সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
হুলোঙ্গাপার গিবন অভয়ারণ্য থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার দূরে প্রকল্পটি গড়ে তুলবে একটি বেসরকারি সংস্থা। গত বছরের আগস্ট মাসে এই প্রকল্প অনুমোদনের সুপারিশ করে কেন্দ্রকে চিঠি পাঠিয়েছিল অসম সরকার। ‘জাতীয় স্বার্থে’ এই অনুমোদন প্রয়োজন বলে উল্লেখ করা হয়েছিল চিঠিতে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রস্তাবটি অনুমোদন করে ন্যাশনাল বোর্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ-এর স্থায়ী কমিটি। যদিও তা ঘিরে দেখা দেয় বিতর্ক।
গত ১৫ নভেম্বর প্রস্তাবিত প্রকল্প স্থানটি পরিদর্শন করেছিল সরকারি একটি দল। এই দলে ছিলেন কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রক, ভারতের বন্যপ্রাণী সংস্থা এবং অসম বন বিভাগের পদস্থ আধিকারিকরা। সেই দলের এক সদস্য জানিয়েছেন, ইকো-সেনসিটিভ জোন-এ তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে খননের ফলে অভয়ারণ্যের ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল পরিদর্শন কমিটির রিপোর্টে। আপত্তি জানানো হয়েছিল অভয়ারণ্যের জায়গায় বাণিজ্যিক খনন নিয়েও। তার পরেও কেন্দ্রে অনুমোদন নিয়ে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।