Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। এই সাবেক প্রতীকের মধ্যে সারস গোত্রের দু’টি পাখিকে চিনতে অসুবিধে হয় না। কিন্তু সঠিকভাবে পাখিগুলির পরিচয় আজ হয়তো অনেকেই বলতে পারবেন না। কারণ উনিশ শতকেও কলকাতার অন্যতম পরিচিতি এই ‘হাড়গিলে’ আর তাদের দেখা যায় না। হাড়-গিলে খেয়ে হজম করার গুণ থেকে নাম হলেও ঔপনিবেশিক শহরের পুর পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল হাড়গিলে।
কলকাতা সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণের পাওয়া যায় মিসেস ফ্যানি পার্কসের ডায়েরি থেকে। ১৮২২ সালের ডিসেম্বরে কলকাতার ময়দানে সকাল-সন্ধ্যা ভ্রমণের সময় হাড়িগিলেদের ঝাঁক তাঁরও নজরে পড়েছিল। মেমসাহেব লিখেছেন যে, প্রায়ই  লাট সাহেবের বাড়ির গেটের মাথায় সিংহের মূর্তির উপর হাড়গিলেদের সার বেঁধে বসে থাকতে দেখতেন। তার মনে হতো যেন সিংহের মতন পাখিগুলোও বাড়ির স্থাপত্যের অঙ্গবিশেষ। জেমস ফ্রেজার বেইলির জলরঙে আঁকা কলকাতার দৃশ্য থেকে তৈরি করা লিথোগ্রাফ সহ বিভিন্ন প্রাচীন ছবিতে শহরের অলিখিত ম্যাসকট হিসেবে হাড়গিলে পাখির উজ্জ্বল উপস্থিতি আমাদের চোখ এড়ায় না।  
অবশ্য এই শহরে হাড়গিলের সচিত্র ডকুমেন্টেশন আরও পুরনো। ১৭৭৩ সালে কলকাতার তৎকালীন সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হিসেবে যোগ দিলেন স্যর এলিজা ইম্পে। মিসেস মেরি ইম্পে কয়েক বছরের মধ্যেই এদেশীয় নানা পশুপাখি জোগাড় করে গড়ে তুললেন এক বড় চিড়িয়াখানা। তারপর এদেশের গুণী কয়েকজন মিনিয়েচার চিত্রকরকে নিয়োগ করলেন সেই সব জীবজন্তুদের বাস্তবানুগ ছবি আঁকার জন্য। মিসেস ইম্পের ছবির সেই অ্যালবামে জায়গা করে নিয়েছিল একটি হাড়গিলের ছবি, যেটি এঁকেছিলেন শেখ জায়েন-উদ-দিন।
বিশ্রাম নেওয়ার সময় বাড়ির উঁচু ছাদে হাড়গিলেদের নিশ্চল উপস্থিতি বিদেশিদের লেখায় বারবার ফিরে এসেছে। ১৮৩৭ সালে প্রকাশিত নিজের স্মৃতিকথাতেও এমা রবার্টস এই কথা উল্লেখ করেছেন। তার সঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন যে, হাড়গিলের লেজের নীচের দিকের সাদা পালক গুচ্ছ ইংল্যান্ডে বা ফ্রান্সে মেসসাহেবেদের কাছে ‘ফ্যাসন এক্সেসারি’ হিসেবে ছিল বেশ মূল্যবান। তবে যারা এই পালক বিক্রি করত, তারা বলতে চাইত না যে পালকগুলি পাখির শরীরের ঠিক কোন অংশ থেকে সংগৃহীত।  পাছে সঠিক তথ্য জানলে পরিচ্ছন্নতা প্রিয় মেমসাহেবের কাছে পালকের দাম কমে যায়!  
বর্জ্য খায় বলে অশুচি বিধায় নাগরিকরা বাড়ির ছাদে এসে মাথায় ও ঘাড়ে পালকহীন এই বৃহদাকার পাখিদের বসাটা পছন্দ করতেন না। অন্যদিকে, পুর পরিষেবায় তাদের সহায়তার কারণেই এই পাখি ধরা বা মারা ছিল আইনত নিষিদ্ধ। তবুও বাড়ির ছাদে বসলে চোরাগোপ্তা পাখির পালক ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটত, যা হয়তো মেমসাহেবদের পোশাকের শোভা বাড়াত। ডানা ভাঙা এক হাড়গিলে পাখির রাজভবনে গিয়ে নিজের অবস্থা দেখিয়ে নালিশ জানানোর খবর বেশ সরসভাবে প্রকাশিত হয়েছিল  ৯.৬.১৮৫৩ তারিখে ‘সংবাদ প্রভাকরে’র পাতায়।   
আসলে শহরের পুর পরিষেবা শুরুর দিনগুলিতে আবর্জনা অপসারণের অপ্রতুল ব্যবস্থা থেকে এই পাখির বিচরণ ভূমি হয়ে উঠত শহরের নানা জায়গায় পড়ে থাকা জঞ্জালের স্তূপ। মহেন্দ্রনাথ দত্ত তার স্মৃতিকথায় নিমতলা শ্মশানেও শকুনের সঙ্গে হাড়িগিলে পাখি বসে থাকার কথা বলেছেন। সর্বভূক এই পাখির ময়লা খেয়ে জঞ্জাল অপসারণে সহায়তার জন্যই শহরের পুরসংস্থার প্রতীকেও স্থান পায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে দু’টি সাপকে ঠোঁটে ধরে রয়েছে দু’টি হাড়গিলে। সঙ্গে রয়েছে সিংহ, রাজমুকুট ও জাহাজ সহ ব্রিটিশ রাজকীয় চিহ্ন। 
১৮৯৬ সালে কলকাতা কর্পোরেশনের জন্য এই প্রতীক বা ‘কোর্ট-অব-আর্মস’ সরকারিভাবে জারি করা হলেও সাধারণ মানুষের কাছে তার আগে থেকেই শহরের ঔপনিবেশিক প্রশাসন পরিচালিত কর্পোরেশন ও হাড়গিলে ছিল সমার্থক। ১৮৯৪ সালের মিনার্ভা থিয়েটারে অভিনয়ের জন্য রচিত ‘সভ্যতার পাণ্ডা’ প্রহসনে গিরিশচন্দ্র ঘোষ ‘হাড়গিলে কমিশনার’ নামে এক চরিত্র এঁকেছিলেন। নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে কমিশনার জানাচ্ছেন যে, তাঁর ‘হাড়গিলে’ নাম হয়েছে সাহেবদের এঁটো হাড়-গিলে গিলে। আর তাঁর নিবাসস্থল ট্যাক্সের বিলে ও জীবনের উদ্দেশ্য ছিল ভোটে জিতে কমিশনার হয়ে ‘রেয়োতের’ হাড়-মাস খাওয়া।  
হাড়গিলে পাখিকে ইংরেজিতে বলা হয় অ্যাডজুটেন্ট স্টর্ক বা অ্যাডজুটেন্ট বার্ড। ১৮৯৭ সালে প্রকাশিত সেঞ্চুরি ডিকশনারিতে হাড়গিলে পাখির ছবি সহ এই ইংরেজি নামের উৎপত্তি নির্দেশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে অ্যাডজুটেন্ট বলা হতো সামরিক বাহিনীর নির্দিষ্ট পদের অফিসারদের।  পাখিটির হাঁটার মধ্যে সামরিক কর্মীর চলার ধরনটি লক্ষ করেই হয়তো এদেশে প্রথম এসে ইংরেজরা পাখিটির এই নাম দিয়েছিল।    
জনপদগুলি যত উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে জঞ্জাল মুক্ত হয়েছে, ততই হাড়গিলের খাবার ও বাসস্থানে টান পড়েছে। ফলে বিংশ শতকের প্রথম দিক থেকেই সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া থেকেই তাদের সংখ্যা কমতে থাকে। আজ সারা দুনিয়াতেই তাদের অস্তিত্ব বিপন্ন। ঘটনার সেই পরম্পরায় বহু জায়গার মতো এই শহরের আকাশ থেকেও একদিন হাড়গিলে পাখিরা একেবারেই মুছে গেল। শহরের পুরনো ইতিহাসের মতো হাড়গিলের অস্তিত্ব রয়ে গেল কিছু প্রাচীন নথি আর এই নিউ মার্কেটের গেটের উপর কর্পোরেশনের পুরনো প্রতীক চিহ্নের মধ্যে। 
31st  March, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী রহস্যময় লৌহস্তম্ভ
সমৃদ্ধ দত্ত

একটি লৌহস্তম্ভ কতটা পথ অতিক্রম করেছে? একটি লৌহস্তম্ভ কীভাবে একটি শহরের জন্মবৃত্তান্তকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? একটি লৌহস্তম্ভ মরচে লেগে কেন পুরনো হয় না? একটি লৌহস্তম্ভ কবে প্রথম প্রোথিত হল? কোথায় তার জন্মস্থান? বিশদ

12th  May, 2024
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
একনজরে
কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনার ২১টি থানা, জিআরপি এবং হাসপাতালে অস্বাভাবিকভাবে মৃতদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নতুন জায়গা নির্দিষ্ট করে দিল স্বাস্থ্যভবন। এর মধ্যে পাঁচটি হাসপাতাল, ১২টি জিআরপি থানা এবং কলকাতা পুলিস এলাকার চারটি থানা রয়েছে। ...

ব্যাঙ্কিং পরিষেবার বহর বাড়াতে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে লেনদেনের সুযোগ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এই ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং পরিষেবা দেওয়ার জন্য তারা ১২টি রাষ্ট্রায়ত্ত ...

আগামী ১২ জুন শুরু হচ্ছে ট্রান্সফার উইন্ডো। দলবদলের মরশুমে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন অসংখ্য লাল-হলুদ সমর্থক। সোশাল সাইটে তারকা ফুটবলারদের নাম নিয়ে জোরদার চর্চা। কোন পথে এগচ্ছে মশালবাহিনী? খোলামেলা নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ...

নিজেদের এলাকার বুথের ফলাফলের উপর তৃণমূল নেতাদের ভাগ্য ঝুলে রয়েছে। অতীতে দেখা গিয়েছে, অনেক তাবড় নেতার বুথে দল ফল খারাপ করেছে। তারপরও তাঁরা বহাল তবিয়তে ক্ষমতায় থেকে গিয়েছেন। সংগঠনের তাঁরাই শেষ কথা। এবার সেটা হবে না। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস
১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে
১৮১৮ - প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান
১৮২৯- বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯৪ - ভারতে ফলিত গণিতের জনক বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেনের জন্ম 
১৯০২ - কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে
১৯০৫ - বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৬- নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮- ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯- জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯২৮- বিশিষ্ট তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দীর জন্ম
১৯৩০ - বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন
১৯৫১- বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৪ টাকা ১০৭.৭২ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪।  পূর্ণিমা ৩৬/৫ রাত্রি ৭/২৩। বিশাখা নক্ষত্র ১০/৪৫ দিবা ৯/১৫। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/২ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৪ মধ্যে। 
৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৬/৪৮। বিশাখা নক্ষত্র দিবা ৮/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
১৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভূপতিনগরে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, কাঠগড়ায় বিজেপি
পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর থানার এক্তারপুরে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অম্বিকেশ মান্নার ...বিশদ

06:30:00 PM

ইডি-সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছেন, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:21:55 PM

একবছর আগে থেকেই বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:19:19 PM

মোদি জিতলে এটাই ভারতবর্ষে শেষ নির্বাচন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:11:43 PM

সবার সার্টিফিকেট বহাল থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:09:11 PM

সারাদেশে বিজেপিকে মদত দিচ্ছে বামেরা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:07:47 PM