Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ভালো থাকুন সারা বছর

একটা ঝাঁ চকচকে নতুন বছর! গায়ে নতুন বইয়ের মতো সুগন্ধ। সবে তার চারটি দিন পেরিয়েছে। হাতে বাকি এখনও ৩৬১ দিন। কম কথা নয়! গোটা বছর খুব ভালো যাক— এমন শুভেচ্ছাবার্তা  দিয়ে আমরা নববর্ষে পথ চলা শুরু করি ঠিকই, তবে সকলেই জানি, জীবন তার নিজের নিয়মেই এগবে। সেখানে সুখের পাশেই দাঁড়িয়ে আছে শোক, হাসির পাশে কান্না, সাফল্যের কাছেই ব্যর্থতা। 
নতুন বছরে তাই খারাপকে পাশ কাটিয়ে বাঁচা যাবে না। তবে ভালোর পাল্লা ভারী হলে খারাপ সেখানে কোণঠাসা। সুতরাং বছরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই ভালোর দিকে মন দিন। মন ও শরীর মোটের উপর ভালো থাকলে চারপাশের পরিবেশ-পরিস্থিতি অনেকটাই আয়ত্তে থাকে। 
মনোবিদ ডঃ সুতনুকা গুহ এবং লাইফস্টাইল এক্সপার্ট ও ডায়েটিশিয়ান সুমেধা সিং জানালেন, ‘সুখী ও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি রয়েছে মূলত মনের হাতে। শারীরিক নানা সমস্যা থাকলেও মনকে ভালো রাখলে জীবন আর একটু সুন্দর হয়ে ধরা দেয়।’ তাই মনের ঘর সাজিয়ে ফেলুন এখনই। প্রথমেই রইল ২৫-৬০ বছর বয়সি মানুষদের কথা, যাঁরা কর্মজীবন কাটাচ্ছেন। 

কৃতজ্ঞতার অনুশীলন: বিপদে-আপদে যাঁরা একবার হলেও পাশে থেকেছেন, তাঁদের কথা ভুলবেন না। হয়তো আর্থিকভাবে নয়, কিন্তু মানসিকভাবে দুটো ভালো কথা বলেছেন আপনার সমস্যার সময়ে। নিজের স্বার্থসিদ্ধি করতে তাঁদের বিরুদ্ধে যাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন। বরং তাঁদের বিপদে সবসময় পাশে থাকার চেষ্টা করুন। কৃতজ্ঞতা মনে শুধু প্রশান্তিই আনে না, ব্যক্তিত্ব ও আদর্শকেও শক্তিশালী করে— যা চলার পথের বড় পাথেয়। 

ছোট ছোট লক্ষ্য: অফিসের কাজ হোক বা বাড়ির কোনও গুরুতর পরিকল্পনা, সফল হতে গেলে প্রথমেই কাজটিকে কয়েকটি ভাগে ভেঙে ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করুন। এবার এক একটি ভাগ সফলভাবে পূরণ করতে করতে এগন। একটা সময়ে দেখবেন, উদ্বেগ ও মানসিক চাপের বাড়াবাড়ি ছাড়াই কাজটি সুন্দরভাবে উতরে গিয়েছে। অফিসের কোনও বড় প্রোজেক্ট করার সময়ও এই একই পথ নিন। আপনার ছুটি, অসুস্থতা, অধীনস্ত কর্মীর সুবিধা-অসুবিধা সবকিছু মাথায় রেখে লক্ষ্য ভাগ করুন। তাহলে পরিকল্পনা ও ফোকাস নড়ে যাওয়ার ভয় থাকবে না। 

সঠিক ডায়েট: শরীরের প্রয়োজন বুঝে ডায়েট করুন। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে, বাড়ির খাবার খেয়েই কাঙ্ক্ষিত ওজনে পৌঁছনো সম্ভব। অনেকেই সোশ্যাল সাইটের পাল্লায় পড়ে ডায়েট শুরু করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এবছর আর সেই বোকামি নয়। কতটা জল খাবেন সারাদিনে, তাও নির্ধারিত হয় অসুখ ও শরীর বুঝে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।  
ঘুম প্রিয় হোক: সারাদিন একেবারেই সময় পান না পছন্দের ওয়েব সিরিজে চোখ রাখতে। তাই রাতটুকুই ভরসা! এই রুটিনে এতকাল অভ্যস্ত হলে এবার তা বদলে ফেলুন। ওয়েব সিরিজ বা সিনেমা দেখার জন্য কিছুটা সময় চুরি করতে হবে নিত্য কাজের মাঝেই। তাতে একটি ওয়েব সিরিজ দেখতে একটু বেশি সময় লাগলেও তা মানিয়ে নিন। কিন্তু কোনওভাবে রাতের ঘুম নষ্ট করে মোবাইলে চোখ নয়। অন্তত ৬-৭ ঘণ্টা নিশ্ছিদ্র ঘুম আবশ্যক।

মেডিটেশন ও নিজেকে সময়: মনোযোগ বাড়াতে এর বিকল্প নেই। মনের উপর আস্থা বাড়াতে, মেজাজ-রাগ-স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে আনতে ও মন শান্ত করতেও এর জুড়ি নেই। নতুন বছরে দিনে অন্তত কিছুটা সময় মেডিটেশনে দিন। প্রথমে একটানা ৩০ সেকেন্ড একাগ্রতার অভ্যাস করুন। ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে হবে। এছাড়া নিজের জন্যও সময় বের করুন কিছুটা। ‘মি টাইম’-এ ফাঁকি নয়। এই সময়টা নিজের যা ভালো লাগে করুন। কোনও শখের চর্চাও করতে পারেন। 

উল্টোপাল্টা খরচ নয়: মুদ্রাস্ফীতির বাজারে সংসার চালানোর পালে যোগ করুন বাড়তি হাওয়া। একটু খেয়াল করলে দেখবেন, আমরা অনেক আজেবাজে খরচ করি। কেউ হয়তো অ্যাপ ক্যাব বেশি বুক করি, কেউ আবার একটু বেশিই বাইরে খাওয়াদাওয়া করি। কারও বা কেনাকাটার শখ আছে। অফলাইন ও অনলাইনে নানা ছাড়ের হাতছানিতে খরচ বেশি হয়। এবছর প্রথম থেকেই খেয়াল রাখুন সেসব। সারা মাসের খরচের হিসেব রাখতে নানা অ্যাপ আছে। সেসব অ্যাপ রেখে দিন ফোনে। 

বেড়াতে যান: মনের আগল খুলে দিয়ে বিশ্ব দেখুন। বেড়াতে যাওয়ার লিস্টে বাড়ির কাছের কোনও ডেস্টিনেশন থাকলেও কোনও অসুবিধা নেই। বছরে এক-দু’বার সময় বের করে টুক করে ঘুরে আসুন কোথাও। সপ্তাহে একদিন বাড়ির সব সদস্য মিলে একসঙ্গে একটা গোটা দিন কাটানোর চেষ্টা করুন। এতে মন ভালো থাকার পাশে সম্পর্কগুলোও মজবুত থাকে। গুড হরমোন ডোপামিন ক্ষরণ হয়। ফলে ডিপ্রেশন দূরে থাকে। 

ভুলতে শিখুন: কিছু কিছু বিষয় মনে রেখাপাত করে। কিন্তু সেসব বিড়ম্বনা ও বিরক্তি বাড়ায়। তাই খুঁটিনাটি সবকিছু ধরে বসে থাকবেন না। যে ইচ্ছাকৃত অপমান করে, তার অপমানের জবাব দিন নিজের সাফল্য ও কাজ দিয়ে। উপেক্ষা করুন তাঁদের। 

স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও শরীরচর্চা: কোনও সমস্যা না থাকলেও বছরে অন্তত দু’বার রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, হার্টের অবস্থা খতিয়ে দেখুন। থাইরয়েড, ডায়াবেটিস হল কি না দেখে নিন। জিমে ভর্তি হওয়ার আগে ফুসফুস ও হার্টের চেক আপ করিয়ে নিন। অজানা সমস্যা থাকলে তা ধরা পড়বে এবং সচেতন হয়ে শরীরচর্চা করা যাবে। দিনে অন্তত ৪০-৫০ মিনিট শরীরচর্চা করুন। হাঁটাহাঁটি, দৌড়ানো, সাইকেল চালানো, সাঁতার বা জিমে এয়ারোবিক্স এক্সারসাইজ— যে কোনও একটি বেছে নিতে পারেন। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে ও একাধিক লাইফস্টাইল ডিজিজ দূরে থাকবে। 

বিনিয়োগে সচেতন হন: শেয়ার বাজার থেকে নানা মিউচুয়াল ফান্ড, সহজে ধনী হওয়ার হাতছানি চারপাশে। কিন্তু আপনি কোথায় কতটা বিনিয়োগ করবেন, নতুন করে কোনও বিমা বা এসআইপি শুরু করবেন কি না— এগুলো সোশ্যাল মিডিয়া দেখে একটা ধারণা করে নিন। কিন্তু বিনিয়োগের আগে আর্থিক পরামর্শদাতার সঙ্গে আলোচনা করুন।  
ধূমপান ও অ্যালকোহলে রাশ: হার্ট ও ফুসফুসকে ভালো রাখতে, দু’-তিন ধরনের ক্যান্সারের থেকে বাঁচতে ও স্বাস্থ্যখাতে খরচ কমাতে ধূমপান ও অ্যালকোহল আজই বর্জন করুন জীবন থেকে। 
এবার আসা যাক ছোটদের কথায়। ১৪-২৪ বছর বয়স— বয়ঃসন্ধিকাল থেকে ইউনিভার্সিটির জীবন, এই পর্যায়ে আছে যারা, তাদের জন্যও রইল বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ। 
ভালো মানুষের অধ্যায়: এই বয়সই চরিত্র, আদর্শ ও বোধ তৈরি করে। দয়ামায়া, কৃতজ্ঞতা, স্বার্থহীনতা এসব সুকোমলবৃত্তি নিজের মধ্যে তৈরি হচ্ছে কি না খেয়াল রাখতে হবে। জীবন বুঝতে সাহায্য করবেন বাবা-মা। তাই তাঁদের সঙ্গে যেন দূরত্ব না বাড়ে।
বন্ধু চেনা: কে বন্ধু, আর কার শুধুই বন্ধুত্বের মুখোশ— এটা ছোটবেলা থেকেই চিনে গেলে জীবনে অনেকটা এগিয়ে থাকা যায়। কর্মক্ষেত্রে কারা বন্ধুর বেশে ক্ষতি করতে সচেষ্ট, তাদের চেনা সহজ হয়। বাড়িতে যাতে সব কথা খুলে বলা যায়, সেই অবকাশ বাবা-মা দেবেন সন্তানকে।  সন্তানকেও বাবা-মায়ের উপর আস্থা রাখতে হবে। বন্ধুদের প্রভাব যেন পরিবারের চেয়ে বড় হয়ে না দাঁড়ায়।

কেরিয়ারে মন: উঁচু ক্লাস থেকেই কেরিয়ারের প্রতি যত্নবান হতে হবে। পড়াশোনা হোক, খেলা হোক বা অন্য কোনও গুণ— যা নিয়ে জীবনে এগনোর ইচ্ছা, তা স্থির করে ফেলার এটাই সময়। উচ্চ মাধ্যমিকের পরে সে পথই যেন ‘প্রায়োরিটি’ হয়ে ওঠে। 

আবেগে রাশ: বর্থ্যতাকে গ্রহণ করার শিক্ষা এখন থেকেই রপ্ত করতে হবে। বাবা-মা নিজেরা যা পারেননি, সেই স্বপ্ন বা প্রত্যাশা শিশুর উপর চাপিয়ে দেবেন না। ওকে ওর মতো করে বড় হতে দিন। সন্তানকেও মনে রাখতে হবে, সারাজীবন বাবা-মা আগলে রাখার জন্য থাকবেন না। তাই বাইরের পৃথিবীর চেহারা চিনতে হবে। অতিরিক্ত আবেগ, অতিসক্রিয়তা, ঝুঁকি নেওয়ার মারাত্মক ঝোঁক,  নিজেকে শেষ করে দেওয়ার ঘন ঘন প্রবণতা— এসব দেখলে প্রয়োজনে মনোবিদের সাহায্য নিন। 

মাদক নয়: একটা বয়সে জেদ, অবাধ্যতা, কুসঙ্গ করার প্রবণতা বাড়ে। তার উপর সেসময় ক্ষতির দিকে ঠেলে দেওয়া মানুষের সংখ্যাও কম নয়। মাদকের জালে জাড়িয়ে পড়া সহজ হলেও তা ভেদ করে বেরনো কঠিন। জীবনের যাবতীয় সম্ভাবনা শেষ করে দিতে পারে এমন ভুল ভুলেও নয়। তাই মাদক থেকে দূরে থাকতেই হবে। সন্তান মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ছে দেখলে দ্রুত বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নিন অভিভাবকরা। 
মনীষা মুখোপাধ্যায়
04th  January, 2025
আয়ুর্বেদিক বোরোপ্লাস

প্রাণীজ উপাদান বা ক্ষতিকর রাসায়নিক প্যারাবেন, সিলিকন কোনওটাই নেই ইমামির বোরোপ্লাস আয়ুর্বেদিক অ্যান্টিসেপটিক ক্রিমে। আছে কী? দশ-দশটি ভেষজ উপাদানে সমৃদ্ধ এই ক্রিম।
বিশদ

11th  January, 2025
ভিন্ন ধরনের ফ্যাশন শো

অ্যাসিড অ্যাটাক! তারপ঩রেই অসম্ভব এক আতঙ্ক। জীবন নিয়ে সংশয়। আবার বেঁচে গেলেও অন্যরকম ট্রমা। নিজের প্রতি বিতৃষ্ণা, অন্যের করুণার পাত্র হয়ে বেঁচে থাকা, জীবনটাকে শেষ করে দেওয়াই শ্রেয়— এমনই এক অনুভূতি আসে আক্রান্তর মনে।
বিশদ

11th  January, 2025
অসম বইমেলায় ‘আরবান ক্রনিকলস ৪’

গল্পকার নীতা বাজোরিয়ার সাম্প্রতিকতম গ্রাফিক নভেলের বই ‘আরবান ক্রনিকলস ৪’ প্রকাশিত হল অসম বইমেলায়। বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লেখিকা রশ্মি নরজারি।
বিশদ

11th  January, 2025
নববর্ষে শিশুদের পাশে শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স

সম্প্রতি গুরুকুল শিশু নিবাসের শিশুদের নিয়ে ইংরেজি নববর্ষের উৎসব পালন করল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। প্রতি বছর নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই জুয়েলারি হাউস নতুন বছরকে বরণ করে নেয়।
বিশদ

11th  January, 2025
বাজারে এল সোনাটার নতুন স্লিক কালেকশন

মণিবন্ধে একটা স্টাইলিশ ঘড়ি। তাতেই সাজ সম্পূর্ণ। এভাবে ভাবতে ভালোবাসেন বহু মানুষ। যাঁরা নানা ধরনের ঘড়ি পরতে ভালোবাসেন, ‘সোনাটা’ তাঁদের কাছে পরিচিত নাম। ভারতের শীর্ষস্থানীয় এই ঘড়ি সংস্থা সদ্য তাদের আইকনিক স্লিক সিরিজের ষষ্ঠ সংস্করণ স্লিক কালেকশন লঞ্চ করল।
বিশদ

11th  January, 2025
প্রভুর টানে বারবার পুরী

বাঙালির দী-পু-দা! সেই ‘পু’-তে পা দিলেই জোড়া উন্মাদনা। সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি জগন্নাথধাম। এই টানেই সারা বছর বাঙালির উইকএন্ড ছুটি কাটানোর অন্যতম সেরা ঠিকানা পুরী। পুরীতে এবার অভিজাত বাঙালির আস্তানা হতে পারে আইটিসি গ্রুপের নতুন হোটেল ‘ফরচুন বিচফ্রন্ট’।
বিশদ

11th  January, 2025
শীতে ঘরের ধুলো সাফ

শীতের হাওয়ায় নাচন লাগার কথা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলে গিয়েছেন। কিন্তু শীতের হাওয়া মানেই যে শুধু কনকনে ঠান্ডা আর গাছদের পাতা খসানোর দিনলিপি এল, তা কিন্তু নয়। শীতের হাওয়া এসবের সঙ্গেই নিয়ে আসে একরাশ ধুলো ও দূষণ।
বিশদ

11th  January, 2025
ছবির গ্রাম লবণধার

সবুজ অরণ্যে ঢাকা চারপাশ। শীতে ঘন কুয়াশার আস্তরণ সরিয়ে ভোর হয় এখানে। গ্রামের নাম লবণধার। আলপনা আর চিত্রকলা দিয়ে সাজানো এই গ্রামের ঘরবাড়ি, মন্দির।    বিশদ

04th  January, 2025
 টুকরো  খবর

টেমস আর ভাগীরথী মিলে গেল এবার। না, কোনও ভৌগোলিক গোলযোগ নয়। বরং ইতিহাসে ছাপ রাখতে পারে এমনই দৃষ্টান্ত রাখল লন্ডনে স্থাপিত বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও কলকাতার বেঙ্গল বিজনেস কাউন্সিল। বাংলার সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত করতে মউ স্বাক্ষর করল এই দুই সংস্থা। বিশদ

04th  January, 2025
পঞ্চচুল্লির পাদদেশে

উত্তরাখণ্ড রাজ্যের ছোট্ট গ্রাম দর্মা। হাতে গোনা কয়েক ঘর লোকের বাস সেখানে। প্রকৃতি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে এই গ্রামে। এখানেই পঞ্চচুল্লি বেস ক্যাম্প। পাহাড়ের বিশালতা আর অপরূপ রূপের কাছে আপনিই মাথা নত হয়। বিশদ

28th  December, 2024
বয়স্কদের শরীর ও মনের যত্ন

বাড়ির স্তম্ভ বয়স্করা। বরাবরই বটবৃক্ষ বা ছাতা হয়ে বাঁচেন তাঁরা। তাঁদের ছায়ায় সুখে থাকে পরিবার। তাই তাঁরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির অন্য সদস্যদের। সারাজীবন বাবা-মা ভালবাসায়-শাসনে নিজের সন্তানকে বড় করেন।
বিশদ

28th  December, 2024
সেরার সেরা জগদ্ধাত্রী নির্বাচনে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ 

চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোর বারোয়ারিদের পুরস্কৃত করল ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ১৫০টির বেশি পুজো কমিটি এতে অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

28th  December, 2024
খোসলা ইলেকট্রনিক্স-এর অনুষ্ঠান হায়াত রিজেন্সিতে

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বিপণি খোসলা ইলেকট্রনিক্স প্রকাশ্যে নিয়ে এল ভিভো এক্স২০০। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে হায়াত রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
বিশদ

28th  December, 2024
কলকাতায় বুটিক খুলল জোয়া জুয়েলারি ব্র্যান্ড

হীরের গয়না তো অনেক দেখেছেন। কিন্তু ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধন খুব কম জায়গাতেই পাওয়া যায়। টাটার ডায়মন্ড বুটিক ‘জোয়া’ এই মেলবন্ধনের অন্যতম ঠিকানা।
বিশদ

28th  December, 2024
একনজরে
নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে অনেকেই সংকল্প নেন। পিভি সিন্ধুও ব্যতিক্রম নন। প্রত্যাবর্তনে মুখিয়ে তারকা শাটলার। সম্ভ্রান্ত ব্যবসায়ী ভেঙ্কট দত্তা সাইয়ের সঙ্গে সদ্য গাঁটছড়া বেঁধেছেন। গ্ল্যামারের ...

দাবানলের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত আমেরিকার লস এঞ্জেলস। লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে এখনও পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ কমপক্ষে ১৬ জন। ঘরছাড়া দেড় লক্ষের বেশি মানুষ। ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১২ হাজারের বেশি বাড়ি। ...

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়ে সংঘাতের আবহে এবার বাংলাদেশকে পাল্টা চাপ দিল ভারত। রবিবার এই নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনারকে ডেকে পাঠিয়েছিল বাংলাদেশের বিদেশ ...

সোমবার সকালে ১০৮ কলস জল দিয়ে সহস্রধারায় স্নান করলেন মদনমোহন। প্রাচীন রীতি মেনে মদনমোহনের পুষ্যাভিষেক অনুষ্ঠিত হল এদিন। পৌষ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই পুজো হয়।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৬১- পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে আহমদ শাহ দুররানীর নেতৃত্বে আফগানরা মারাঠাদের পরাজিত করে
১৮১৪- ডেনমার্কের রাজা সুইডেনের রাজার হাতে নরওয়েকে ছেড়ে দেন
১৮৫৮- নেপোলিয়নের উপর ব্যর্থ হামলা চালানো হয়
১৮৯৯- প্রকাশিত হল উদ্বোধন পত্রিকা
১৯০৩- ঐতিহাসিক নীহাররঞ্জন রায়ের জন্ম
১৯০৫- অভিনেত্রী দুর্গা খোটের জন্ম
১৯২৬- সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর জন্ম
১৯৩৮- আজকের মকর সংক্রান্তির দিনে বেলুড়মঠের রামকৃষ্ণ মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন হয়
১৯৬৯- মাদ্রাজ রাজ্যের নাম হল তামিলনাড়ু
১৯১৯ - বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব তথা প্রথিতযশা উর্দ্দুভাষী কবি ও সাহিত্যিক কাইফি আজমির জন্ম
১৯২৪ - বিশিষ্ট অভিনেতা ও গায়ক সবিতাব্রত দত্তর জন্ম
১৯২৬-  সাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী মহাশ্বেতা দেবীর জন্ম
১৯২৯ - বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার শ্যামল মিত্রের জন্ম
১৯৫৪ -স্বাধীনতা সংগ্রামী   বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৬৫- ব্যান্ডিট কুইন  ছবি খ্যাত অভিনেত্রী সীমা বিশ্বাসের জন্ম
১৯৭২ - অভিনেত্রী  অনুভা গুপ্তর মৃত্যু 
১৯৭৭- ভারতের কাররেস তারকা নারায়ণ কার্তিকেয়নের জন্ম 
২০০৫- শনি গ্রহের বৃহত্তম উপগ্রহ টাইটান হুইজেন্সের অবতরণ
২০০৮ - নাসার পাঠানো ম্যাসেন্জার নামের মহাকাশযান প্রথম বুধ গ্রহের অদেখা গোলার্ধের ছবি তুলতে সক্ষম হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.০৬ টাকা ৮৬.৮০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৯ টাকা ১০৭.৫৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৮৫ টাকা ৯০.১৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  January, 2025
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,২৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,৬৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
12th  January, 2025

দিন পঞ্জিকা

৩০ পৌষ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ ৫২/২৮ রাত্রি ৩/২২। পুনবর্সু নক্ষত্র ৯/৪৫ দিবা ১০/১৭। সূর্যোদয় ৬/২৩/৮, সূর্যাস্ত ৫/৮/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ১১/২৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৭ গতে ৮/৪০ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১২/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৫৮ গতে ৩/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৫/৩০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৪৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৬ গতে ২/২৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৪৬ গতে ৮/২৬ মধ্যে। 
২৯ পৌষ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ রাত্রি ৩/৪২। পুনবর্সু নক্ষত্র দিবা ১০/৫৫। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ১১/২২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৪ গতে ৮/৩৭ মধ্যে ও ৯/৩০ গতে ১২/১০ মধ্যে ও ১/৫৭ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৫/৩০ গতে ৬/২৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৬ মধ্যে ও ১/৭ গতে ও ২/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৪৮ গতে ৮/২৭ মধ্যে। 
১৩ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
দিনহাটায় বাড়ির সামনেই খুন হলেন ২ জন
দিনহাটার ভেটাগুড়িতে নিজের বাড়ির সামনেই খুন হলেন দু’জন। আজ, মঙ্গলবার ...বিশদ

11:02:00 PM

চণ্ডীগড়ে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিং সাইনির বাসভবনে জরুরি মিটিং, উপস্থিত দলীয় বিধায়করা

10:55:00 PM

চেন্নাইয়ের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল

10:48:00 PM

যশপুরে রাধাকৃষ্ণ মন্দিরে পুজো দিলেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুদেও সাঁই

10:36:00 PM

ভরসন্ধ্যায় রিষড়ায় যুবককে ছুরিকাঘাত, মৃত্যু

10:32:00 PM

খো খো বিশ্বকাপ ২০২৫: দিল্লিতে কোরিয়াকে হারাল ভারতীয় মহিলা দল

10:24:00 PM