গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
শনিবার তিনি মেডেল নিয়ে চাকদহ পৌঁছলে তাঁকে সংবর্ধনা দেন সাধারণ মানুষ। অমলেন্দুবাবু বলেন, ‘সোনা জিতে খুব ভাল লাগছে। আগামী দিনেও আমি অনুশীলন চালিয়ে যাব। সুযোগ এলে আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেব।’ তিনি আরও জানান, ছোটবেলায় তাঁর ফুটবল খেলা বেশি ভালো লাগত। দাদা চিত্তরঞ্জন দাসের অনুপ্রেরণায় তিনি পাওয়ার লিফটিং শুরু করেন। জেলা এবং রাজ্যস্তরের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেও ব্যস্ততার কারণে জাতীয় স্তরে এতদিন অংশ নেওয়া হয়নি তাঁর। শহরের বাসিন্দারা বলছেন, এই বয়সে তিনি যা করে দেখিয়েছেন, তা এতটা দৃষ্টান্ত। সবার উচিত, তাঁকে দেখে উৎসাহিত হওয়া।