোনা রুপোর তারকাগুচ্ছ হবে আকাশের নক্ষত্র। 
দরবার তৈরি। আজ নভরোজ। জাঁহাপনা হাজির হবেন এবার। রুপোর একটি পালঙ্কে চেপে। যার নাম হাওয়াদার। আর সেই পালকির মধ্যে রয়েছে সিংহাসন। সেখানেই বসে আছেন সম্রাট। সেই সিংহাসন নামিয়ে আনা হবে মাটিতে। পা রাখবেন সম্রাট সবুজ মখমল গালিচায়। দিওয়ান-ই-খাসের ঠিক মধ্যবর্তী স্থানের কৌণিক মার্বেল পাথরের মঞ্চে রাখা আছে বৃহৎ সিংহাসন। যার নাম তখত-ই-তাউস। সম্রাট বসছেন সেখানে। শুরু হবে নভরোজের আচার। শাহজাদারা এসে বসবেন ডানদিকে, বাঁদিকে। শাহজাদিরা থাকবেন চিকের আড়ালে। এরপর দিওয়ান-ই-আমের দিকে অগ্রসর হয়ে বাদশাহ অপেক্ষা করবেন জয়ধ্বনির। সেখানে হাজির সাধারণ সেনার দল। কর্মীরা। দাসদাসী। ঘোড়া ও হাতিচালক। বিরাট বড় বড় জালা নিয়ে আসা হয়েছে। কী আছে এত বড় জালায়? জল? পানীয়? লাল ও সবুজ মখমল কাপড়ে মোড়া। এবং সেই জালার পাশে সারিবদ্ধ রেকাবি হাতে কেল্লার পরিচারকবৃন্দ। জালা অথবা বৃহদাকার সেই কলসি খুলে রেকাবিতে রাখা হচ্ছে অবিশ্বাস্য বস্তু। স্বর্ণমুদ্রা। কেন? বাদশাহ এবার এই স্বর্ণমুদ্রা আকাশের দিকে ছুড়বেন। আর কুড়িয়ে নেবে তাবৎ কর্মীর দল। কোনও বিশৃঙ্খলা ছাড়াই। কীভাবে? কারও কাছেই যেন একটির বেশি দু’টি মুদ্রা পাওয়া না যায়। বেরনোর আগে তাদের পরীক্ষা করা হতে পারে। পাওয়া গেলেই মুঘল দরবারের কাজ হারাতে হবে। এভাবেই ঈদ পালিত হয়। শুধুই কি দিওয়ান-ই-খাস দেখেছে মুসলিম পরব? না। সম্রাট শাহজাহান অথবা মহম্মদ শাহ কিংবা বাহাদুর শাহের আমলে নিয়ম ছিল সব ধর্মের উৎসব পালিত হবে দিওয়ান-ই-খাস থেকেই। অতএব  ন’দিন ধরে রামলীলা উৎসবের সূত্রপাত হবে দিওয়ান-ই-খাস থেকে। রামলীলার কুশীলবদের প্রথম দক্ষিণা হাতে তুলে দেবেন বাদশাহ। দশেরার দিন  দিওয়ান-ই-খাসে নিয়ে আসা হবে নীলকণ্ঠ পাখি। রাখা হবে বাদশাহের সামনে। বাজখানার দারোগা অর্থাৎ যে পাখিদের দেখভাল করে, সে সতর্ক হয়ে নীলকণ্ঠকে রাখবে বাদশাহের হাতে। হিন্দু প্রজা, সেনা, কর্মীদের ধর্মীয় ধ্বনির মধ্যেই বাদশাহ উড়িয়ে দেবেন সেই নীলকণ্ঠ। তারপর হবে শাহজানাবাদ ও দিল্লি জুড়ে দশেরার উৎসবের সূচনা। সারাদিন পর আবার সেই উৎসবের সমাপ্তি হবে দিওয়ানি-ই-খাসের সামনে। সেখানে কী হবে? হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায় পরস্পরকে আলিঙ্গন করবে। অনুষ্ঠানের নাম ছিল— ভারত মিলাপ! অর্থাৎ ভারত ঐক্য। 
দিওয়ান-ই-খাস দেখেছে এই সম্প্রীতি। দিওয়ান-ই-খাস দেখেছে এই সম্প্রীতি বন্ধ হওয়া। দিওয়ান-ই -খাস দেখেছে লক্ষ্মীপুজার সন্ধ্যায় নিজের শরীরে ওজনের সমান স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা কোনও বাদশাহ বিলিয়ে দিয়েছেন ভিক্ষুকদের মধ্যে। বাদশাহের দরবারে প্রসাদ পাঠিয়েছে হিন্দু প্রজারা রেকাবিতে করে। আবার কোনও বাদশাহ এই রীতি বন্ধ করে দিয়ে নিষ্প্রদীপ করেছে পুজোর উজ্জ্বলতাকে। চলে গিয়েছে সময়। বয়ে গিয়েছে কাল। রয়ে গিয়েছে শুধু দিওয়ান-ই-খাস! এখন প্রতিদিন তার সামনে হাজির হয় দেশের সব প্রান্তের পর্যটক। সব ধর্মের মানুষ। আর দিওয়ান-ই-খাস নীরবে প্রত্যক্ষ করে নিত্যদিনের এই চিরন্তন ভারত মিলাপ! 
22nd  September, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দাদি-পোতি মকবরা
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা বেশ মজার তাই না দাদি? আমাদের কেউ চিনবে না! বিশদ

29th  September, 2024
সিমলার ভৌতিক টানেল
সমুদ্র বসু

অন্ধকার একটা টানেল। স্যাঁতস্যাঁতে শ্যাওলা ধরা দেওয়াল। টানেলের ভেতরে ঢোকার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় জল পড়ার আওয়াজ। সঙ্গে কিছু ‘অন্য’ আওয়াজও কানে আসে। না, এটা কোনও ভৌতিক সিনেমার প্লট নয়। খোদ ভারতের বুকেই রয়েছে এমন একটি ‘ভূতুড়ে’ টানেল। বিশদ

29th  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
একনজরে
ওয়ার্ড থেকে রোগীকে নিয়ে স্ট্রেচারে শুইয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁর পরিবারের লোকেরা। তাঁদের ওয়ার্ড থেকে বলে দেওয়া হয়েছিল অ্যাঞ্জিওগ্রাম করাতে হবে। কিন্তু, তাঁদের সঙ্গে হাসপাতালের কোনও স্বাস্থ্যকর্মী ছিলেন না। ...

একটানা বেজে চলেছে তীক্ষ্ণ সাইরেন। কাতারে কাতারে জনতা আশ্রয় নিয়েছে বাঙ্কারে। চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট। বাইরে রাতের আকাশ চিরে ধেয়ে আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইরানি ...

রেশনের কেরোসিনের দাম অক্টোবর মাসে লিটারে সাড়ে ৪ টাকার মতো কমছে। এমাসে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি কেরোসিনের যে ইস্যু প্রাইস ঠিক করেছে তার ভিত্তিতেই এই নতুন ...

অবশেষে কিছুটা হলেও জট কাটল চেঙ্গাইলের ল্যাডলো জুটমিলে। মঙ্গলবার জুটমিল কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের বোনাস দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯১: ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মাসিক পত্রিকা ‘ক্যালকাটা ম্যাগাজিন অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল মিউজিয়াম’ প্রকাশ শুরু হয়
১৮৭৭: পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১: ক্রিকেটার সুঁটে বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২০: বিশিষ্ট ধারাভাষ্যকার অজয় বসুর জন্ম 
১৯২৩: প্রথম মহিলা স্নাতক ও ডাক্তার কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪৫: বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৪৯: পরিচালক জে পি দত্তের জন্ম
১৯৭৮: বিশ্বের দ্বিতীয় ও ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব শিশুর জন্ম
১৯৮৯: বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান কলকাতায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন
১৯৯০: অক্টোবরে দুই জার্মানি অর্থাৎ পূর্ব জার্মানি এবং পশ্চিম জার্মানি আনুষ্ঠানিকভাবে একত্রিত হবার ঘোষণা করে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৯ টাকা ৮৪.৭৩ টাকা
পাউন্ড ১১০.৩৮ টাকা ১১০.৩৮ টাকা
ইউরো ৯১.৮১ টাকা ৯৫.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
02nd  October, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৫৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
02nd  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৭ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ ৫৩/৩৮ রাত্রি ২/৫৯। হস্তা নক্ষত্র ২৫/০ দিবা ৩/৩২। সূর্যোদয় ৫/৩২/২০, সূর্যাস্ত ৫/১৯/৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৪ গতে ২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৯ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে।
১৬ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ রাত্রি ১/১২। হস্তা নক্ষত্র দিবা ৩/১৯। সূর্যোদয় ৫/৩২, সূর্যাস্ত ৫/২১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ২/২৪ গতে ৫/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৭ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
২৯ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: শ্রীলঙ্কাকে ৩১ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল পাকিস্তান

10:57:00 PM

দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে বাংলা ভাষায় নয়া স্বীকৃতি নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

10:16:00 PM

দিল্লিতে ইউপিআইয়ের মাধ্যমে ফুলের তোড়া কিনলেন জামাইকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু হোলনেস

10:12:00 PM

আর জি কর কাণ্ড: সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আশিস পাণ্ডে গ্রেপ্তার
আর জি করে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার সন্দীপ ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক ...বিশদ

10:11:19 PM

মধ্যপ্রদেশের ভোপালে অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে তৈরি হল দুর্গা মণ্ডপ

10:05:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে দুবাই ফেরত চার যাত্রীর কাছ থেকে ১২টি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স উদ্ধার করল কাস্টমস

09:43:00 PM