Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  অন্য পাণ্ডব ও কৌরবরাও। জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার পথে একটি বৃদ্ধ হনুমান পথ আটকে শুয়েছিল। সেটা ছিল একটি পাকদণ্ডী। ভীম অবজ্ঞার দৃষ্টিতে একবার দেখলেন যে, লম্বা লেজ ছড়িয়ে রেখেছে সেই হনুমান যাত্রাপথে। এদিক কিংবা ওদিক নয়। একেবারে ঠিক যেখান থেকে যেতে হবে সেখানেই। ক্রুদ্ধ ও বিরক্ত হয়ে ভীম তাকে আদেশ করেন সরে যেতে। লেজটা সরাও তোমার। আমি যাব। 
বৃদ্ধ হনুমান মানুষের কণ্ঠেই বললেন, আমি তো এক অশক্ত হনুমান। বৃদ্ধ। চলতে ফিরতেও পারি না। তুমি এক যুবক। শক্তিশালী এবং তেজোদীপ্ত। তুমি নিজেই সরিয়ে দাও।
ভীম এগিয়ে গিয়ে সেই চেষ্টাই করলেন। কিন্তু এ কী? এ তো নড়ানোই যাচ্ছে না। আশ্চর্য তো! প্রথমে হেলাফেলা করেছিলেন। অতএব একটু শক্তিপ্রয়োগ করলেন। নাহ! তাও কিছু হচ্ছে না। ব্যাপারটা বেশ অপমানজনক। ভীম প্রায় সর্বশক্তি নিয়োগ করলেন। তাকিয়ে দেখলেন বৃদ্ধ হনুমানের মুখে মৃদু হাসি। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভীম বুঝলেন, কিছু একটা ভুল হচ্ছে। এই হনুমান কোনও সাধারণ প্রাণী হতেই পারে না। 
ভীম করজোড়ে বললেন, আমি ক্ষমাপ্রার্থী। হার স্বীকার করছি। আমি দম্ভভরে ভেবেছি আপনি এক নিতান্তই দুর্বল প্রাণী। আর আমি ভূলোকের  মহাশক্তিধর। সেই ভুল ভাঙল। 
হনুমান এবার নিজের প্রকৃত রূপ ধারণ করলেন। নিজের শরীর বাড়িয়ে করলেন পাহাড়প্রমাণ। বুকে খোদিত রামসীতা। ভীম প্রণাম করলেন। এই মহান চরিত্র যে তাঁর ভ্রাতা সেটাও বুঝলেন ভীম। 
ভীম বললেন, আপনি আমাকে আশীর্বাদ করুন। আর আমাদের পক্ষে থাকুন। আমরা একটা প্রলয়ঙ্করী যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে যাচ্ছি। একদিকে আমরা পাণ্ডব। অন্যদিকে কৌরব। 
হনুমান বললেন, যুগ বদলে গিয়েছে। এটা এক অন্য যুগ। দ্বাপর যুগ। আমার কর্মকাণ্ডের যুগ সমাপ্ত। আমি তোমাদের কোনওরকম সহায়তা করতে পারব না। তবে আমার আশীর্বাদ আছে। আর আমি জানি তুমি যে কাজে যাচ্ছ সেটা সফল হবে। আমি সত্যের পক্ষে। আমি জ্ঞানের পক্ষে। তোমরা যেহেতু এই যুদ্ধে সত্যের পক্ষে, তাই জয় তোমাদের হবেই। ভীম আবার প্রণাম করে এগিয়ে চললেন। 
এই কাহিনি তো সকলের অবগত। তাহলে কেন আবার উচ্চারিত? কারণ, দিল্লির আধুনিকতম কেন্দ্রস্থল কনট প্লেসের নিকটেই থাকা হনুমান মন্দিরে দিল্লিবাসীর এক অবশ্য গন্তব্য বহুকাল ধরে। আর বৃদ্ধ অথবা যুবক, পূজারিরা যুগ যুগ ধরে ভক্ত ও পর্যটকদের বলে আসছেন একটাই গল্প। সেটি হল, এই সেই স্থান যেখানে ছিল জঙ্গল। আর এখান থেকেই ভীম যাচ্ছিলেন হস্তিনাপুরে। এই সেই জমিখণ্ড যেখানে শুয়েছিলেন হনুমান। ভীমের দর্প ভঙ্গ করে তাঁকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। আর এই মন্দির নির্মাণের প্রাথমিক কাজ ভীম করে গিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে জয়ের পর। 
কতটা সত্যি এই কাহিনি? মিথ ও লোকশ্রুতি সত্য-মিথ্যার গ্রাহ্য করে না। কিন্তু আধুনিক দিল্লি এই কাহিনি বিশ্বাস করে। ভীম যে ভৈরব মন্দির স্থাপন করেছিলেন সেটা অনেকেই বিশ্বাস করে। তবে সেটি পুরনো কেল্লার পিছনে। যা ছিল একদা ইন্দ্রপ্রস্থ গ্রাম। সত্যি গ্রামের নামই ছিল ইন্দ্রপ্রস্থ। তাহলে কি এই গ্রাম ইন্দ্রপ্রস্থ আর পাণ্ডবদের রাজধানী তথা রাজপ্রাসাদ ইন্দ্রপ্রস্থও একই স্থানে? সেটাও বা কে বলবে? মহাভারত ইতিহাস? নাকি মহাকাব্য অর্থাৎ কাল্পনিক এক কাহিনি সেই নিয়েই তো টানাপোড়েন ইতিহাসবিদ, পুরাতাত্ত্বিক, ধর্মীয় মানুষের মধ্যে। সুতরাং ভৈরব মন্দিরের মতোই তার অদূরে এই কনট প্লেস নামক আধুনিক মার্কেট প্লেস কোনও এককালে যখন জঙ্গলে আকীর্ণ ছিল এবং সেখান থেকেই হেঁটে গিয়েছেন ভীম, দেখা হয়েছে অমর হনুমানের সঙ্গে, সেই জনশ্রুতির বিশ্বাসও মানুষের মধ্যে প্রোথিত। কিন্তু ওই জঙ্গলে কেন এসেছিলেন ভীম? সেকথাও বলা রয়েছে। দ্রৌপদীর জন্য একটি সুগন্ধযুক্ত ফুল খুঁজতে। যা কেউ কোনওদিন দেখেনি। 
দিল্লির কনট প্লেসে থাকা হনুমান মহারাজজি মন্দিরে নাকি স্বয়ং তুলসীদাস এসেছিলেন? সেরকমও দাবি করা হয়। বলা হয়ে থাকে দিল্লির সম্রাটের সামনে তিনি ভজন শুনিয়ে হনুমান মন্দিরের উপর হিন্দুদের একচ্ছত্র অধিকার আদায় করেন। স্থাপিত হয় মন্দিরগাত্রে একটি অর্ধচন্দ্র। কেন? যাতে কোনও মুসলিম শাসক এই মন্দিরের দিকে নজর না দিতে পারে। অর্থাৎ ভাঙতে না পারে। এসব জনশ্রুতি ও বিশ্বাস। তবে বর্তমান আদলটি নির্মাণ করেন অম্বরের প্রথম মহারাজা মান সিংহ। সম্রাট আকবর তখন সিংহাসনে। পরবর্তীকালে আবার মহারাজা জয় সিং যখন অদূরেই নির্মাণ করলেন যন্তরমন্তর, তখন এই মন্দিরকে আবার সংস্কার করলেন। কনট প্লেসের বাবা খড়্গ সিং মার্গ থেকে প্রবেশ করে রৌপ্যনির্মিত মন্দির দ্বারে রামায়ণের চিত্রগাথা। দেওয়ালে তুলসীদাসের সুন্দরকাণ্ডের গোটা অধ্যায়। একা হনুমান? মোটেই নয়। রাধা-কৃষ্ণ আছেন। রয়েছেন শিব-পার্বতী। স্থান করে নিয়েছেন সন্তোষী মাতা! ভাঙা। গড়া। আবার ভাঙা। আবার গড়া। মহাকাব্য থেকে ইতিহাস। ভীম থেকে মানসিংহ। সত্যি এবং মিথের মধ্যে যতই টানাপোড়েন থাক, দিল্লির কনট প্লেসের হনুমান মন্দিরের মাহাত্ম্য ও আকর্ষণ আজও উজ্জ্বল! 
01st  September, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দাদি-পোতি মকবরা
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা বেশ মজার তাই না দাদি? আমাদের কেউ চিনবে না! বিশদ

29th  September, 2024
সিমলার ভৌতিক টানেল
সমুদ্র বসু

অন্ধকার একটা টানেল। স্যাঁতস্যাঁতে শ্যাওলা ধরা দেওয়াল। টানেলের ভেতরে ঢোকার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় জল পড়ার আওয়াজ। সঙ্গে কিছু ‘অন্য’ আওয়াজও কানে আসে। না, এটা কোনও ভৌতিক সিনেমার প্লট নয়। খোদ ভারতের বুকেই রয়েছে এমন একটি ‘ভূতুড়ে’ টানেল। বিশদ

29th  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
একনজরে
রেশনের কেরোসিনের দাম অক্টোবর মাসে লিটারে সাড়ে ৪ টাকার মতো কমছে। এমাসে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি কেরোসিনের যে ইস্যু প্রাইস ঠিক করেছে তার ভিত্তিতেই এই নতুন ...

একটানা বেজে চলেছে তীক্ষ্ণ সাইরেন। কাতারে কাতারে জনতা আশ্রয় নিয়েছে বাঙ্কারে। চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট। বাইরে রাতের আকাশ চিরে ধেয়ে আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইরানি ...

দিন কয়েক আগে মুরারই ও লাগোয়া ঝাড়খণ্ডে চলেছে লাগাতার বৃষ্টি। আর তার জেরে ফুলেফেঁপে উঠেছিল ঝাড়খণ্ড থেকে বইয়ে আসা বাঁশলৈ নদী। মঙ্গলবার সেই নদীর জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে দুই শিশুকন্যার। ...

কংগ্রেসের আপত্তি টিকল না। হরিয়ানা বিধানসভা ভোটের তিনদিন আগে বুধবার জেল থেকে ছাড়া পেলেন  ধর্ষণ ও খুনের মামলা সাজাপ্রাপ্ত দেরা সাচা সৌদার প্রধান গুরমিত রাম ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯১: ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মাসিক পত্রিকা ‘ক্যালকাটা ম্যাগাজিন অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল মিউজিয়াম’ প্রকাশ শুরু হয়
১৮৭৭: পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১: ক্রিকেটার সুঁটে বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২০: বিশিষ্ট ধারাভাষ্যকার অজয় বসুর জন্ম 
১৯২৩: প্রথম মহিলা স্নাতক ও ডাক্তার কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪৫: বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৪৯: পরিচালক জে পি দত্তের জন্ম
১৯৭৮: বিশ্বের দ্বিতীয় ও ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব শিশুর জন্ম
১৯৮৯: বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান কলকাতায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন
১৯৯০: অক্টোবরে দুই জার্মানি অর্থাৎ পূর্ব জার্মানি এবং পশ্চিম জার্মানি আনুষ্ঠানিকভাবে একত্রিত হবার ঘোষণা করে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৯ টাকা ৮৪.৭৩ টাকা
পাউন্ড ১১০.৩৮ টাকা ১১০.৩৮ টাকা
ইউরো ৯১.৮১ টাকা ৯৫.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
02nd  October, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৫৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
02nd  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৭ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ ৫৩/৩৮ রাত্রি ২/৫৯। হস্তা নক্ষত্র ২৫/০ দিবা ৩/৩২। সূর্যোদয় ৫/৩২/২০, সূর্যাস্ত ৫/১৯/৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৪ গতে ২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৯ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে।
১৬ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ রাত্রি ১/১২। হস্তা নক্ষত্র দিবা ৩/১৯। সূর্যোদয় ৫/৩২, সূর্যাস্ত ৫/২১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ২/২৪ গতে ৫/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৭ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
২৯ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: শ্রীলঙ্কাকে ৩১ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল পাকিস্তান

10:57:00 PM

দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে বাংলা ভাষায় নয়া স্বীকৃতি নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

10:16:00 PM

দিল্লিতে ইউপিআইয়ের মাধ্যমে ফুলের তোড়া কিনলেন জামাইকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু হোলনেস

10:12:00 PM

আর জি কর কাণ্ড: সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আশিস পাণ্ডে গ্রেপ্তার
আর জি করে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার সন্দীপ ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক ...বিশদ

10:11:19 PM

মধ্যপ্রদেশের ভোপালে অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে তৈরি হল দুর্গা মণ্ডপ

10:05:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে দুবাই ফেরত চার যাত্রীর কাছ থেকে ১২টি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স উদ্ধার করল কাস্টমস

09:43:00 PM