Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী রহস্যময় লৌহস্তম্ভ
সমৃদ্ধ দত্ত

একটি লৌহস্তম্ভ কতটা পথ অতিক্রম করেছে? একটি লৌহস্তম্ভ কীভাবে একটি শহরের জন্মবৃত্তান্তকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? একটি লৌহস্তম্ভ মরচে লেগে কেন পুরনো হয় না? একটি লৌহস্তম্ভ কবে প্রথম প্রোথিত হল? কোথায় তার জন্মস্থান? সেখান থেকে এতটা পথ কীভাবে এল? কে এনেছে? কেন এনেছে? একটি লৌহস্তম্ভ ভারতবর্ষ নামক এক চমকপ্রদ রাষ্ট্রের ইতিহাসে কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? এবং সর্বোপরি, একটি লৌহস্তম্ভ একাই এতটা রহস্যময় হল কেন?
দিল্লির কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে থাকা এই আশ্চর্য লৌহস্তম্ভ নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে যত মতান্তর, যত জল্পনা এবং যত তর্কবিতর্ক আজও বিদ্যমান, যা সম্ভবত হরপ্পা ও আর্য সভ্যতার সম্পর্ক নিয়েও হয় না। এই বিখ্যাত আয়রন পিলারের গাত্রে লিপিবদ্ধ রয়েছে বিভিন্ন নাম, স্থান এবং সময়কালের সংকেত। যুগ যুগ ধরে। সবথেকে প্রাচীন যে লিপি, সেখান থেকে উদ্ধার হয় একটি নাম।  চন্দ্র। চন্দ্র কি কোনও রাজার নাম? কে তিনি? দীর্ঘ চাপানউতোর আজও চললেও সবথেকে গ্রহণযোগ্য তথ্য হিসেবে ধরে নেওয়া হয় চন্দ্র নামের মালিকের নাম দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। কেন? কারণ যে আকার ও হরফের ধাঁচ এই লিপিতে দেখা যায়, সেটি ইঙ্গিত করে চতুর্থ অথবা পঞ্চম শতাব্দীর দিকে। আবার ঠিক ওই সময়কালেই অন্যত্র পাওয়া গিয়েছে যে লিপি কিংবা অনুরূপ প্রস্তর অথবা লৌহস্তম্ভ এবং যেগুলি প্রমাণিতভাবেই ঩দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত অথবা সমুদ্রগুপ্তের আমলেরই, সেই ধাঁচ অবিকল এরকমই। কিছু কিছু পার্থক্য রয়েছে। যুগের সঙ্গে লিপির হরফের বদল ঘটেছে।  সে তো বোঝা গেল। কিন্তু দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত হঠাৎ এই কতুব মিনার প্রাঙ্গণে কী করতে এসেছিলেন? এখানে কী ছিল যে, এখানে হঠাৎ প্রোথিত করবেন এরকম একটি লৌহস্তম্ভ নিজের নামাঙ্কন ও যুগকে ঐতিহাসিক নথি প্রদান করতে? দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন বিষ্ণুর উপাসক। একটি অংশের অভিমত ছিল মথুরায় প্রথম এই লৌহস্তম্ভ প্রোথিত হয়। কিন্তু বিষ্ণুপদ পাহাড়ে প্রোথিত হয় এই লৌহস্তম্ভ। মথুরায় তো সেরকম কোনও পাহাড় নেই? এবং সেখানে বিষ্ণুপাহাড় থাকবে কীভাবে? সেই সময় মথুরা প্রবলভাবে বৌদ্ধ প্রভাবান্বিত। তাহলে? অতএব লিপি উদ্ধার ও বিশ্লেষণ করে আন্দাজ করা হয়েছে এই লৌহস্তম্ভ আজকের মধ্যপ্রদেশের বিদিশায় উদয়গিরিতে স্থাপন করা হয়েছিল। এক বা একাধিক যুদ্ধ জয় করার স্মারক হিসেবে এই লৌহস্তম্ভের প্রতিষ্ঠা হয়তো। কোন জনপদের কথা বলা হয়েছে যেখানে এই স্তম্ভনির্মাতা যুদ্ধ করেছিলেন এক সম্মিলিত প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে? ভঙ্গ! সংস্কৃত ভাষায় যে জনপদের নাম লেখা রয়েছে ভঙ্গ, সেই তাহলে বঙ্গ? বঙ্গভূমির প্রতি বহিরাগতদের আকর্ষণ কত যুগ ধরে তাহলে? বঙ্গবিজয় করে পশ্চিমে গিয়ে যিনি সিন্ধু পার হয়ে বল্মীক রাজ্য দখল করেছিলেন, তার প্রোথিত লৌহস্তম্ভের রহস্য এখান থেকেই শুরু হয়। কারণ, কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে প্রাপ্ত এই লৌহস্তম্ভের পরবর্তীকালের লিপিতে পাওয়া যায় রাজা অনঙ্গপালের নাম। কে এই অনঙ্গপাল? তার কাছে কীভাবে এল এই স্তম্ভ? 
অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত টোমার বংশের  শাসন ছিল উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে। হরিয়ানা নামক এক জনপদ থেকে যে যাত্রা শুরু হয়। শুরু করেছিলেন প্রথম অনঙ্গপাল। কিন্তু সেই রাজ্যপাটকে কার্যত সাম্রাজ্যের রূপ দিলেন যিনি, তিনি দ্বিতীয় অনঙ্গপাল। যাঁর নাম লিপিবদ্ধ রয়েছে এই লৌহস্তম্ভে। ঠিক এখান থেকেই ইতিহাসবিদদের আবিষ্কার তথা বিশ্লেষণ যে, দ্বিতীয় অনঙ্গপাল মধ্যপ্রদেশের সেই উদয়গিরি থেকে নিয়ে আসেন এই লৌহস্তম্ভ। অর্থাৎ গুপ্ত সাম্রাজ্য যখন অস্তমিত। কিন্তু কেন আনলেন? আর এখানেই বা কেন স্থাপিত হল?  পুরাতত্ত্ববিদ, ভারতবিদ ও ইতিহাসকার আলেকজান্ডার কানিংহাম জানিয়েছেন, স্তম্ভগাত্রে লেখা রয়েছে, সম্বাদ দিহালি ১১০৯ অনঙ্গ পাল বাহি। যার অনুবাদ ১০৫২ খ্রিস্টাব্দে স্তম্ভগাত্রে অনঙ্গপালের নামাঙ্কন হয়। আর এই অনঙ্গপাল স্বাভাবিকভাবেই দ্বিতীয় অনঙ্গপাল। 
তি঩নিই এনেছেন। কিন্তু ইতিহাসের গতি ও অভিমুখ একই খাতে বহমান হয় না। অতএব এই তত্ত্বকে অস্বীকার করলেন কিছু ঐতিহাসিক। তাঁরাও কি কোনও একটি থিওরিতে একমত হলেন? না। হলেন না। কেউ বললেন, ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে আদতে কুতুব উদ্দিন আইবক বর্তমান স্থলে লৌহস্তম্ভ স্থাপন করেছেন। আবার অন্যদিকে কেউ কেউ বলেন মোটেই না। ইলতুৎমিস করেছেন এই কাজ। ত্রয়োদশ শতকে। তিনি বিদিশা আক্রমণ করেছিলেন। বিদিশা জয়ের স্মারক হিসেবে নিয়ে এসেছেন লৌহস্তম্ভ। 
দ্বিতীয় অনঙ্গপাল এত গুরুত্বপূর্ণ কেন? কারণ এই অনঙ্গপালই হরিয়ানা থেকে আরও এগিয়ে নিয়ে এসে তাঁর রাজধানী স্থাপন করেছিলেন। যেখানে করেছিলেন, সেই জনপদের নাম ধিল্লিকাপুরী! যার নাম আগে ছিল ইন্দ্রপথ। রহস্য বাড়ছে। ধিল্লিকাপুরী থেকেই যে দিল্লি নামের উৎপত্তি, সেটা নিয়ে হয়তো সংশয় নেই। এবং দ্বিতীয় অনঙ্গপালকেই দিল্লি শহরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেই দেখা হয়, তাও পুরাতাত্ত্বিকরা স্বীকার করেন বহু তর্ক-বিতর্ক করে।  কুতুব মিনার কমপ্লেক্স থেকে ৫০ মিটার  হাঁটলে পাওয়া যাবে একটি বুজে যাওয়া জলাশয়।  জল কোথায়? নেই। কিন্তু পুরাতাত্ত্বিক খননকার্যের পর জানা যাচ্ছে জলাশয় ছিল। আদতে যা এক বিস্তীর্ণ হ্রদ। যার নাম অনঙ্গতাল। আজ গেলে দেখা যাবে বাবলা গাছ আর ঘাসজঙ্গলে পূর্ণ। কিন্তু এই ছিল দ্বিতীয় অনঙ্গপালের শাসনকালে ধিল্লিকাপুরী তথা দিল্লির অন্যতম জলের উৎস। আসল লালকেল্লা কোনটা? এই কুতুব কমপ্লেক্সের এলাকার মধ্যে থাকা কেল্লা লাল কোট! দ্বিতীয় অনঙ্গপালের প্রাসাদ ছিল বলে যা মনে করা হয়। সেই প্রাসাদ আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু স্তূপ আর প্রাচীর। এ তো দেখা যাচ্ছে। আজও। যা দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু জনশ্রুতিতে ভেসে রয়েছে সেরকম একটি পুরনো নামের উৎপত্তি নিয়ে ভাবা যাক! 
এই যে ধিল্লিকাপুরী জনপদের আদি নাম ছিল ইন্দ্রপথ! যখন অনঙ্গপাল আসেন। সেটি আবার কী? দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত, অনঙ্গপাল ও ধিল্লিকাপুরীর সন্ধান করতে করতে ইতিহাস কি তাহলে বহু যুগ পিছনে চলে গেল? ইন্দ্রপথ মানে কি ইন্দ্রপ্রস্থ নয়? যা অত্যন্ত স্বাভাবিক। কারণ এই টোমার সাম্রাজ্যের বংশধররা নিজেদের একটি বিশেষ বংশের উত্তরাধিকারী হিসেবেই দাবি করে। কোন বংশ? পাণ্ডব! বললাম না রহস্য ফুরাচ্ছেই না! 
12th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
একনজরে
আগামী ১২ জুন শুরু হচ্ছে ট্রান্সফার উইন্ডো। দলবদলের মরশুমে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন অসংখ্য লাল-হলুদ সমর্থক। সোশাল সাইটে তারকা ফুটবলারদের নাম নিয়ে জোরদার চর্চা। কোন পথে এগচ্ছে মশালবাহিনী? খোলামেলা নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ...

মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া প্রাক্‌ বর্ষার মাঝারি বৃষ্টি স্বস্তি দিল মালদহবাসীকে। জুড়োলো দহন জ্বালা। বুধবার ভোরে ঝোড়ো হওয়ার সঙ্গে জেলার বেশ কিছু জায়গায় মুষলধারে বৃষ্টি নামে। ...

ব্যাঙ্কিং পরিষেবার বহর বাড়াতে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে লেনদেনের সুযোগ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এই ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং পরিষেবা দেওয়ার জন্য তারা ১২টি রাষ্ট্রায়ত্ত ...

কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনার ২১টি থানা, জিআরপি এবং হাসপাতালে অস্বাভাবিকভাবে মৃতদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নতুন জায়গা নির্দিষ্ট করে দিল স্বাস্থ্যভবন। এর মধ্যে পাঁচটি হাসপাতাল, ১২টি জিআরপি থানা এবং কলকাতা পুলিস এলাকার চারটি থানা রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস
১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে
১৮১৮ - প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান
১৮২৯- বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯৪ - ভারতে ফলিত গণিতের জনক বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেনের জন্ম 
১৯০২ - কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে
১৯০৫ - বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৬- নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮- ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯- জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯২৮- বিশিষ্ট তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দীর জন্ম
১৯৩০ - বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন
১৯৫১- বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৪ টাকা ১০৭.৭২ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪।  পূর্ণিমা ৩৬/৫ রাত্রি ৭/২৩। বিশাখা নক্ষত্র ১০/৪৫ দিবা ৯/১৫। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/২ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৪ মধ্যে। 
৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৬/৪৮। বিশাখা নক্ষত্র দিবা ৮/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
১৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভূপতিনগরে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, কাঠগড়ায় বিজেপি
পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর থানার এক্তারপুরে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অম্বিকেশ মান্নার ...বিশদ

06:30:00 PM

ইডি-সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছেন, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:21:55 PM

একবছর আগে থেকেই বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:19:19 PM

মোদি জিতলে এটাই ভারতবর্ষে শেষ নির্বাচন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:11:43 PM

সবার সার্টিফিকেট বহাল থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:09:11 PM

সারাদেশে বিজেপিকে মদত দিচ্ছে বামেরা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:07:47 PM