Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

শুভ বিজয়া
কৌশিক মজুমদার 

বিজয়ার থেকেই ধীরে ধীরে দিনগুলো, রাতগুলো কেমন অদ্ভুত ঝিমধরা ক্লান্ত লাগে। প্রতি মুহূর্তে মনে হয় যেন এবার আরও অনেক কিছু করার ছিল, জীবনপাত্র উছলিয়া ভরার ছিল। ভরা হল না। 
প্রতিবার বাকি থেকে যায়। অপূর্ণ থেকে যায় অনেক কিছু। প্যান্ডেলে লাইন দিয়ে ঠাকুর দেখা, অনেকদিন পরে আবার চেনামুখ, কথা দেওয়া ‘দেখা হবে’, পুজোসংখ্যা বুকে লেপ্টে ঘুমোনো কিংবা ফাঁকতালে দেখে নেওয়া নতুন সিনেমা। প্রতিবার হাল্কা কাশের মতো দিনেরা আসে। চলে যায়। নদীর বন্যা মিটে গেলে যেমন পলি পড়ে থাকে, থেকে যায় স্মৃতি। ভিতরে ভিতরে ভাবতে থাকি, আবার একটা নতুন শুরু। সবকিছু আবার ‘রিবুট’ করে আরম্ভের সূত্রপাত। সেই রাজনীতি, মিম আর প্রাত্যহিকের না পাওয়াদের দরজায় কড়া নাড়া। পারব তো, আবার সেই জীবনের সঙ্গে নিজেকে মিলিয়ে দিতে? 
মা আসেন। এই চার-পাঁচদিন যেন অমর্ত্য হয়ে দেখা দেয় ধরিত্রীতে। গ্যাস বেলুনের মতো, রাস্তায় ঝোলা চীনা লন্ঠনের মতো, ভেসে আসা লতা-হেমন্তের পুজোর গানের মতো এইদিন ক’টা যেন বড্ড অপার্থিব। আলো, শব্দ, গন্ধে অপরূপ। 
পুজোর অবকাশ কারও বা দীর্ঘ, কারও বা হ্রস্ব। কারও ছুটি শেষ হতে-হতে হাওয়া উত্তর থেকে দক্ষিণে মোড় নেয়, বন্ধুতায় স্নিগ্ধ হয়ে ওঠে সূর্যের তাপ। কারও ছুটি ফুরিয়ে যায় বিলম্বিত দীর্ঘশ্বাসের মতো। দেবীপক্ষের চাঁদ যখন পূর্ণিমা পেরিয়ে ক্ষীণতর হতে শুরু করে, সেই সঙ্গে ফুরোয় তাঁদেরও ‘নন্দে-আলস্যে-তৃপ্তিতে ভরা শারদ অবকাশ। আত্মীয়বন্ধুর সঙ্গে পুনর্মিলিত হয়ে, নতুন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়ে, নতুন পোশাক কিনে—তবু, সম্পূর্ণ ভরে ওঠে না এই ছুটির বিরল মধুর দিনগুলো, যতক্ষণ না একখানা সদ্য প্রকাশিত পুজোসংখ্যা হাতে নিয়ে নিশ্চিন্তে আরাম করে আমরা বসতে পারি। পোশাকের আনন্দ পুরনো হয় দু’দিনে, আত্মীয়বন্ধুরা ফিরে যান নিজ-নিজ কর্মস্থলে। আর তখনও প্রাণের সুহৃদ হয়ে ঘিরে থাকে বই—সবটুকু আকর্ষণ শেষে যা অনাদরে পড়ে থাকবে খাটের তলায় কিংবা শেল্ফের কোণে।
এই ক’দিন মা আমাদের অলীক এক জাদুবাস্তবতার দুনিয়ায় নিয়ে যান। যেখানে অন্তত ক’টা দিনের জন্য সবাই বেদনাহীন। আর তাই হয়তো, যে বাবার কারখানা সেদিন বন্ধ হয়েছে, যে মা এখনও চাকরির জন্য পথে বসে, যে ভাইটা এমএ পাশ করেও ঘুগনির দোকান দিয়েছে, যে বোন অফিসে ওভারটাইম আর ক্লায়েন্টের কল সামলে রাত আড়াইটেয় একছুটে প্যান্ডেলে ঘুরে এসেছে, সবাই অপেক্ষায়...আবার কবে আসবে গো মা?
আমরা যখন রাজা ছিলাম বালককালে, আমাদের সকালের খাতা আর বেলপাতারা ভরে উঠত ১০৮ বার লেখা ‘শ্রী শ্রী দুর্গামাতা সহায়’-এ। এই বেলপাতা যাবে দেবীর পায়ে অঞ্জলিতে। এর নাম নাকি যাত্রা করা। খাগের কলম দিয়ে গম্ভীরমুখে যাত্রা করার খানিক পরেই দেবী বরণ আর সেটা শেষ হতে না হতে দুশো মজার শুরু। আজ কেউ পড়াশুনো করবে না। আজ বাড়ি বাড়ি গিয়ে গিয়ে প্রণাম ঠুকলেই মিলে যাবে বড় বড় সাদা সাদা গোল কদমা, চিনির হাতি-ঘোড়া, নারকেল নাড়ু, তক্তি, এলোঝেলো, কালো জিরে মেশা কটকটে নিমকি। আর ভাগ্য ভালো থাকলে সদ্য বাজারে ওঠা ধনেপাতার কুচি ছেটানো নিরামিষ ঘুগনি।
পুরনো কলকাতার বিজয়ায় নারকেলছাবার কথা লিখেছেন স্বামীজির ভাই মহেন্দ্রনাথ দত্ত ‘বিজয়ার দিন পাড়ার বুড়ো ব্রাহ্মণদের কিঞ্চিৎ প্রণামী দিয়া প্রণাম করিতে হইত। বিজয়ার দিন নারিকেলছাবা দেওয়া হইত। বিজয়ার কোলাকুলিতে সন্দেশ বা অন্য কোন খাবার চলিত না। কিন্তু সংস্কার এমন জিনিস যে, এখন পর্যন্ত নারিকেলছাবা দেখিলে বিজয়ার রাত্রি মনে পড়ে। তখনকার দিনে অনেক ভট্টাচার্য বামুন বার্ষিকী পাইতেন। এখন সেটা উঠিয়া গিয়াছে। বিজয়ার রাত্রে পরস্পরের বিরোধ ভুলিয়া কোলাকুলি করিতে হইত। এখন যেমন মাসে-মাসে লোকজনের টাকা চুকাইয়া দেওয়া হয় আগে তেমন ছিল না। কথায় ছিল ঢাকে-ঢোলে অর্থাৎ দুর্গাপূজায় এবং চড়কে লোকে দেনা চুকাইয়া দিত। তখন মুদীর দোকান থেকে উনো নেওয়ার প্রথা ছিল। সেটা বছরে দুবার পরিশোধ হইত। সর্ব বিষয়ে তখন দুর্গাপূজার মহা আনন্দের ভাব ছিল। এমন কি গ্রাম্য মুসলমানরা আসিয়া প্রতিমাকে তিনবার সেলাম সেলাম সেলাম বলিয়া চলিয়া যাইত। যাহাদের বাড়ীতে প্রতিমা না আসিত, তাহারা কয়েকদিন চণ্ডীপাঠ করাইতেন। এইটা ছিল তখনকার দিনের জাতীয় উৎসব।’ কালীপ্রসন্ন সিংহ তাঁর হুতোম প্যাঁচার নকশায় বিজয়ার অদ্ভুত সুন্দর এক ছবি এঁকেছেন। ‘এ দিকে দেখতে দেখতে দিনমণি য্যান সম্বৎসরের পূজোর আমোদের সঙ্গে অস্ত গ্যালেন। সন্ধ্যাবধূ বিচ্ছেদ বসন পরিধান করে দ্যাখা দিলেন। কর্মকর্তারা প্রতিমা নিরঞ্জন করে, নীলকণ্ঠ শঙ্কচীল উড়িয়ে “দাদা গো” “দিদি গো” বাজনার সঙ্গে ঘট নিয়ে ঘরমুকো হলেন। বাড়ীতে পৌছে চণ্ডীমণ্ডপে পূর্ণ ঘটকে প্রণাম করে শান্তিজল নিলেন, পরে কাঁচা হলুদ ও ঘটজল খেয়ে পরস্পর কোলাকুলী কল্লেন। অবশেষে কলাপাতে দুর্গানাম লিখে সিদ্ধি খেয়ে বিজয়ার উপসংহার হলো। ক দিন মহাসমারোহের পর আজ সহরটা খাঁ খাঁ কর্তে লাগলো-পৌত্তলিকের মন বড়ই উদাস হলো, কারণ লোকের যখন সুখের দিন থাকে, তখন সেটীর তত অনুভব কত্তে পারা যায় না, যত সেই সুখের মহিমা দুঃখের দিনে বোঝা যায়।
দুর্গোৎসব অ্যাক বছরের মত ফুরুলো। ঢুলীরা নায়েব বাড়ী বিদেয় হয়ে শুঁড়ীর দোকানে রং বাজাচ্চে। ভাড়া করা ঝাড়েরা মুটের মাথায় বাঁশে ঝুলে টুনু টুনু শব্দে বালাখানায় ফিরে যাচ্চে। জজমেনে বামুনের বাড়ীর নৈবিদ্দির আলো চাল ও পঞ্চশস্য শুকুচ্চে, ব্রাহ্মণী ছেলে কোলে করে কাটি নিয়ে কাগ তাড়াচ্চেন। সহরটা থমথমে। বাসাড়েরা আজো বাড়ী হতে ফেরেন নি, আফিস ও ইস্কুল খোলবার আরো চার পাঁচ দিন বিলম্ব আছে।’ 
এ তো গেল খাস কলকাতার কথা। পল্লিচিত্রে দেখতে পাই, সেকালের পাড়াগাঁয়ে দশমীর চাঁদে যখন চারিদিক আকুল ভেসে যাচ্ছে, কোথা থেকে যেন আচমকা বয়ে আসত চাঁপা আর রজনীগন্ধার মন কেমনিয়া গন্ধ। ঘরে ঘরে চলছে প্রণাম, আশীর্বাদ আর আলিঙ্গন। তারই মধ্যে গাঁয়ের অশ্বত্থ গাছের তলায় পল্লির যুবকরা বিরাট এক গামলায় সিদ্ধি গুলে, তাতে দুধ আর চিনি মিশিয়ে কেউ এক গেলাস, কেউ আধা গেলাস খেয়ে আনন্দে নাচছে, গাইছে, হাসছে। আবার সদ্য পরিবারের প্রিয়জনকে হারানো কে যেন ডুকরে কেঁদে উঠছে। বৃদ্ধারা যুবতীদের আশীর্বাদ করছেন, ‘জন্মএয়োস্ত্রী হও, পাকা চুলে সিঁদুর পর, হাতের নোয়া অক্ষয় হোক।’ যুবকদের বলছেন, ‘আমার মাথায় যত চুল তত বছর পরমায়ু হোক।’ পুজোবাড়ির বাদ্য থেমে যায় ধীরে ধীরে। কিছুদিন আগেই যে অলৌকিক প্রতিমা চারিদিক আলো করে ছিলেন, পুরনো চণ্ডীমণ্ডপে সেই বেদি এখন শূন্য পড়ে আছে। সামনে টিমটিম করে জ্বলছে প্রদীপ। কিন্তু মায়ের চলে যাওয়ার শোকের অন্ধকার তাতে দূর হচ্ছে না। 
আর তারপরেই আসেন কোজাগরী লক্ষ্মীঠাকুরান। তাঁর লক্ষ্মীমন্ত রূপের সঙ্গে পূর্ণিমার স্নিগ্ধতা, এ দুয়ের ভেতর একটা নিবিড় যোগাযোগ আছে। এই দেবী অমিত সৌন্দর্যের অধিকারী। সদ্যসমাগত যৌবন তাঁকে মোহময়ী করেছে। নানা অলংকারে সেজেছেন তিনি। সব রকমের শুভচিহ্ন তাঁর শরীরজুড়ে। মাথায় শোভা পাচ্ছে মুকুট, হাতে ব্রেসলেট। কালো চুলের ঢেউয়ের বলয় ভাসছে বাতাসে। গায়ের রং যেন গলানো সোনা, মুক্তোর গয়না তাঁর সর্বাঙ্গে। মুখে অপরূপ বিভা। বেদ–পুরাণের কালেও এই সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্কটা আড়াল হয়নি। ঋক সূক্তে রয়েছে রাকার কথা। পূর্ণিমার অধিষ্ঠাত্রী দেবী। যেমন সুন্দর, তেমনই ঐশ্বর্যশালিনী। এমন দেবীর সঙ্গে পূর্ণ সঙ্গতি আছে যাঁর, তিনি অবশ্যই লক্ষ্মী। এই বাংলায় কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর নানা রূপ। কেউ তাঁর মৃন্ময়ী মূর্তির পুজো করেন। প্রতিমার পায়ের কাছে রাখা হয় কড়ি কাঠের কৌটো। অনেকে আবার ধানের আড়ি ভর্তি করে তাঁকেই লক্ষ্মীরূপে পুজো করেন। তবে সবচেয়ে বেশি পুজো হয় সরা, যা একেবারেই বাংলার লোকসংস্কৃতির বিশেষত্ব। আগে তেরো রকমের সরা তৈরি হতো। এখন তা ছ’টিতে এসে ঠেকেছে। একলক্ষ্মী সরায় দেবীর দু’পাশে পদ্ম, নীচে প্যাঁচা। সে আবার উড়ছে। তিন পুতুল সরাতে লক্ষ্মীর দু’পাশে দুই সখী থাকে। নীচে প্যাঁচা। ঢাকাই সরা নানা রকমের হয়। কোনওটাতে জোড়া লক্ষ্মী, কোনওটাতে পাঁচ, কোনওটাতে আবার দেবীর সঙ্গে থাকেন চার সখী কিংবা রাধাকৃষ্ণ। দুর্গা সরা আড়াআড়ি দু’ভাগে বিভক্ত। উপরে সপরিবারে মা দুর্গা, তারও উপরে শিবের মুখ। নীচে প্যাঁচা সহ লক্ষ্মী, আলাদা করে। এর আর একটি প্রকার হল গণকা বা আচার্যি সরা। সুরেশ্বরী সরায় আবার দুর্গার পরিবারের প্রত্যেকের ছবি আলাদা আলাদা করে আঁকা থাকে। এখন কথা হল, কেন এই সরায় পুজো? সম্ভাব্য কারণ দুটো। এক, সরা গর্ভবতী নারীর প্রতীক। এর সঙ্গে উৎপাদনশীলতা আর সমৃদ্ধির যোগ আছে। দুই, সরা হল পৃথিবীর পিঠ। বসুন্ধরার পুজোই আসলে লক্ষ্মীপুজো।
পুজোর দিন লক্ষ্মীর আসন পেতে বাড়ির মেয়েরা চারিদিকে নৈবেদ্য সাজাতে বসেন। আসনের পাশে দীপাধারে জ্বলে প্রদীপ। সারারাত। এ রাতে নাকি নিদ্রা নিষিদ্ধ। দেবী নাকি ঘুরে ঘুরে জিজ্ঞেস করবেন, কো জাগর? কে জাগে? না জাগলে রুষ্ট হবেন তিনি। ‘নিশীথে বরদা লক্ষ্মীঃ কো জাগর্তীতি ভাষিণী’। স্মার্ত রঘুনন্দন আরও জানাচ্ছেন, দেবী নাকি বলবেন, ‘তস্মৈ বিত্তং প্রযচ্ছামি অক্ষৈঃ ক্রীড়াং করোতি যঃ’। অর্থাৎ আজ রাতে যে পাশা খেলবে, জুয়োর দানে রাত জাগবে, দেবী নাকি তাকেই বিত্ত দেবেন। অনেকে অবশ্য বলেন দুর্গাপূজার পর পূর্ণিমা তিথিতে দেবী মর্ত্যবাসীদের দ্বারে দ্বারে এসে আশীর্বাদ দিয়ে যান। আর ভক্তরা বিনিদ্র থেকে লক্ষ্মীর পূজা করে বলে এ রাতকে বলা হয় কোজাগরী।
পিতলের রেকাবিতে ভিজে আতপ চালের চূড়া, উপরে সন্দেশ, মণ্ডা, নিদেনপক্ষে বাতাসা। কাঠের বারকোষে স্তুপে স্তুপে সাজানো ভিজে মুগের ডাল, ছোলা, পাটনাই মটর, বরবটি।  সঙ্গে হাঁড়ির দই, কড়ায় দুধ, বাটির ক্ষীর, আর ধামাবোঝাই খই, মুড়ি আর মুড়কি। এক রেকাবিতে পাহাড়প্রমাণ নারকেল নাড়ু আর ছাঁচ। আগের দিন সন্ধ্যা হতে না হতে বাড়ির মেয়ে বউরা নারকেল কুরোতে বসে যান। অনেক রাত অবধি চলে এই আয়োজন। পুজোর রাতে আবার লক্ষ্মী মানে ভাত খেতে নেই। কেউ লুচি, কেউ খই-দই, আবার কেউ বা ফলার নিয়ে বসে যান। দূরে বারোয়ারিতলায় শুরু হয় পাঁচালি গান।
এসব যেন বড় দূরের কথা মনে হয় ইদানীং। দেবী এখন টুবিএইচকে-র এক কোণে আঁটসাঁট জায়গা করে নেন। তবুও হাই রাইজের দরজার সামনে আঁকা হয় ছোট্ট দুটো পা। চালের গুঁড়ো বা সিঁদুরের মেঠো আলপনাকে নস্যাৎ করে জায়গা করে নিয়েছে আলপনার স্টিকার, মেড ইন চায়না পুজোর সামগ্রী, প্লাস্টিকে জড়ানো নাড়ু-নিমকি আর ইউটিউবে ভেসে আসা লক্ষ্মীদেবীর মন্ত্র। ইঁটের পরে ইঁট গাঁথা শহরের বহুতলে কোজাগরী আসে ক্ষীণ শাঁখের আওয়াজে, জানলা থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া এলইডি-র ঝিকিমিকি আলো আর গুনগুনিয়ে গাওয়া লক্ষ্মীর পাঁচালী ‘দোল পূর্ণিমা নিশি নির্মল আকাশ/ মৃদুমন্দ বহিতেছে মলয় বাতাস’-এ। বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরে পুজোর প্রসাদ খাওয়া এখন যেন গত জন্মে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা বলে মনে হয়। ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপে ভেসে আসে নাড়ু-তক্তির ছবি দেওয়া শুভেচ্ছা। উপরে ছোট্ট করে লেখা ‘ফরোয়ার্ডেড মেনি টাইমস’-টা যেন দেখেও উপেক্ষা করে যাই। আমরা 
বিড়বিড় প্রার্থনা করে চলি। এই অদ্ভুত দুঃসময়ে দেবী বাংলার ঘরে ঘরে শ্রীসম্পাদন, মঙ্গলসাধন করুন, এই বাংলার প্রতিটা সংসারে যেন শান্তি নেমে আসে, অকালে কেউ যেন বাপ-মায়ের কোলছাড়া না হয়ে যায়। শুনেছি এই রাতে নাকি দেবী আত্মার প্রকৃতি অনুযায়ী বর দেন। ফেরান না কাউকেই। হাত জড়ানোর আকাঙ্খায় নির্বাক রাত জাগি আমরা।
নিশ্চিত জানি, ভোর হবেই।
20th  October, 2024
উমা থেকে দুর্গা

বিভূতিভূষণের সেই দুর্গা বইয়ের পাতা থেকে উঠে এল সত্যজিতের ছবিতে। সারা জীবনে একটি ছবিতে অভিনয় করে ইতিহাস হয়ে আছেন। কিন্তু নতুন প্রজন্ম মনে রাখেনি তাঁকে। ১৮ নভেম্বর নিঃশব্দে চলে গেলেন তিনি। ‘পথের পাঁচালী’-র দুর্গা, উমা দাশগুপ্তকে নিয়ে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস।
বিশদ

01st  December, 2024
পাগল হাওয়া
দেবজ্যোতি মিশ্র

কবি, গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীতকার... কোনও বিশেষণই তাঁর জন্য যথেষ্ট নয়। তিনি সলিল চৌধুরী। শতাব্দী পেরিয়েও বাঙালি জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে তাঁর গান। জন্মশতবর্ষের সূচনায় ‘গুরুবন্দনা’য় কলম ধরলেন দেবজ্যোতি মিশ্র বিশদ

24th  November, 2024
হারানো বইয়ের খোঁজে

সন্দীপদা, মানে ‘কলকাতা লিটল ম্যাগাজিন লাইব্রেরি ও গবেষণা কেন্দ্রের’ স্থাপক এবং লিটল ম্যাগাজিন সংগ্রাহক সন্দীপ দত্ত চলে গেছেন প্রায় দেড় বছর হল। বছর চারেক আগে খোলামেলা এক আড্ডায় সন্দীপদা বলেছিলেন, “৭২এ স্কটিশে বাংলা অনার্স পড়ার সময় আমি মাঝেমাঝেই ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে যেতাম। মে মাসের একটা ঘটনা। … দেখলাম বহু পত্রিকা একজায়গায় জড়ো করা আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
ট্রাম্পের আমেরিকা
মৃণালকান্তি দাস

‘ইফ হি উইনস’, এই শিরোনামেই টাইম ম্যাগাজিন গত মে মাসে সংখ্যা প্রকাশ করেছিল। সেই সংখ্যায় সাংবাদিক এরিক কোর্টেলেসা জানিয়ে দিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে বহুযোজন এগিয়ে গিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশদ

10th  November, 2024
ভাইজানের বিপদ
সমৃদ্ধ দত্ত

এই গ্রুপটাকে সবাই একটু ভয় পায়। কলেজের মধ্যে এই চারজন সর্বদাই একসঙ্গে থাকে। পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনে চলে আসে দুপুর গড়াতেই। আর সেখানেই তাদের ঘোরাফেরা সবথেকে বেশি। হুড খোলা একটা মাহিন্দ্রা জিপ চালায় যে, তার আসল নাম বলকারান ব্রার। বিশদ

03rd  November, 2024
কাজীর কালীবন্দনা
সায়ন্তন মজুমদার

ভয়ে হোক বা ভক্তিতে, মা কালীর মধ্যে কিন্তু একটা ব্যাপার আছে। যে কারণে কেরেস্তানি কবিয়াল অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি সাহেবের লেখা পদেও ‘শ্যামা সর্বনাশী’কে পাওয়া যায়, শোনা যায় ‘জয় কালীর ডঙ্কা’। আবার ত্রিপুরার নারায়ণপুরের মৃজা হুসেন আলিকে জয় কালীর নামে যমকেও তাচ্ছিল্য করতে দেখি। বিশদ

27th  October, 2024
শ্রী শ্রী দুর্গা সহায়
সোমা চক্রবর্তী

১৯৮৬। তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। ছুটিতে দু’বেলা আর অন্যান্য দিন সন্ধ্যায় পড়তে বসা— এই ছিল রোজের রুটিন। পুজোর অপেক্ষায় থাকতাম সারা বছর। কারণ, আমাদের বাড়িতে নিয়ম ষষ্ঠী থেকে নবমী বই ছোঁয়া যাবে না। দশমীর দিন যাত্রা করে আবার পড়া শুরু। বিশদ

20th  October, 2024
নানা রঙের দশভুজা
দেবযানী বসু 

মহিষাসুরমর্দিনী দেবী দুর্গা! বেদ, পুরাণ, তন্ত্র, মহাকাব্য—সর্বত্র তাঁর মহিমার জয়গান। মতভেদও কম নেই। আর তা শুধু আবির্ভাব নয়, গাত্রবর্ণ নিয়েও। বেদ-পুরাণের বর্ণনায় দেবী গৌরবর্ণা, স্বর্ণবর্ণা, পীতবর্ণা, অতসীবর্ণা। বিশদ

06th  October, 2024
পুজোর টানে ফেরা
সুকান্ত ঘোষ

মহালয়ার ভোর। ঘুম থেকে উঠেই ঘরে চালিয়ে দিয়েছি ‘বীরেনবাবু স্পেশাল’। বেশ জোরে। খানিক পরেই দরজায় টোকা। খুলতেই দেখি, আমার ডানপাশের ঘরের জোসেফ ও বাঁ পাশের ঘর থেকে ফাউস্টো ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। ঘরে ঢুকল দু’জনে। বিশদ

29th  September, 2024
কল্যাণীর বিভূতিভূষণ

মুরাতিপুর গ্রাম। তাঁর মামার বাড়ি। জন্মস্থানও। গ্রামটি আর নেই। সেখানেই গড়ে উঠেছে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১৩০ তম জন্মবার্ষিকীতে এমন অনেক অজানা কাহিনি লিখলেন সুখেন বিশ্বাস।
বিশদ

22nd  September, 2024
স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি
বিশদ

15th  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
একনজরে
সুখবীর সিং বাদলের উপর হামলার আগের দিনও অমৃতসরের স্বর্ণমন্দির চত্বরে ঘোরাফেরা করেছিলেন অভিযুক্ত খালিস্তানি জঙ্গি। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে একথা জানিয়েছে পুলিস। বুধবার জঙ্গির ...

‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্প সহ মোদি সরকারের একাধিক নীতির ভূয়সী প্রশংসা করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। জানালেন, ভারতে বিনিয়োগ করা অত্যন্ত লাভজনক। তাই সেখানে উৎপাদন ...

গত বুধবার রাতে ডানকুনির রামকৃষ্ণপাড়া এলাকা থেকে এক ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করেছে পুলিস। মৃতের নাম শুকুর আলি (৪০)। তাঁর বাড়ি চণ্ডীতলার কুমিরমোড়ায়। ...

পুরসভার চেক জালিয়াতির তদন্ত শেষ হতে না হতেই এবার নতুন চক্রের হদিশ বালুরঘাটে। বিডিও অফিসে পদ ফাঁকা রয়েছে,আজকের মধ্যেই অত্যন্ত গোপনে যোগাযোগ করতে হবে। এমন টোপ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মসূত্রে বিদেশ যাত্রার প্রচেষ্টায় সফল হবেন। আয় খারাপ হবে না। বিদ্যা ও দাম্পত্য ক্ষেত্র শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবক দিবস
বিশ্ব মাটি দিবস
১৩৬০: ফ্রান্সের মুদ্রা ফ্রাঁ চালু হয়
১৭৬৬: লন্ডনে প্রথম নিলাম ডাক শুরু হয়
১৮৫৪: রিভলবিং থিয়েটার চেয়ারের পেটেন্ট করেন অ্যারোন অ্যালেন
১৮৭৯: স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন সুইচিং সিস্টেম প্রথম পেটেন্ট হয়
১৯০১: মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম
১৯১১: প্রবাদপ্রতিম গীতিকার ও কবি প্রণব রায়ের জন্ম
১৯১৩: বাঙালি চিত্রশিল্পী গোপাল ঘোষের জন্ম
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩২: অভিনেত্রী নাদিরার জন্ম
১৯৩৫: কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়
১৯৩৯: অভিনেত্রী বাসবী নন্দীর জন্ম
১৯৪০: সঙ্গীত শিল্পী গুলাম আলির জন্ম
১৯৪৩: জাপানী বোমারু বিমান কলকাতায় বোমা বর্ষণ করে
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৬৯: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব-পাকিস্তানের নামকরণ করেন ‘‘বাংলাদেশ ”
১৯৮৫: ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ানের জন্ম
১৯৮৬:  ভারতের ভৌত রসায়ন বিজ্ঞানের পথিকৃৎ ড. নীলরতন ধরের মৃত্যু
১৯৯৩: বিশিষ্ট বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার  সত্য চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৯৯: যানজট এড়াতে ব্যাংককে আকাশ ট্রেন সার্ভিস চালু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী
২০১৩: দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার মৃত্যু

05th  December, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৮৮ টাকা ৮৫.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৯ টাকা ১০৯.১২ টাকা
ইউরো ৮৭.২৫ টাকা ৯০.৬০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৪০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
05th  December, 2024

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪। পঞ্চমী ১৫/৩ দিবা ১২/৮। শ্রবণা নক্ষত্র ২৮/০ সন্ধ্যা ৫/১৯। সূর্যোদয় ৬/৭/২২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৩ গতে ১/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪১ গতে ৯/১৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ৩/২৯ মধ্যে পুনঃ ৪/২২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৭ গতে ৯/৪৭ মধ্যে। 
২০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪। পঞ্চমী দিবা ১০/৪৭। শ্রবণা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৪/৪৫। সূর্যোদয় ৬/৯, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ মধ্যে ও ৭/৪৬ গতে ৯/৫৩ মধ্যে ও ১২/০ গতে ২/৪৯ মধ্যে ও ৩/৩২ গতে ৪/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/২৫ মধ্যে ও ১২/৬ গতে ৩/৪০ মধ্যে ও ৪/৩৪ গতে ৬/৯ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৯ গতে ৯/৪৯ মধ্যে। 
৩ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
হাওড়ায় বধূকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে 

11:15:00 PM

দিল্লি বিমান বন্দরে প্রচুর সোনা সহ আটক ১

10:29:00 PM

কর্ণাটকের তালিকোটি তালুকে সড়ক দুর্ঘটনা, মৃত ৫

10:23:00 PM

বারাণসীতে কালভৈরবের মন্দির পরিদর্শনে গেলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ

10:14:00 PM

পাঞ্জাবের কালিসান গ্রামে চাষের জমি থেকে ৫৯৯ গ্রাম হেরোইনের প্যাকেট উদ্ধার করল বিএসএফ

09:43:00 PM

পাটনার গান্ধী ময়দানে বইমেলার উদ্বোধন করলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার

09:33:00 PM