Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

আদরের অত্যাচার
কলহার মুখোপাধ্যায়

মাছের মুড়ো মনে হচ্ছে হাঁ করে গিলতে আসছে। পাক্কা সাড়ে তিন কেজির কাতলা। জল থেকে তোলার পরও দু’মিনিট ছটফট করেছিল। এক-একটি পিস প্রায় ২৫০ গ্রামের। তেল গড়গড়ে কালিয়া হয়েছে। পাশে কাঁসার জামবাটিতে খাসির মাংস। সব পিসে চর্বি থকথক করছে। আর চিংড়ির মালাইকারিটা রং পুরো সোনালি। মাছগুলো কম করে দেড় বিঘত। শাশুড়ি কলাপাতায় মোড়া ভেটকির পাতুরিই দিয়েছেন চারটে। সঙ্গে লালচে কালো রঙের ঝোলে ডুবে থাকা তেলকই। দু’টো কই মাছেই ভরে গিয়েছে বাটি। ‘এত কিছু কি খাওয়া যায় মা?’ কথাটা বলতেই হল।
গত ক’দিন ধরেই জামাই ষষ্ঠী মনে বেশ পুলক জাগাচ্ছিল। সাতমহলা শ্বশুরবাড়ি। পেল্লায় ঝাড়বাতি, বেলজিয়াম থেকে আনা দু’মানুষ সমান আয়না। ভেনিস থেকে আনা শ্বেতপাথরের সব মূর্তি। পোর্সেলিনের কয়েক শো পুতুল। কালো কুচকুচে বার্নিস করা বার্মা টিকের দেরাজ, তেপায়া টেবিল, ইজি চেয়ার। আলমারি ভরা বই। বাড়ির অন্দরমহলেই বাগান। দাঁড়িয়ে রয়েছে সাদা পাথরের ভেনিস। ঘরে রবি বর্মা, যামিনী রায়ের ওরিজিন্যাল। ছাদটায় নাইন সাইড ক্রিকেট খেলা যায়। পিয়ানোটা এখনও সুরে বাজে। দেড় মানুষ উঁচু ঘড়িটার গং শুনলে বুক কেঁপে ওঠে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়, তবু বাড়ি ঘুরে দেখা শেষ হয় না। ফলে বিয়ের পর প্রথম জামাই ষষ্ঠীর নেমতন্ন পেতেই মনটা যাওয়ার জন্য ছটফট। ভোর থাকতে থাকতে সেজেগুজে তৈরি।
‘বলো কী বাবা। বচ্ছরকার দিন। এটুকু খাবে না। মাথা খাও আমার। এক ফোঁটা ফেলে উঠবে না। তেতো দিয়ে শুরু করো, খিদে বাড়বে’-শাশুড়ির জবাব এল। থালার ওদিক পানে এতক্ষণ তো তাকানোই হয়নি। উচ্ছে, নিম-বেগুন, তেতোর শাক। শুক্তো। পাঁচ রকমের ভাজা। তারপর পটল পোস্ত। চিংড়ি দিয়ে এঁচোড়। লাউ দিয়ে কুচো চিংড়ির ডালনা। এই গন্ধমাদন পেরিয়ে তবে আমিষে পা রাখা যাবে। শুরুতে ভেটকি। আর মাছের পদ শেষ হচ্ছে দই-সর্ষে-ইলিশ দিয়ে। পেটি-গাদা মিলিয়ে পেল্লায় দু’পিস। ভিতরে ডিম। ‘ভালো করে খাও। তোমার জন্য সোনা কাকিমা বাংলাদেশ থেকে পাঠিয়েছে। ফেল না কিছু, বুঝলে।’ গম্ভীর গলাটা শ্বশুরমশাইয়ের। কখন পিছনে এসে দাঁড়িয়েছেন টের পাইনি। মুখ নিচু করেই ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানাতে হল। এরপর পাঁঠার বাটি।
আর পারা যাচ্ছে না। বনেদি শ্বশুর বাড়ির খাবার ঘরটি বিশাল। দু-দু’টো এসি চলছে। দু’টো পাখা বনবন করে ঘুরছে। তারমধ্যে কে জানে কেন শাশুড়ি লাল লেস দেওয়া একটি হাতপাখা নেড়ে সমানে বাতাস করে চলেছেন। তাতেও কপাল থেকে আর পিঠ বেয়ে নামছে ঘাম। পেটটা মনে হচ্ছে ফেটেই গেল বুঝি। এবার গলা শোনা গেল বউয়ের, ‘শোনো, হাজি সাহেবের দোকান থেকে বাবা নিজে গিয়ে কিনে এনেছে। অতটা গেছে ড্রাইভ করে। ন্যাকামি করে, পারব না, বলবে না কিন্তু।’ ততক্ষণে ইলিশ-কই-চিংড়ি-শুক্তো-শাক সব মিলেমিশে কিম্ভুতমার্কা ঢেঁকুর ওঠা শুরু হয়ে গিয়েছে। সুস্বাদু মাংসটারও যেন কোনও টেস্ট নেই। তবু প্রাণের দায়ে চিবিয়ে যেতে হচ্ছে। শুনলাম, দই মোল্লার চক থেকে আনা। ক্ষীরের পুর দেওয়া রাজভোগ এমনিতে খুব প্রিয়। কিন্তু এখন কেমন বিস্বাদ। উচ্ছে ভাজার মতো তেতো লাগছে। শরীরের ওজন বেড়ে গিয়েছে যেন। নিজেকে একটা মোষের মতো মনে হচ্ছে। এবার চেয়ার ভেঙে না পড়তে হয়। তবে ভালো-মন্দ সবকিছুরই শেষ আছে। গলাধঃকরণের পর্বও অবশেষে শেষ হল। আইঢাই করছে শরীর। চোখ ফেটে জল বেরিয়ে আসার জোগাড় প্রায়। তবে না শাশুড়ি-না শ্বশুর-না বউ, কেউ এই পারফরম্যান্সে খুশি নয়। ‘লজ্জা করে খেয়েছে বুঝলে মা’-বক্তব্য গিন্নির। ‘এখন ছেড়ে দিলাম, বিকেলে কিন্তু ফলপাকুড়যা দেব সব খেতে হবে। তখন ছাড়ব না, এখনই বলে রাখলুম’-শাশুড়ি খানিক রুষ্ট হয়েই বললেন বোঝা গেল। শ্বশুর দারোগা সুন্দরবাবুর মতো একটা ‘হুম’ বলে প্রস্থান করলেন। শ্বশুর বাড়ি আসার যে ফূর্তি ছিল সব পুলক এখন পগারপার। একপ্রকার ফাঁসির খাওয়া খেয়ে মৃত্যু যখন আসন্ন প্রায়, তখনও দেখা যাচ্ছে খুশি হননি কেউ-ই। বেঁচে যাওয়া খাবারগুলো ঠেসে ঠেসে গলায় ঢুকিয়ে দিতে পারলে হয়ত শান্তি পেতেন।
তবে ফলগুলো ব্যাগে ভরে ‘কাল অবশ্যই খাব মা’ বলে নিয়ে আসা গেল। এক হাঁড়ি রাজভোগ- দু’টো গোটা ইলিশ-জ্যান্ত কই পনেরোটা-আর এক হাঁড়ি দই গাড়িতে তোলা হল। এবার যেতে হবে। শ্বশুরের পাকানো গোঁফটা দেখলে বাচ্চারা প্রায়শই কেঁদে ফেলে। সেই গম্ভীর শ্বশুরের চোখটাকি একটু ছলছল করছে? পাহাড়ের মতো গম্ভীর একটা লোক কাঁদে নাকি? আগে দেখিনি তো! ‘বাড়িটা খাঁ খাঁ করে। কী ওই চার কামরার ফ্ল্যাটে থাক? এখানে থেকেই অফিস টফিস করতে পার’-নাক টানছেন শ্বশুর। শাশুড়ি ঘাড় ঘোরালেন। যাওয়ার সময় চোখের জল দেখলে অকল্যাণ হয়। 
সাতমহলা বাড়িটা আবার খাঁ খাঁ করবে। দুপুরে পায়রার বকবকম তালা ধরাবে কানে। সোনার মতো চকচকে কাঁসার বাসনগুলি কালো হতে শুরু করবে আবার। বার্নিস করা দেরাজ ঢাকবে ঝুলে। ঝোড়ো হাওয়ায় ধুলো উড়বে ছাদে। তখন দুপুরে ইজিচেয়ারে বসে শূন্য চোখে কড়িকাঠ গুনবেন পাকানো গোঁফ। পালঙ্কে শুয়ে এপাশওপাশ করবেন জরিপাড় সাদা শাড়ির মোমের পুতুলের মতো দেখতে বৃদ্ধা। বালিশের একটা কোণ চোখের জলে ভিজে দাগ কেটে রেখে দেবে আবার। তবে জামাই ষষ্ঠী আবার আসবে। সেদিন আবার জানলাগুলো দিয়ে বাড়তি রোদ ঢুকবে ঘরে। প্রাক বর্ষার বৃষ্টিতে ভিজে সবকিছুর মতো ঝকঝক করে উঠবে দুটো প্রবীণের মন। বাড়ি নয়, বই নয়, শুধু দু’টো মানুষের জন্য সেজেগুজে ফের আসতে হবে।
গানটি গিন্নির খুব প্রিয় বলে গাড়িতে সারক্ষণই চলে। এখনও বাজছে,‘হৈমবতী শিব সোহাগী রাজার নন্দিনী/তার কপালে পাগলা ভোলা লোকে কী কবে? লোকে কী কবে? লোকে কী কবে?/সাজতে হবে, সাজতে হবে শিব তোমাকে সাজতে হবে।’
09th  June, 2024
বিস্মৃত বিপ্লবীর সন্ধানে

স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে বিপ্লবগুরু যতীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে নিরালম্ব স্বামী ও তাঁর চান্না আশ্রম। ইতিহাসের সেই অধ্যায় ছুঁয়ে এসে স্মৃতি উজাড় করলেন সৈকত নিয়োগী। বিশদ

কোথায় বিপ্লব? কখন বিপ্লব?

পাথরের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ সন্ন্যাসীর। খড়ের ছাউনি দেওয়া মাটির ঘরে বসে আনমনা হয়ে মেঝেতে একটা বুলেট ঠুকছেন। পাশে ইতস্তত ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রিভলভারের যন্ত্রাংশ। উল্টোদিকে মোড়ায় বসে এক যুবক ক্রমাগত তাঁকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছেন। বিশদ

জামাইবাবু জিন্দাবাদ
কৌশিক মজুমদার

সে অনেককাল আগের কথা। এক পরিবারে দুই বউ ছিল। ছোট বউটি ছিল খুব লোভী। বাড়িতে মাছ কিংবা অন্য ভালো খাবার রান্না হলেই সে লুকিয়ে লুকিয়ে খেয়ে নিত আর শাশুড়ির কাছে গিয়ে বলত ‘সব ওই কালো বেড়ালটা খেয়ে নিয়েছে।’ বিড়াল মা-ষষ্ঠীর বাহন। বিশদ

09th  June, 2024
ঝড়ের  ঠিকানা

কখনও আইলার মতো সরাসরি, কখনও বা রেমালের ‘লেজের ঝাপ্টা’—প্রায় প্রতি বছরই বর্ষার আগে বাংলায় আঘাত হানছে একের পর এক শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। একটার ক্ষত শুকোতে না শুকোতে আবার একটার তাণ্ডব। ব্যস, যাবতীয় বিপর্যয় মোকাবিলার ব্যবস্থাপনা, পুনর্বাসন ও উন্নয়ন ধুয়েমুছে সাফ! শুধু জেগে থাকছে আতঙ্ক জাগানো একটা শব্দ, ‘সাইক্লোন’।
বিশদ

02nd  June, 2024
সবহারাদের কথা

সালটা ২০০৯। ২৬ মে আছড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড় আইলা। তছনছ হয়ে গিয়েছিল পাথরপ্রতিমা ব্লকের উত্তর গোপালনগর গ্রাম। গোবোদিয়া নদীবাঁধ ভেঙে সুন্দরবনের মধ্যে প্রথম প্লাবিত হয়েছিল এই গ্রামই। কোমরসমান জলের মধ্যে দাঁড়িয়েই শুরু হয় জীবনের লড়াই। সেই কথা মনে পড়লে আঁতকে ওঠেন স্থানীয়রা।
বিশদ

02nd  June, 2024
বাস্তবের সাইবর্গরা
কল্যাণ কুমার দে

মেরিন কর্পে কাজ করতেন ক্লডিয়া মিশেল। মোটরবাইক দুর্ঘটনায় একটি হাত হারিয়ে ফেলেন। সেখানে স্থাপন করা হয় একটি বায়োনিক হাত। সেটিকে যুক্ত করা হয় শরীরের নার্ভাস সিস্টেম বা স্নায়ুতন্ত্রের সঙ্গে। এখন এই যান্ত্রিক হাতে তিনি এতটাই সাবলীল যে ফলের খোসা ছাড়াতেও কোনও অসুবিধা হয় না। বিশদ

26th  May, 2024
টেলিপ্যাথির ১০০ দিন

টেলিপ্যাথির দাম নাকি ৮ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা! ইলন মাস্ক অবশ্য এখনও প্রাইসট্যাগ লাগাননি। কিন্তু তাঁর সংস্থার যুগান্তকারী আবিষ্কার নিউরালিঙ্ক বা এনওয়ান চিপ মস্তিষ্কে বসাতে এতটাই খরচ হতে পারে বলে সংবাদমাধ্যমের দাবি। সঙ্গে রয়েছে আনুষঙ্গিক বিমা, ৩৩ লক্ষ ২৪ হাজার টাকার। বিশদ

26th  May, 2024
এসো কালবৈশাখী

বৈশাখ শেষের তামাটে বিকেলেই ধেয়ে আসে সর্বনাশী মেঘ। সব লন্ডভন্ড করে দেওয়া সেই ঝড়ের স্মৃতি ও একটুকরো ইতিহাস লিখলেন কৌশিক মজুমদার বিশদ

19th  May, 2024
সেকালের কলকাতার ঝড়বৃষ্টি

‘মনে হচ্ছে দুনিয়া ভাসিয়ে দেবার জন্য স্বর্গের জানলাগুলো খুলে গেছে। ভয়ানক বাজ আর তীব্র বিদ্যুৎ। ইউরোপে এমন বাজের আওয়াজ কোনওদিন শুনিনি। সেখানে বৃষ্টি মানে নেহাত আনন্দ। ঝড় আর বাজের এমন রূপ কেউ চিন্তাও করতে পারে না!’ লিখেছিলেন ফ্যানি পার্কস। বিশদ

19th  May, 2024
রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দের সংগ্রাম
পূর্বা সেনগুপ্ত

বুদ্ধের সেবা আর খ্রিস্টান মিশনারীদের সেবা—দুই সঙ্ঘবদ্ধ সন্ন্যাসীদের অভিজ্ঞতা মিশিয়ে স্থাপিত হয় রামকৃষ্ণ মিশন। বিশদ

12th  May, 2024
বরানগর মঠ: প্রতিষ্ঠা কাহিনি

শ্রীরামকৃষ্ণের দেহাবসানের ১৫ দিনের মাথায় ছেড়ে আসতে হয়েছিল কাশীপুর উদ্যানবাটী। সারদা দেবী গৃহীভক্ত বলরাম বসুর পরিবারের সঙ্গে তীর্থে চললেন। গুরুভাইদের নিয়ে পথে নেমে এসেছিলেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত। সব ছেড়ে নবীন সন্ন্যাসীদের মঠে যাওয়ার ডাক দিতেন। বিশদ

12th  May, 2024
রবীন্দ্রনাথ ও সত্যজিৎ

শান্তিনিকেতনের লাইব্রেরি তাঁকে সিনেমা সম্পর্কে কৌতূহলী করে তুলেছিল। প্রকৃতি ও জগৎকে দেখার চোখ খুলে দিয়েছিলেন বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায় ও নন্দলাল বসু। শান্তিনিকেতন তথা রবীন্দ্র-সাহচর্যেই সত্যজিৎ রায় হয়ে উঠেছিলেন বিশ্বজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক। লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস বিশদ

05th  May, 2024
জনমত
সমৃদ্ধ দত্ত

গোরুর গায়ে ‘ভোট দিন’ লিখেছিল কংগ্রেস। বিমান থেকে টারম্যাকে লাফ দেন ইন্দিরা। বাজপেয়ির প্রচারে খরচ ৭০০ কোটি। কিন্তু কী ছিল ভোটের ইস্যু? নেহরু থেকে মোদি... আজ তারই একঝলক। বিশদ

28th  April, 2024
চারুলতার অন্দরমহল

‘আশ্বিনের ‘পরিচয়’ খুলে দেখলুম রুদ্রমশাই আবার আমার পিছনে লেগেছেন।... রুদ্রমশাই সাহিত্য বোঝেন কিনা জানি না; সিনেমা তিনি একেবারেই বোঝেন না। শুধু বোঝেন না নয়; বোঝালেও বোঝেন না।’ পরিচয় পত্রিকায় সত্যজিৎ রায়-অশোক রুদ্রের এই চাপানউতোরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ‘চারুলতা’।
বিশদ

21st  April, 2024
একনজরে
বাংলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ১১০০ ছাড়াল। জুন মাসের অর্ধেক অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও তেমন বৃষ্টি এখনও হয়নি রাজ্যে। তা সত্ত্বেও দক্ষিণবঙ্গে ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে ...

১৯৮৮ ইউরোর সেমি-ফাইনাল। হামবার্গের ভোকসপার্ক স্টেডিয়ামে আয়োজক দেশ পশ্চিম জার্মানির বিরুদ্ধে পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে দুরন্ত জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল রিনাস মিশেলের প্রশিক্ষণাধীন নেদারল্যান্ডস। এরপর খেতাবি লড়াইয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে খেতাব ঘরে তোলে ডাচ-ব্রিগেড। ...

লোহার রড ছাড়াই ক্যানেলের গার্ডওয়াল তৈরি করায় সামান্য বৃষ্টিতেই তা ভেঙে পড়ল। এনিয়ে নিম্নমানের কাজ করার অভিযোগ উঠেছে ধূপগুড়ির গাদং-১ পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এনিয়ে শনিবার স্থানীয় বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখান। ...

জিএসটি আদায়ের হার এরাজ্যে যথেষ্ট ভালো। দপ্তরের অফিসার ও কর্মীরাই স্বাভাবিকভাবে এই কৃতিত্বের প্রধান দাবিদার। কিন্তু জিএসটি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজতে পশ্চিমবঙ্গের অফিসারদের অবদানও কম নয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৬: নবাব সিরাজউদ্দৌলার কাশিম বাজার কুঠি দখল
১৮৬১: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও সাংবাদিক হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৮৯০: ইংরেজ কৌতুকাভিনেতা ও পরিচালক  স্ট্যান লরেলের জন্ম
১৮৯৪: ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক্স কমিটি প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯০৩: ফোর্ড মোটর কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯২০: গায়ক ও সুরকার হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২৫: স্বাধীনতা সংগ্রামী চিত্তরঞ্জন দাশের মৃত্যু
১৯৪৪: বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মৃত্যু
১৯৪৫: ভারতীয় বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী বিকাশচন্দ্র সিংহের জন্ম
১৯৫০: অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর জন্ম
১৯৫৩: ইংল্যান্ডের প্রথম নারী কেবিনেট মন্ত্রী মার্গারেট বন্ডফিল্ডের মৃত্যু
১৯৬৩: রাশিয়া থেকে বিশ্বের প্রথম নারী নভোচারী ভেলেনটিনা তেরেসকোভা মহাকাশ পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন
১৯৭২: নিউ ইয়র্কে জাজ সংগীতের জাদুঘর প্রথম দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়
২০২১: বিশিষ্ট মঞ্চাভিনেত্রী স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭৩ টাকা ৮৪.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২১ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৮.০৭ টাকা ৯১.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪। দশমী ৫৯/৩০ শেষরাত্রি ৪/৪৪। হস্তা নক্ষত্র ১৫/৪৩ দিবা ১১/১৩। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৪৭, সূর্যাস্ত ৬/১৮/৩৩। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৩ গতে ৯/২৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১০/৩৩ গতে ১২/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৭ গতে ১/১৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে।   
১ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪। দশমী রাত্রি ৩/৫। হস্তা নক্ষত্র দিবা ১০/২৭। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/৩৮ গতে ১২/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৭ গতে ১/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। 
৯ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: ৩ উইকেটে জিতল পাকিস্তান, বিপক্ষ আয়ারল্যান্ড

11:52:13 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ১ - ডেনমার্ক ১ (৯০ মিনিট)

11:48:00 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ১ - ডেনমার্ক ১ (৭৭ মিনিট)
 

11:12:31 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ০-ডেনমার্ক ১ (হাফটাইম)

10:22:38 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ০-ডেনমার্ক ১ (১৭ মিনিট)

09:54:03 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: পাকিস্তানকে ১০৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:50:34 PM